বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
এ কথা বলার দরুন ঈমান চলে যাবেনা।
(০২)
এতে আল্লাহর আনুগত্য হয়না,তবে তওবা করলে আল্লাহর আনুগত্য হবে।
(০৩)
এ কথা বলার দরুন ঈমান চলে যাবেনা।
(০৪)
ঈমান থাকবে।
(০৫)
এতেও ঈমান চলে যাবেনা।
(৬.৭)
হ্যাঁ, ঈমান থাকবে।
(০৮)
ঈমান থাকবে।
(০৯)
আল্লাহ পবিত্র কুরআনে মুশরিকদের আচরণ বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন,
وَلاَ يُحَرِّمُوْنَ مَا حَرَّمَ اللهُ وَرَسُولُهُ وَلاَ يَدِيْنُوْنَ دِيْنَ الْحَقِّ-
‘আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যা হারাম করেছেন তারা তাকে হারাম গণ্য করে না এবং সত্য দ্বীনকে তাদের দ্বীন হিসাবে গ্রহণ করে না’ (তওবা ২৯)।
অন্যত্র তিনি বলেন,
قُلْ أَرَأَيْتُمْ مَّا أَنْزَلَ اللهُ لَكُم مِّن رِّزْقٍ فَجَعَلْتُمْ مِّنْهُ حَرَاماً وَحَلاَلاً قُلْ اللهُ أَذِنَ لَكُمْ أَمْ عَلَى اللهِ تَفْتَرُونَ-
‘আপনি বলুন, আল্লাহ তা‘আলা তোমাদেরকে যে রূযী দান করেছেন, তন্মধ্যে তোমরা যে সেগুলির কতক হারাম ও কতক হালাল করে নিয়েছ, তা কি তোমরা ভেবে দেখেছ? আপনি বলুন, আল্লাহ কি তোমাদেরকে এতদ্বিষয়ে অনুমতি দিয়েছেন, নাকি তোমরা আল্লাহর নামে মনগড়া কথা বলছ’ (ইউনুস ৫৯)।
প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
হালালকে হারাম এবং হারামকে হালাল মনে করার অর্থ হল,কোনো কিছুকে হালাল এবং হারাম ঘোষনা প্রদানের একচ্ছত্র অধীকারী একমাত্র আল্লাহ তা'আলা।আল্লাহ তা'আলা ব্যতীত অন্য কাউকে হালাল এবং হারাম কারী মনে করা শিরক ও কুফরী।যদি কেউ মনে করে তাহলে তার ঈমান চলে যাবে।
★প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে এটিকে হারাম মনে করলে ঈমান চলে যাবে।
নতুবা ঈমান চলে যাবেনা।
বিস্তারিত জানুনঃ-