বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
হযরত আবু সাঈদ খুদরী রাঃ থেকে বর্ণিত,
ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻌﻴﺪٍ ﺍﻟﺨُﺪْﺭِﻱِّ - ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﺗَﻌَﺎﻟَﻰ ﻋﻨﻪُ - ﻗﺎﻝَ : ﺳَﻤِﻌْﺖُ ﺭﺳﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻳﻘُﻮﻝ" : ﻣَﻦْ ﺭَﺃَﻯ ﻣِﻨْﻜُﻢْ ﻣُﻨْﻜَﺮًﺍ ﻓَﻠْﻴُﻐَﻴِّﺮْﻩُ ﺑِﻴَﺪِﻩِ ، ﻓَﺈِﻥْ ﻟَﻢْ ﻓَﺒِﻠِﺴَﺎﻧِﻪِ ، ﻓَﺈِﻥْ ﻟَﻢْ ﻳَﺴْﺘَﻄِﻊْ ﻓَﺒِﻘَﻠْﺒِﻪِ ، ﻭَﺫَﻟِﻚَ ﺃَﺿْﻌَﻒُ ﺍﻹِﻳﻤَﺎﻥِ "
নবীজী সাঃ বলেনঃ তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যদি কোনো অন্যায় কাজ দেখে,তাহলে সে যেন তা হাত দিয়ে ,না পারলে মুখ দিয়ে এবং না পারলে সে যেন তা অন্তর দিয়ে গৃণা করে।এবং এটাই তার ঈমানের সর্বনিম্ন স্থর।(সহীহ মুসলিম-৭৩)
অন্তর দিয়ে গৃনা করার অর্থ হচ্ছে,হালালকে হালাল জানা এবং তাকে মহব্বত করা।এবং হারামকে হারাম জানা ও গৃনা করা এবং তার থেকে দূরে থাকা। বিস্তারিত জানুন-
https://www.ifatwa.info/1982
প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
তাকে শায়েস্তা করার জন্য রক্তপাত বা ঝগড়া করার পূর্বে সমতা ও বিচারের মাধ্যমে সংশোধন করার আপ্রাণ চেষ্টা করতে হবে। প্রয়োজনে তাকে যেকোনো ভাবে শায়েস্তা করা যেতে পারে।তবে তার উপর যুলুম হয়, এমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবে না।
(২)
সে ইমাম সাহেবের সাথে অন্যায়ভাবে এমনটা করলে, তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।
(৩)
জ্বী, যাবে। তবে তার উপর জুলুম না হয়, সেইদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
(৪)
না, নাপাক হবে না।
(৫)
না, নামায ভঙ্গ হবে না।
(৬)
না, নামায ভঙ্গ হবে না।
(৭)
জ্বী, শোনা যাবে। কেননা এতে মিউজিক আছে বলে মনে হয় না।