ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
(০১)
আল্লাহ তায়ালা বলেন-
كُنتُمْ خَيْرَ أُمَّةٍ أُخْرِجَتْ لِلنَّاسِ تَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَتَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنكَرِ وَتُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ ۗ وَلَوْ آمَنَ أَهْلُ الْكِتَابِ لَكَانَ خَيْرًا لَّهُم ۚ مِّنْهُمُ الْمُؤْمِنُونَ وَأَكْثَرُهُمُ الْفَاسِقُونَ
তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত, মানবজাতির কল্যানের জন্যেই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎকাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। আর আহলে-কিতাবরা যদি ঈমান আনতো, তাহলে তা তাদের জন্য মঙ্গলকর হতো। তাদের মধ্যে কিছু তো রয়েছে ঈমানদার আর অধিকাংশই হলো পাপাচারী। সূরা আলে ইমরান, আয়াত নং-১১০
আরো জানুনঃ
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
আপনার এতে গুনাহ হবেনা।
তবে তাদেরকে দ্বীন মানার জন্য দাওয়াত দিলে যেই ছওয়াব হতো,তাহা থেকে আপনি বঞ্চিত হলেন।
(০২)
এখানে কে কত বেশি ভালো কাজের আদেশ ও খারাপ কাজে নিষেধ করবে,সে তত বেশি ছওয়াব পাবে।
যদি আপনিই বেশি এসব দাওয়াতী কাজ করেন,তাহলে আপনিই তার চেয়ে ("ক" নামক ব্যাক্ত চেয়ে) বেশি ছওয়াব পাবেন।
আর যদি 'ক' নামক ব্যাক্তি আপনার চেয়ে এসব দাওয়াতি কাজ করে,তাহলে সে বেশি ছওয়াবের অধিকারী হবে।