ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/1707 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
ইমাম বোখারী রাহ হাসান বসরী রাহ থেকে বর্ণনা করেন,
" إن منعتْه أمُّه عن العشاء في الجماعة شفقة:لم يطعها "
যদি মা তার সন্তানের কল্যাণ কামনায় তাকে অন্ধকারে এশার জামাতে যেতে বাধা প্রদান করে,তাহলে এক্ষেত্রে মায়ের আদেশকে মানা যাবে না।(সহীহ বোখারী-১/২৩০)
ইমাম আহমদ রাহ কে ঐ ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলো,যার পিতা তাকে মসজিদে গিয়ে নামায পড়তে বারণ করে।ইমাম আহমদ রাহ প্রতিউত্তরে বললেন,
" ليس له طاعته في الفرض "
আল্লাহর ফরয বিধানের উল্টো পিতার আদেশকে মান্য করা যাবে না।(গেযাউল আদাব ফি শরহে মনযুমাতিল আদাব-১/৩৮৫)
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
(১)
দ্বীন সম্পর্কে জানা ফরয।সুতরাং মাতপিতা নিষেধ করলেও আপনি প্রয়োজনিয় দ্বীন শিখবেন। তবে জেনারেল শিক্ষাকে পরিহার করবেন না।
(২)
ইলম অর্জনের ক্ষেত্রে মাতাপিতার অনিচ্ছাসত্ত্বে ও আপনি অগ্রণি ভূমিকা পালন করতে পারবেন। মাতাপিতার নিষেধ না মানার কারণে কোনো গোনাহ হবে না।
(৩)
হালাল হারাম যাচাইবাচাই করে চাকুরী করবেন।
(৪)
এটা সার্ভিস চার্জ।সুদ না
(৫)
টাকা কেটে নিলে তো সুদ হয় না।টাকা বাড়লেই সুদ হয়।
(৬)
আপনি আই ও এম এর ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন।অফিসে যোগাযোগ করবেন।