আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
166 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (14 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারা কাতুহু।

আমাকে ক্ষমা করবেন শাইখ।কারণ আমি অলরেডি এই মাসে ৪ টি প্রশ্ন করেছি।তারপরও আবার করলাম।

১/আমি আজকে এক জায়গায় একটি ফতোয়াতে পড়লাম যে শাইখ সালিহ আল মুনাজ্জিদ বলেছেন আল গারানিক এর ঘটনা নিয়ে মতভেদ আছে। আমি জানতে চাচ্ছি যে কেমন করে আল গারানিক এর ঘটনা নিয়ে মতভেদ থাকতে পারে?কেমন করে একজন মুফাসসির বলতে পারে যে এটি হতেও পারে?আমার তো মনে হয় যে যেকোনো মুসলিমের শোনা মাত্রই এটি নাকচ করে দেয়া উচিত। আমি এ বিষয়ে আরো পড়ার পর ঈমান নিয়ে সংশয়ে পড়ে গেছিলাম।কি করব বুঝতে পারছিলাম না।আমার আবার মনের মধ্যে এ ধরনের চিন্তাও এসেছিল যে ইসলাম মিথ্যা হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট।

২/আমি কিছুদিন আগে শুনেছিলাম একজন নাকি রোজা ছাড়তেই চায় না।তাই যখনই কোনো ইসলামের বিষয় নিয়ে আমার মধ্যে শিথীলতা আসতে চাইতো তখনই আমার ওনার কথা মনে হতো যে উনিতো রোজা ছাড়তেই চায়না। আমি আবার সঙ্গে সঙ্গে সেই শীথিলতা ছেড়ে দিতাম।আবার এই নিয়ে আমার মনে হতো যে আমার তার কথা মনে হওয়াতে ইসলামি বিধান মানায় যে সওয়াব পাবো তার সমপরিমাণ সওয়া তিনিও পাবেন। আজকে এই গারানিক এর ঘটনা টা পড়ার সময় আমার মনে হচ্ছিল যে আমি ইসলাম বুঝি ত্যাগ(আল্লাহ মাফ করুক) করব, আমি কনফিউজড যে ওনার কথা মনে হওয়ার পর ইসলাম ত্যাগের চিন্তা চলে গিয়েছিল কিনা বা ওনার কথা মনে হওয়াতে মাথা থেকে ইসলাম ত্যাগ করার এই চিন্তাটা চলে গেল।এখন আমার মনে হচ্ছে যে ওনার কারণে আমি ইসলাম ত্যাগ না করে ফিরে আসলাম।আবার মৃত্যু পর্যন্ত ভালো কাজ করে আমি যা সওয়াব পাবো তার সমপরিমাণ সওয়াব উনিও পাবেন। আমি আগে ফতোয়া জিজ্ঞাসা করে জেনে নিয়েছিলাম যে কাউকে দেখে ইসলাম পালন করলে সে মৃত্যু পর্যন্ত যে আমল করবে তার সমপরিমাণ সওয়াব যাকে দেখে পালন শুরু করলো সে পাবে না বা কেউ ইসলামের দাওয়াত দিলে কোনো ব্যক্তি তা গ্রহণ করে মৃত্যু পর্যন্ত যে আমল করবে তার সমপরিমাণ সওয়াব যে দাওয়াত দিল সে যে পাবে তা নিশ্চিত নয়।কিন্তু আমার এই ক্ষেত্রে কি উনি পাবে?

৩/উম্মু হারাম রা কি রাসূল (সা) এর মাহরাম ছিলেন? থাকলে কিভাবে?

