আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
232 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (41 points)
edited by
আসসালামুআলাইকুম ওরাহৃমাতুল্লাহ

১।একটা মেয়ে চুরি করে বিয়ে করে ফেলেছে।এখনো বাবার বাড়িতে থাকে।বিয়ের এক বছর পর বাসায় জেনেছে।মা কিছুতেই মানতেছে না।বাবা বলেছে তুই পড়ালেখা,শেষ কর এরপর যা বুঝছ তা করিস।মেয়েটা বলে আমি বিয়ে ভান্গতে চায় না।বাবা বলে ভান্গতে বলতেছিনা বা বলব না এমনটা বলেছিল।জোর করে বিয়ে দিতাম না তোকে, দিব ও না।তার মানে এই না যে  আমি বিয়েটা মেনে নিছি।এই কথাগুলো বলেছিল ওর বাবা।পড়া শেষ হতে আর ২ বছর আছে মেয়েটার।বাবা ভাবছে হয়ত মেয়েটা বিয়ে ওটা থেকে চলে আসবে মোহ কেটে গেলে।কথাগুলো হওয়ার কয়েকমাস পর মা বলতেছিল পড়ালেখা করায়,লাভ কি ওই ছেলের সাথে চলে যাওয়ার জন্য? বাবা বলে আমার দায়িত্ব ওকে লেখাপড়া করিয়ে সামনে এগিয়ে দেওয়া সেটা করব,চলে গেলে ওর কপাল ও নিজে খাবে।মেয়েটার মনে অনেক  ওয়াসওয়াসা আসতে থাকে কোন বাবা অন্য কিছু পরিকল্পনা করতেছে নাত? কোন খালি স্টাম্পে সাইন করিয়ে কোন পরে তালাক নামা বানাবে না তহ।মেয়েটা চিন্তায়,পাগল হয়ে যাচ্ছে।তাকে স্বামী তালাকের পাওয়ার ও দিছে।কিন্তু সে স্বামীর সাথে থাকতে চায় সারাজীবন।কিন্তু স্বামীকে বলে নি কি নিয়ে ভয় লাগতেছে ওর।শুধু বলেছে আমার খুব ভয় লাগতেছে আমি আপনাকে হারাতে চায় না।জানি না এই ২ বছরের ভেতর কি কি হয়।স্বামী বলে কিছু হবে না ইনশাল্লাহ। হলেও আমি আছি না?স্বামীর এমন কথা দ্বারা কি কোন সমস্যা হবে?স্বামী তহ স্ত্রীকে শান্তনা দেওয়ার জন্য এমন বলেছে।মেয়েটা চায় তার স্বামীর সাথে থাকতে।সে খুব ভেন্গে পরেছে মানসিক ভাবে।কান্নাও করতেছে।

২।উপরের কথাগুলো মেয়েটা ধরেন আমাকে বলেছে।কিন্তু সে চায় না বিচ্ছেদ হোক।তার স্বামী তাকে পাওয়ার দিছে।উপরের কথাগুলো বলার কারনে কি তাদের সম্পর্কে কোন সমস্যা হবে?

৩।ধরেন এটা ভবিষ্যৎ এর প্রশ্ন।ধরেন মেয়েটার থেকে যদি ২ বছরের ভেতর সম্পত্তি বা অন্য কিছুর কাগজ বলে সাইন নেই খালি স্টাম্ফে। সে তহ জানে না।ওর মনে ওয়াসওয়াসা আসতেছিল এমনিতে।ওর মা বাবা ধরেন অস্বীকার করেছে আর বলেছে সম্পত্তি বা অন্য কিছুর কাগজ বলে যদি সাইন নেয় তাহলে পরে যদি তালাকনামা বানিয়ে ফেলে ওটাকে তাহলে কি তালাক হয়ে যাবে? এটা এমনিতে জিগ্যেস করতেছি।  এই প্রশ্নটা যদি মেয়েটাও করে তাহলে কি কোন সমস্যা হবে? কারন ওর স্বামী ওকে পাওয়ার দিছে তহ কিন্তু সে স্বামীকে হারাতে চায় না।সে খুব ভয়ে আর টেনশনে আছে।এখন স্বামীর কাছে চলে গেলে মা বাবা হয়ত অভিশাপ দিবে। ওর মা এমনিতেই কথায় কথায় অভিশাপ দেয়।ও খুব ভয় পেয়ে আছে।সে স্বামীকে হারাতে চায় না।সে সব কিছু নিয়ে চিন্তা করতে করতে পাগলের মত হয়ে যাচ্ছে।

