ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
أَقَلُّ النِّفَاسِ مَا يُوجَدُ وَلَوْ سَاعَةً وَعَلَيْهِ الْفَتْوَى وَأَكْثَرُهُ أَرْبَعُونَ. كَذَا فِي السِّرَاجِيَّةِ. وَإِنْ زَادَ الدَّمُ عَلَى الْأَرْبَعِينَ فَالْأَرْبَعُونَ فِي الْمُبْتَدَأَةِ وَالْمَعْرُوفَةُ فِي الْمُعْتَادَةِ نِفَاسٌ هَكَذَا فِي الْمُحِيطِ.
الطُّهْرُ الْمُتَخَلِّلُ فِي الْأَرْبَعِينَ بَيْنَ الدَّمَيْنِ نِفَاسٌ عِنْدَ أَبِي حَنِيفَةَ - رَحِمَهُ اللَّهُ تَعَالَى - وَإِنْ كَانَ خَمْسَةَ عَشَرَ يَوْمًا فَصَاعِدًا وَعَلَيْهِ الْفَتْوَى.
নেফাসের সর্বনিম্ন সময় এক মুহূর্তও হতে পারে। এবং সর্বোচ্ছ সময় ৪০ দিন।৪০ দিনের বেশী হলে অথবা যাদের সাধারণ নিয়ম ৪০ এর কম রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে এর চেয়ে বেশী হলে, তা ইস্তেহাযা হিসেবে গণ্য হবে। ৪০ দিনের মধ্যে মাঝেমধ্যে রক্তস্রাব বিরত থাকলে,সেটাকেও নেফাস হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৩৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
যেহেতু এখনো হলুদাভ বা অফ হোয়াইট কালার স্রাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে, ৪০ দিনের ভিতর পুরোপুরি বন্ধ না হলে, সেটাকে নেফাস হিসেবেই বিবেচনা করা হবে। সুতরাং এটাকে নেফাস হিসেবে বিবেচনা করা হবে।