বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন,
حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ مُسْلِمٍ، قَالَ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُؤَمَّلِ إِنَّهُ سَمِعَ أَبَا الزُّبَيْرِ، يَقُولُ سَمِعْتُ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ، يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ يَقُولُ " مَاءُ زَمْزَمَ لِمَا شُرِبَ لَهُ " .
আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছিঃ যমযমের পানি যে উপকার লাভের আশায় পান করা হবে, তা অর্জিত হবে।(সুনানু ইবনি মাজা-৩০৬০)
শায়খ বিন বায রাহ লিখেন,
،ولا مانع من أن يغتسل به المؤمن أو يتوضأ منه لا حرج، فقد توضأ منه النبي ﷺ، فإذا توضأ منه الإنسان أو اغتسل منه للتبرد أو للجنابة أو لما جعل الله فيه من البركة فلا حرج في ذلك، وله أن يستنجي منه أيضاً وله أن يستنجي منه أيضاً وإن كان مباركاً فلا مانع من الاستنجاء।
মর্মার্থ,
যমযম পানি যাবতীয় জরুরতে ব্যবহার করা যাবে।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি শে'ফার নিয়তে যা কিছু করেছেন, সেটা নাজায়েয হয়নি। হ্যা, উত্তম এটাই যে, এই পানি গোসল ইস্তেঞ্জা বা পায়ের মধ্যে ব্যবহার না করা।