৪।সে যদি স্বামীর সাথে চলে যায় আর মা বাবা অভিশাপ দেয় তাহলে কি অভিশাপগুলো পরবে? সে কি করবে বুঝতেছে না।মাকে বুঝালেও বুঝে না।কিন্তু সে স্বামীকে হারাতে চায় না যাই হবে হোক।

৫।কোন স্ত্রী যদি বলে এত চাপ কেন? একটু স্পেস দাও বা কিছুদিন দূরে থাক আমার থেকে।স্বামী যদি বলে ঠিক আছে বা যদি বলে স্পেস চাও? ঠিক আছে দিলাম।স্বামী যদি নিয়ত ছাড়া বলে তাহলে কি তালাক হবে?এটা এমনিতে জানার জন্য।

৬।স্ত্রীকে ধরেন স্বামী কস্ট দিচ্ছে।স্ত্রী যদি বলে এই কস্ট গুলো থেকে মুক্তি দাও।স্বামীর কাছ থেকে বুঝায় নি ধরেন।মানে কস্ট না দেওয়ার জন্য বলেছে মনে করেন।স্বামী যদি বলে ঠিক আছি দিলাম মুক্তি।তখন মনে করেন স্বামী স্ত্রী কেউ জানত না কেনায়া তালাকের ব্যাপারে বা উক্ত কথা দ্বারা কোন সমস্যা হতে পারে ধরেন সেটাও জানত না।স্বামী যদি নিয়ত ছাড়া বলে তাহলে কি তালাক হবে?এটাও এমনিতে জানার জন্য করেছি প্রশ্ন।জানি না ঠিক এমনটা আমার সাথে হয়েছে কিনা,মনে নেই কিছু আমার।আমি বললেও স্বামী কি বলেছিল মনে নেই।তাই আমি এমনিতে জানার জন্য জিগ্যেস করেছি।

৭।আমাকে স্বামী পাওয়ার দিছে।কিন্তু আমি ৬ নং প্রশ্নটা অন্যের দিকে ইন্গিত করে করেছি।এতে আমার বৈববাহিক সম্পর্কে কি কোন সমস্যা হবে?

৮।।ধরেন কেউ না বুঝে বা অত কিছু না ভেবে শপথ করেছে ওই কথাটা কাউকে বলবে না।বললে মুসলিমের জাত থেকে বের হয়ে যাবে বা মুসলমান থাকবে না।মনে মনে ছিল ধরেন অটোমেটিক।কিন্তু এই ধরনের শপথের কথা  মনে নাই বা ছিল না  পরে ওর।শুধু শপথের কথা মনে ছিল ধরেন।মুসলিম থাকবে না এরকম কথা মনে ছিল না।হয়ত শপথ করেছিল কিন্তু আকীদা হয়ত এমন ছিল না।হয়ত জোর দিয়ে বিশ্বাস করানোর জন্য করেছিল হয়ত।কারন হয়ত তখন মনে থাকত।পরে শপথটা ভেন্গে ফেললে কি ও মুসলিম থাকবে না? যখন শপথ করেছিল তখন হয়ত এত কিছু বুঝত না যে ইসলাম সম্পর্কে আর শপথ সম্পর্কে।বা এত কিছু ভেবেও বলে নাই।দয়া করে বলবেন।এখন কি শুধু কাপপারা,দিলে হবে?দয়া করে বলবেন।না বুঝে না জেনে হয়ত করে ফেলেছে।আগে তেমন জানত না এখন  ইসলাম সম্পর্কে একটু একটু জানার চেস্টা করতেছে সেই মোতাবেক চলার চেস্টা করতেছে।আর আগের বিষয় গুলো নিয়ে মারাত্মক চিন্তিত সে।সে আল্লার কাছে মাফ চাইতেই আছে।সে এত কিছু জানত না আগে।দয়া করে বলবেন।আপনাদের একটা ফতোয়ায় হয়ত ওর চিন্তাটা কমবে।সে আগের বিষয়গুলো নিয়ে খুবই অনুতপ্ত।বিবাহিত মনে করেন।সেটা নিয়েও ধরেন বেশি চিন্তিত।হয়ত আপনাদের একটা,ফতোয়ায়,ওর সংংসারটা বেচে যাবে।স্বামীকেও হয়ত কিছু বলতে পারবে না।

