বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
নারীরা ঘরের সমস্ত কামকাজ নিজে সম্পাদন করবে।সম্ভব হলে আদী যুগের পারিবারিক সঞ্চালন পদ্ধতি যেমন,দৈনিক আহারের জন্য নিজে নিজে ধান ভাঙ্গানো, মরিচ গোঁড়া করা ইত্যাদি যাবতীয় কাজ নিজে করবে।তখন এই কাজের মধ্যেই শরীরচর্চা হয়ে যাবে।পৃথক শরীর চর্চার প্রয়োজন পড়বে না।অথবা নারীরা সামর্থ্যানুযায়ী অতি প্রয়োজনীয় কিছু শরীরচর্চার জিনিষপত্র কিনে নিয়ে আসবে।একা সম্ভব না হলে,অতি কাছের/আশপাশের দু'তিন জন মিলে ক্রয় করে নিবে।এবং ঘরোয়া পরিবেশে নির্জনস্থানে শরীরচর্চার চেষ্টা করবে।
ইয়োগার ধ্যানধারণা ব্যতীত শরীরের জন্য ফায়দাজনক অঙ্গভঙ্গিমায় বা পদ্ধতিতে ব্যয়াম করা যেতে পারে।কিন্তু তাদের হুবহু অনুসরণ করা যাবে না।
কেননা বিজাতির অনুসরণ নাজায়েয ও হারাম।
হযরত ইবনে উমর রাযি থেকে বর্ণিত,
عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ
নবীজী সাঃ বলেনঃ যে ব্যক্তি যে জাতীর অনুকরণ করবে, সে তাদের-ই দলভুক্ত হবে।(সহীহ বুখারী-৪০৩১)................বিস্তারিত জানতে পারবেন-
3246