ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
وَالْأَصْلُ أَنَّ كُلَّ مَوْضِعٍ يَفُوتُ فِيهِ الْأَدَاءُ لَا إلَى خُلْفٍ فَإِنَّهُ يَجُوزُ لَهُ التَّيَمُّمُ وَمَا يَفُوتُ إلَى خُلْفٍ لَا يَجُوزُ لَهُ التَّيَمُّمُ كَالْجُمُعَةِ. كَذَا فِي الْجَوْهَرَةِ النَّيِّرَةِ.
প্রত্যেক ঐ স্থান যেখানে আদা নামায ফওত হয়ে যাবে।অর্থাৎ সময়ের সংকির্ণতার দরুণ মূল আদা নামায-ই ফউত হয়ে যাবে। এমন নয় যে, মূল নামায ফউত হয়ে তার প্রতিনিধি নামায তার স্থলাভিষিক্ত হবে। এমন স্থানে তায়াম্মুম করে উক্ত আদা নামাযকে পড়ে নিতে হবে।আর যে সকল স্থানে সময়ের সংকির্ণতার দরুণ মূল নামায ফউত হবে, তবে তার প্রতিনিধি নামাযের সময় বাকী থাকবে যেমন জুমুআর নামায , সে সব স্থানে তায়াম্মুমের মাধ্যমে উক্ত নামায পড়া যাবে না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৩১)
সময়ের সংকির্ণতার দরুণ তায়াম্মুম করা যাবে না।বরং অজু করেই নামায আদায় করতে হবে।(ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যাহ-৫/১৮৫)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
ওয়াক্ত শেষ হলেও আশেপাশে পানির খোঁজ করে যথাযথ ওযু করে তারপর নামাযকে আদায় করতে হবে।
যদি তায়াম্মুম করে সালাত আদায় না হয় তবে আদায়কৃত সালাতের কাযা আদায় করতে হবে।