এই প্রশ্নের উত্তরে শায়খ আপনি বলেছিলেন ঈমান যাবে না তবে কাপপারা দিতে হবে।ধরেন শায়খ শপথ ভান্গার সময় এতকিছু মাথায় ছিল না ।পরে মাথায় আসতেছে ভান্গার পরে মনে পড়েছে বা মাথায় আসতেছে। আর ধরেন খুবই চিন্তায়। পরে মাথায় আসলে তাহলেও তহ সমস্যা হবে না তাই না মানে ঈমান যাবে না তাই না?দয়া করে একটু বলবেন।

৯।বউয়েরা শপথ করলে কি ঈলা হয় স্বামী তালাকের পাওয়ার দিলে? ধরেন কোন স্ত্রীকে স্বামী  মুখে পাওয়ার দিলেও তারা জানে না যে মেয়েরা তালাক দিতে পারে সেটা।জানত হয়ত আদালতের মাধ্যমে দেওয়া যায়।কিন্তু ইসলামি শরীয়তেও যে পারে সেটা জানত না।আর ধরেন ঈলা কি সেটাও শুনে নাই।তহ এমন অবস্হায় স্ত্রী সহবাস করবে না বলে শপথ করলে কি ঈলা হবে?শুনেছি শুধু স্বামীরা ঈলা করতে পারে,স্ত্রীরা না।এটা এমনিতে জানার জন্য করেছি প্রশ্ন।স্ত্রী নিজের দিকে তালাকের  ইন্গিত না করে এমন করলে কি ঈলা হয়?ধরেন স্ত্রী তখন জানতই না যে মেয়েরাও ইসলামী শরীয়তে তালাকের পাওয়ার পায় যে সেটা তখন।দয়া করে একটু বলবেন।স্ত্রী হয়ত রাগে বলে ফেলেছিল।

১০।স্বামী বলেছিল ধরেন কাজটা করিও না তাহলে অসুবিধা হবে বা সব শেষ হয়ে যাবে।স্ত্রী যদি বলে কি করতে পারবা যে হয় মারতে পারবা নয়ত তালাক দিয়ে দিতে পারবা আর কি পারবা? স্বামী যদি বলে দিতে হলে দিব।তবু স্ত্রী ঐ কাজ করলে তালাক হবে না বলেছিলেন অনেক আগে একটা প্রশ্নে মানে কথাগুলো নিয়ত ছাড়া বললে আর কি।দিতে হলে দিব বলছে  যে এরপর যদি স্বামী স্ত্রীকে থামানেোর জন্য বা ধমকানোর জন্য আবার বলে ঐ কাজ করিও না সব শেষ হয়ে যাবে বা যদি বলে তুমার আমার ভেতর যা আছে সব শেষ হয়ে যাবে। নিয়ত ছাড়া বললে কি কিছু হবে? এরপর স্ত্রী আবার ঐ কাজ করলে কিছু হবে?মানে সব কথা ধরেন মেসেজে হয়েছে।শুনেছি মেসেজে স্ত্রী তালাক চাওয়ার পর পর কেনায়া বাক্য বললে হয় যে তালাক।এখানে তহ ধরেন স্ত্রী তালাক চায় নি।এটা এমনিতে জানার জন্য করেছি প্রশ্ন।

1 Answer

0 votes
by (575,580 points)
edited by
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


(০১)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে স্বামীর এমন কথা দ্বারা কোন সমস্যা হবেনা।

