আসসালামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লা।
https://ifatwa.info/48103/
শায়খ এই ফতোয়ায় আপনি বলেছেন বিয়ে করতে সতর্কতা মূলক।তালাক হবে না তবু সতর্কতার জন্য। নির্জনে দেখা করার আগে।
১।কিন্তুু শায়খ এই ঈলা বিষয়ে স্বামী জানে না।আগে কেনায়া বাক্য নিয়ে নিয়ত জিগ্যেস করতে থাকায়,ওর স্বামী রেগে গিয়েছিল আর বলেছিল এই বিষয়ে কোন কথা না বলতে।তবু সে তখন অনেক বলে কয়ে রাজি করিয়েছিল অন্তত নামিয়ে নিয়ে যাওয়ার আগে হলেও বিয়ে করতে আবার।স্বামীকে এই বিষয়ে আবার বললে রেগে যাবে মনে হচ্ছে ওর।কারন ওকে এই ধরনের কোন কথা না বলতে বলছিল রেগে গিয়ে।ও তবু স্বামীকে বলে কয়ে রাজি করছে আবার বিয়েটা পরানোর জন্য যখন নামিয়ে নিয়ে যাবে তখন মানে আগে ।ওর মনে হচ্ছে স্বামীকে এই কথা আবার বললে রেগে যাবে আর এখন করবেও না।তহ এখন দেখা সাক্ষাত বা নির্জনে দেখা করলে কি গুণাহ হবে?ওই মেয়েটা খুব ভয়ে আছে।খুব টেনশনে পরে গেছে কি করবে সেটা ভেবে।স্বামীকে বলবে কিনা বললে যদি রেগে যায় এসব নিয়ে।আর গুণাহ হবে কিনা এতদিন দেখা করলে সেটা ভেবে সে খুব চিন্তায়। ওর স্বামীকে ও রাজি করিয়েছিল আগে যখন নামিয়ে নিয়ে যাবে তখন বিয়ে পরানোর জন্য।শায়খ যদি একটু বলতেন অনেক উপকার হত।দয়া করে একটু বলিয়েন।
২।
https://ifatwa.info/48103/ এর ৩ নং প্রশ্নে সেটা আপনি বলেছেন তালাক চাওয়া বুঝাবে না।ধরেন এর পর স্বামী যদি কস্ট পেয়ে বলে ঠিক আছে বা ঠিক আছে আটকাব না তুমার ভাল না লাগলে বা ইচ্ছে হলে হলে যাও।আর মা বাবার পছন্দমত করিও বিয়ে।আমার সাথে সারাজীবন কস্টে থাকবে, আমি বেশি খারাপ ইত্যাদি। এসব কথা যদি মেসেজে হয় আর স্বামীর তালাকের নিয়ত না থাকে তাহলে কি তালাক হবে? এটা আসলে জানার জন্য করেছি প্রশ্নটা।
৩।কোন স্ত্রী যদি রাগ করে বলে যাও কর গা মেয়ে ওটাকে বিয়ে।বেশি ভাল লাগে না? যাও আমাকে লাগবে না তুমার।আবার যদি বলে চলে যাচ্ছি থাক ওকে নিয়ে।স্ত্রীকে তালাকের অধিকার দিলে এসব কথায় কি তালাক হবে?