বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
হাদীস শরীফে এসেছে
[عن
أبي هريرة:] ومَن أدرَك الرُّكوعَ فقد أدرَك الركعةَ
محمد ابن عبد الوهاب (ت
١٢٠٦)، الحديث لابن عبدالوهاب ٢/٤٧
• إسناده حسن •
أخرجه أبو داود (٨٩٣) باختلاف يسير.
• شرح رواية أخرى
অর্থ: যেই ব্যক্তি রুকু পেল সেই ব্যক্তি ঐ
রাকাত পেল।
https://ifatwa.info/25281/ নং ফাতাওয়াতে আমরা বলেছি যে,
ফরজ কাজ হলো তাকবিরে তাহরিমা বলা। এটা ফরজ। এটা দিয়ে নামাজে শরিক হবে। অর্থাৎ
প্রথমে সোজা দাড়াবে। দাড়ানো অবস্থায় হাত তুলে তাকবির বলবে। তবে হাত বাধবে না। বরং
হাত তুলে আল্লাহু আকবার বলে হাত ছেড়ে দিবে। আবার তাকবির বলে রুকুতে যাবে। রুকুতে
যাওয়ার জন্য এই তাকবির বলা সুন্নাত। না বলতে পারলেও সমস্যা নাই। কিন্তু সোজা হয়ে
প্রথমে তাকবিরে তাহরিমা বলা ফরজ। রুকুতে যেতে যেতে রুকুর তাকবির বলে নামাজে শরিক
হলে নামাজ হবে না। পুনরায় পড়তে হবে।
যদি অন্তত ইমামকে রুকুতে আধা সেকেন্ড ও পায় তাহলেও ঐ রাকাত পেয়েছে বলে ধর্তব্য
হবে। অর্থাৎ সে রুকুতে যাওয়ার আধা সেকেন্ড পর ইমাম রুকু থেকে উঠলেও রাকাত পেয়েছে গন্য
হবে। মুল শর্ত হলো ইমামকে রুকুতে পাওয়া অন্তত অল্প সময়ের জন্য হলেও। সামান্য সময়
পেলেও সে ঐ রাকাত পেয়েছে বলে ধর্তব্য হবে।
★ সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যদি অন্তত ইমামকে রুকুতে আধা সেকেন্ড ও পায় তাহলেও ঐ রাকাত পেয়েছে বলে ধর্তব্য
হবে। অর্থাৎ সে রুকুতে যাওয়ার আধা সেকেন্ড পর ইমাম রুকু থেকে উঠলেও রাকাত পেয়েছে
গন্য হবে। মুল শর্ত হলো ইমামকে রুকুতে পাওয়া অন্তত অল্প সময়ের জন্য হলেও। সামান্য
সময় পেলেও সে ঐ রাকাত পেয়েছে বলে ধর্তব্য হবে।