৪/ মারিয়া আল কিবতিয়া রা কে রাসূল সা হারাম করেছিলেন বা মধুর ঘটনা নিয়ে আল্লাহ যে আয়াত গুলো নাজিল করেছিলেন তা কি অন্য কোনো ঘটনা নিয়ে নাজিল করা সম্ভব?সীরাতে আয়শা রা বইটিতে পড়েছিলাম যে সামান্য একটি ঘটনা নিয়ে কি আল্লাহ এত বড় আয়াত নাজিল করবেন।নিশ্চয় অন্য কোনো ঘটনা ছিল।

৫/সাহাবিরা কি রাসূল সা এর কোনো কথাকেই যথেষ্ট মনে করতেন নাকি এর জন্য আল্লাহ কোনো ওহী নাজিল করবেন তার জন্য অপেক্ষা করতেন?
৬/যদি বংশ মর্যাদা কোনো মানুষের মর্যাদার মাপকাঠি না হয় তাহলে কেন যয়নব (রা) অভিজাত বংশ ও যায়েদ(রা) কে দাস  হওয়র কারণে তাদের মধ্যে বনিবনা হয়নি?

৭/ রাসূল (সা) কে যে আল্লাহ তায়ালা অনুমতি দিয়েছিলেন যে কোনো নারী যদি নিজে থেকে নিজেকে রাসূল সা এর কাছে দান করে তাহলে তিনি ইচ্ছা করলে গ্রহণ করতে পারবেন।আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া এর অনুবাদে পড়েছিলাম যে এক নারী নাকি রাসূল সা কাছে আসছিলেন।তখন রাসূল সা যে দিকে মুখ করে ছিলেন তার বিপরীদ দিক থেকে এসে সেই মহিলা তাঁর(সা) কাধে হাত দিয়ে বলেছিলন যে সে তাঁর (সা)কাছে নিজেকে দান করেছে এবং রাসূল সা এতে রাজি হয়েছিলেন। এটি কি সহিহ?
৮/রাসূল সা নাকি যখন জান্নাতের কথা মনে করতেন তখন কি ফাতিমা রা ডাকতেন -এ বিষয়ে হাদিসে আর কি বলা আছে? ইসলামবিদ্বষীরা শিয়াদের হাদিস গ্রন্থ থেকে আরো একটি হাদিস উল্লেখ রাসূল সা ও ফতিমা রা কে নিয়ে নোংরা কথা ছড়াচ্ছে যে তারা নাকি অজাচারে লিপ্ত ছিল(নাউযুবিল্লাহ)

৯/আলি রা এর মা মানে রাসূল সা এর চাচি যখন মারা যায় তখন নাকি রাসূল সা নিজ হাতে থাকে কবর দিয়েছেন এবং কবরে তার পাশে শুয়েছেন?  এটা কি সহিহ

১০/উম্মে হানি রা কে কেন রাসূল সা ২ বার বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন?উইকিপিডিয়াতে পড়েছিলাম যে রাসূল সা, উম্মে হানির রা বাসায় থাকা অবস্থায় মিরাজ হয়।যখন মিরাজ এর ঘটনা রাসূল সা সবাইকে বলতে চায় তখন নাকি উম্মে হানি রা, রাসূল সা এর জামা টেনে ধরায় তাঁর(সা) পেটের কিছু অংশ বের হয়। এটি কি সহিহ?

দয়া করে আমাকে এতগুলো প্রশ্ন করার জন্য ক্ষমা করবেন।আর এক মাসে চারটির বেশি প্রশ্ন করার জন্য ক্ষমা করবেন।আপনারা যে আমাকে ক্ষমা করেছেন তা উল্লেখ করবেন।আমি চিন্তায় আছি।ইসলাম ও রাসূল সা কে নিয়ে এ ধরনের কথা লিখলাম সন্দেহের কারণে।আল্লাহর কাছে কিভাবে ক্ষমা চাবো?দয়া করে প্রশ্নগুলোর উত্তর দিবেন। বাড়িতে এ বিষয়ে জানাজানি হয়ে গেলে সমস্যা হয়ে যাবে। তাই তারাতারি এখানে উত্তর দিবেন।

আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিক।

1 Answer

0 votes
by (589,200 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
'আল গারানিক' দ্বারা আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন? এ সম্পর্কে আমাদের কোনো জানাশোনা নেই।আপনি 'আল-গারানিক' এর ব্যখ্যা সুন্দর করে সাজিয়ে ইডিট করে দিবেন। এত বিচলিত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নাই। ইসলাম সম্পর্কে আপনার জানাশোনা নিতান্তই কম।তাই এভাবে বিচলিত হচ্ছেন।দয়া করে কোনো ইসলাম বিশেষজ্ঞর নিকট সরাসরি দ্বীন শিখার চেষ্টা করবেন।


(২)
প্রশ্নটি সম্পূর্ণ অস্পষ্ট।দু লাইনে সংক্ষেপ করে ইডিট করে দিবেন।

(৩)
উম্মে হারাম রাযি রাসূলুল্লাহ সাঃ এর মাহরাম ছিলেন।
কিভাবে মাহরাম ছিলেন, সে সম্পর্কে ইমাম নববী রাহ ১৯১২ নং হাদীসের ব্যখ্যায় বলেন,
اتفق العلماء على أن أم حرام كانت محرما له صلى الله عليه وسلم. واختلفوا في كيفية ذلك، فقال ابن عبد البر وغيره : كانت إحدى خالاته من الرضاعة. وقال آخرون : بل كانت خالة لأبيه أو لجده لأن عبد المطلب كانت أمه من بنى النجار  اهـ .
মর্মার্থ-
হয়তো ইম্মে হারাম রাসূলু সাঃ এর দুধ খালা ছিলেন।অথবা রাসূলুল্লাহ সাঃ এর বাবা বা দাদার নসবি খালা ছিলেন।

(৪)
অন্য কোনো ঘটনা সম্পর্কে সঠিক আমাদের জানা নেই।

(৫)
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَمَا يَنطِقُ عَنِ الْهَوَىٰ
এবং প্রবৃত্তির তাড়নায় কথা বলেন না।
إِنْ هُوَ إِلَّا وَحْيٌ يُوحَىٰ
কোরআন ওহী, যা প্রত্যাদেশ হয়।(সূরা আন-নাজম-৩-৪)

যেহেতু রাসূলুল্লাহ সাঃ এর সকল বার্তাই অহী দ্বারা নির্ধারিত ছিল, তাই সাহাবাগণ রাসূলুল্লাহ সাঃ এর সকল কথাকেই যথেষ্ট মনে করতেন।


(৬)
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّا خَلَقْنَاكُم مِّن ذَكَرٍ وَأُنثَىٰ وَجَعَلْنَاكُمْ شُعُوبًا وَقَبَائِلَ لِتَعَارَفُوا ۚ إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِندَ اللَّهِ أَتْقَاكُمْ ۚ إِنَّ اللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ
হে মানব, আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা পরস্পরে পরিচিতি হও। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সে-ই সর্বাধিক সম্ভ্রান্ত যে সর্বাধিক পরহেযগার। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবকিছুর খবর রাখেন।(সূরায়ে হুজুরাত-১৩)

যেহেতু প্রত্যেক বংশের পৃথক পৃথক রীতিনীতি ও চাহিদা থাকে, তাছাড়া সমাজে এর যথেষ্ট প্রভাবও পরিলক্ষিত হয়, তাই বিয়ের ব্যাপারে বংশ মর্যাদাকে দেখতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে।তবে আল্লাহর নিকট বংশ মর্যাদার কোনো মূল্য নাই।বরং আল্লাহর নিকট তাকওয়াই ধর্তব্য।

