বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আংটিতে আল্লাহর নাম বা কুরআনের আয়াতের কোনো অংশ বিশেষ থাকলে কোনো হবে না। তবে উক্ত আংটিকে বাথরুমে নিয়ে যাওয়া যাবে। হায়েয নেফাস বা জুনুবী মহিলা পড়তে পারবে না।
روى البخاري (5877) ومسلم (2092) عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اتَّخَذَ خَاتَمًا مِنْ فِضَّةٍ ، وَنَقَشَ فِيهِ "مُحَمَّدٌ رَسُولُ اللَّهِ" وَقَالَ : ( إِنِّي اتَّخَذْتُ خَاتَمًا مِنْ وَرِقٍ ، وَنَقَشْتُ فِيهِ مُحَمَّدٌ رَسُولُ اللَّهِ ، فَلا يَنْقُشَنَّ أَحَدٌ عَلَى نَقْشِهِ ) .
রাসূলুল্লাহ সাঃ এর হাতের আংটিতে ”মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ” লিখা ছিলো। (সহীহ বোখারী-৫৮৭৭)
এ ছাড়া আরো অনেক উলামায়ে কেরাম আংটিতে আল্লাহর নাম ব্যবহার করেছেন। বাথরুম ইত্যাদিতে এ সমস্ত আংটি নিয়ে যাওয়া মাকরুহ।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/13048
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
কুরআনের কোনো আয়াত বা হাদীসের কোনো বাক্যকে লকেট ইত্যাদিতে ব্যবহার না করাই উত্তম।তবে আরবী অক্ষর সমূহকে লটেকে প্রতিস্থাপন করা যাবে।
কুরআনে তো হুরুফ মুকাত্তি'আত যেমন: হা-মীম, আলিফ-লাম-মিম-সোয়াদ, এগুলোকর পৃথক আয়াত হিসেবে পাওয়া যাবে এবং সওয়াবও পাওয়া যাবে।