বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
(০১)
মুখ ঐ রকম করার কারনে আপনার ঈমানের কোন সমস্যা হবেনা। এটাকে সুন্নাত অবমাননা বলা যাবেনা।
(০২)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الصَّبَّاحِ بْنِ سُفْيَانَ، وَابْنُ السَّرْحِ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم " يَقُولُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ يُؤْذِينِي ابْنُ آدَمَ يَسُبُّ الدَّهْرَ وَأَنَا الدَّهْرُ بِيَدِيَ الأَمْرُ أُقَلِّبُ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ " .
মুহাম্মদ ইবন সাব্বাহ (রহঃ) ......... আবূ হুরায়রা (রাঃ) নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন যে, মহান আল্লাহ বলেনঃ বনী আদম সময়কে গালি দিয়ে আমাকে কষ্ট দেয়। অথচ আমিই সময়, আমার নিয়ন্ত্রণে সব কিছুই; আমিই রাত-দিনকে (চক্রাকারে) আবর্তিত করি।
(বুখারী ৪৮২৬, মুসলিম ২২৪৬, আবূ দাঊদ ৫২৭৪, আহমাদ ৭২৪৫, সহীহাহ্ ৫৩১, সহীহ আল জামি‘ ৪৩৪৩,মিশকাতুল মাসাবিহ ২২)
বিস্তারিত জানুনঃ-
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনার স্ত্রী তো বাতাসকে গালি দেননি,তাই এতে কোনো সমস্যা হবেনা।
(০৩)
এ ধরনের কথা বলার দরুন ঈমানের ক্ষতি হবেনা।
তবে মন্দ কাজে এহেন বাক্য না বলাই ভালো।
(০৪)
এভাবে নামাজ পড়ার দরুন আপনার ঈমানের কোনো সমস্যা হবেনা।
বিবাহের কোনো সমস্যা হবেনা।
,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি যেহেতু মসজিদে জোহরের নামাজ পড়েছিলেন,সেই হিসেবে উক্ত নামাজ বাসায় পুনরায় আদায় করার কোনো যৌক্তিকতা ছিলোনা।
এটি নফল হয়েছে।
,
আপনার জন্য শুধু জোহরের পরের দুই রাকাত সুন্নাত,আর জোহরের আগের চার রাকাত সুন্নাত পড়াই কাম্য ছিলো।