(০২)
উপরের কথাগুলো বলার কারনে তাদের সম্পর্কে কোন সমস্যা হবেনা।

(০৩)
তার বাবা মা যদি সম্পত্তি বা অন্য কিছুর কাগজ বলে সাইন নেয়, তাহলে পরে যদি তালাকনামা বানিয়ে ফেলে ঐটাকে, তাহলে তালাক হয়ে যাবেনা।

(০৪)
সে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে মাতা পিতার সাথে ভালো ব্যবহার করে অভিশাপ থেকে বাঁচতে।
নিয়মিত ক্ষমা চাইবে।
,
ভালো ব্যবহার ও অনুনয়  বিনয়,কান্নাকাটি করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও যদি তারা অভিশাপ দেয়,তাহলে উক্ত অভিশাপ কাজে আসবেনা,ইনশাআল্লাহ। 

(০৫)
এতে তালাক হবেনা।

(০৬)
তালাক খুবই মারাত্মক একটি শব্দ। নিকৃষ্ট হালাল বলা হয়েছে হাদীসে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ عُبَيْدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ مُعَرِّفِ بْنِ وَاصِلٍ، عَنْ مُحَارِبِ بْنِ دِثَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَبْغَضُ الْحَلاَلِ إِلَى اللَّهِ تَعَالَى الطَّلاَقُ " .

কাসীর  ইবন  উবায়দ .......... ইবন  উমার  (রাঃ)  নবী  করীম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  হতে  বর্ণনা  করেছেন যে,  আল্লাহ্  তা‘আলার  নিকট  নিকৃষ্টতম  হালাল বস্তু  হল  তালাক।

(আবূ দাউদ ২১৭৮, ইরওয়া ২০৪০, যইফ আবু দাউদ ৩৭৩-৩৭৪, আর-রাদ্দু আলাল বালীক ১১৩।) 

★তালাক স্পষ্ট বাক্য দ্বারাও হতে পারে,আবার কেনায়া শব্দ,ইঙ্গিতসূচক শব্দ দ্বারাও হতে পারে।
কেনায়া তালাক বলা হয় স্পষ্ট তালাক শব্দ না বলে বরং তালাকের ইঙ্গিতসূচক শব্দ বলে তালাক দেওয়া। 

★★শরিয়তের পরিভাষায় ইঙ্গিত সূচক শব্দে তালাক দেয়াটাকে বলা হয় ‘কেনায়া তালাক’ বা ইঙ্গিতসূচক শব্দ দ্বারা তালাক। আর কেনায়া তালাকের ক্ষেত্রে নিয়ত তথা তালাকের ইচ্ছা থাকা অত্যাবশ্যক। আর কেনায়া তালাক দ্বারা এক তালাকে বায়েন পতিত হয় ৷

সুতরাং যদি কেউ স্ত্রীকে এরূপ কথা বলে এবং তালাকের নিয়ত করে, তবে স্ত্রী তালাক হয়ে যাবে। আর যদি তালাকের নিয়ত না করে তাহলে তালাক হবে না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, ১/৩৭৫)

আরো জানুনঃ  


প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন, 
প্রশ্নে উল্লেখিত বাক্য যদি স্বামী তালাকের নিয়ত ছাড়া বলে, তাহলে তালাক হবেনা।

তবে তালাকের নিয়তে বললে বা তালাকের মজলিসে বললে তালাক হয়ে যাবে।

(০৭)
এতে আপনার বৈবাহিক সম্পর্কে কোন সমস্যা হবেনা।

(০৮)
এখানে আল্লাহর নামে কসম করার পর সেই কথাটি কাউকে বললে কাফফারা দিতে হবে।

তবে আল্লাহর নামে কসম না করলে কাফফারা দিতে হবেনা।

(০৯)
স্ত্রীদের কথায় কোনো ঈলা হবেনা।
তাই প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে কোনো সমস্যা হবেনা।

তবে এক্ষেত্রে স্ত্রী যদি আল্লাহর নামে উক্ত শপথ করে, তাহলে পরবর্তীতে সহবাস করলে কাফফারা দিতে হবে।

(১০)
স্বামী যেহেতু তালাকের নিয়ত ছাড়া বলেছে, তাই স্ত্রী সেই কাজ করলে তালাক হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...