(৭)
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ إِنَّا أَحْلَلْنَا لَكَ أَزْوَاجَكَ اللَّاتِي آتَيْتَ أُجُورَهُنَّ وَمَا مَلَكَتْ يَمِينُكَ مِمَّا أَفَاءَ اللَّهُ عَلَيْكَ وَبَنَاتِ عَمِّكَ وَبَنَاتِ عَمَّاتِكَ وَبَنَاتِ خَالِكَ وَبَنَاتِ خَالَاتِكَ اللَّاتِي هَاجَرْنَ مَعَكَ وَامْرَأَةً مُّؤْمِنَةً إِن وَهَبَتْ نَفْسَهَا لِلنَّبِيِّ إِنْ أَرَادَ النَّبِيُّ أَن يَسْتَنكِحَهَا خَالِصَةً لَّكَ مِن دُونِ الْمُؤْمِنِينَ ۗ قَدْ عَلِمْنَا مَا فَرَضْنَا عَلَيْهِمْ فِي أَزْوَاجِهِمْ وَمَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ لِكَيْلَا يَكُونَ عَلَيْكَ حَرَجٌ ۗ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا
হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচাতো ভগ্নি, ফুফাতো ভগ্নি, মামাতো ভগ্নি, খালাতো ভগ্নিকে যারা আপনার সাথে হিজরত করেছে। কোন মুমিন নারী যদি নিজেকে নবীর কাছে সমর্পন করে, নবী তাকে বিবাহ করতে চাইলে সেও হালাল। এটা বিশেষ করে আপনারই জন্য-অন্য মুমিনদের জন্য নয়। আপনার অসুবিধা দূরীকরণের উদ্দেশে। মুমিনগণের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার জানা আছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু। (সূরা আহযাব-৫০)


সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
একজন নয় বরং বিভিন্ন বর্ণনায় অনেক নারীর আলোচনা পাওয়া যায় যে, যারা নিজেকে রাসূলুল্লাহ সাঃ এর সামনে পেশ করেছিল। তবে রাসূলুল্লাহ সাঃ কাউকে গ্রহণ করেছেন আবার কাউকে করেননি। হযরত মায়মুনা বিনতে হারিছকে গ্রহণ করেছেন।

(৮)
এগুলোর কোনো ভিত্তি নাই। ইসলাম বিদ্বেষীদের মনগড়া কাহিনি এটা। 

(৯)
জ্বী, আলী রাযির মায়ের নাম ফাতেমা বিনতে আসাদ ছিলো।
রাসূলুল্লাহ সাঃ নিজ হাতে দাফন করেছেন।এবং কবরে মাথা দ্বারা ইশারা করেছেন।


(১০)
উম্মে হানী রাসূলুল্লাহ সাঃ এর চাচাতো বোন ছিলেন।তিনি সন্তান ছোট থাকায় স্বামীর হক আদায় করতে পারবেন না, সেই আশংকায় রাসূলুল্লাহ সাঃ এর বিয়ের প্রস্তাব গ্রহণ করেননি।
وَعَنْ أُمِّ هانِئٍ بِنْتِ أَبِي طَالِبٍ قَالَتْ : خَطَبَنِي رَسُولُ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - فَقُلْتُ : مَا بِي عَنْكَ رَغْبَةٌ يَا رَسُولَ اللَّهِ، وَلَكِنْ لَا أُحِبُّ أَنْ أَتَزَوَّجَ وَبَنِيَّ صِغَارٌ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - : " لِمَ ؟ خَيْرُ نِسَاءٍ رَكِبْنَ الْإِبِلَ نِسَاءُ قُرَيْشٍ أَحْنَاهُ عَلَى طِفْلٍ فِي صِغَرِهِ وَأَرْعَاهُ عَلَى بَعْلٍ فِي ذَاتِ يَدِهِ ". المعجم الكبير للطبراني 18 / 173 (20502) 

حسن وعن عامر قال: خطب رسول الله، ، أم هانئ فقالت: يا رسول الله لأنت أحب إلي من سمعي وبصري، وحق الزوج عظيم فأخشى إن أقبلت على زوجي أن أضيع بعض شأني وولدي وإن أقبلت على ولدي أن أضيع حق الزوج. فقال رسول الله، : إن خير نساء ركبن الإبل نساء قريش، أحناه على ولد في صغره وأرعاه على بعل في ذات يده" سعد8/152 (صحيح مرسل


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...