বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/11414 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
ঘুম থেকে উঠে কাপড়ে আর্দ্রতা দেখলে এর সর্বমোট ১৪ টি সূরত হতে পারে।
স্বপ্নদোষ স্বরণ থাকাবস্থায় এর সম্ভাব্য সাতটি সূরত হতে পারে।এবং স্বরণ না থাকাবস্থায় এর সম্ভাব্য সাতটি সূরত হতে পারে।
স্বপ্নদোষ স্বরণ থাকাবস্থায় সম্ভাব্য সাতটি সূরত নিম্নরূপ(বিধান সহ) যথাঃ-
(১)বীর্য সম্পর্কে নিশ্চিত। (গোসল ফরয হবে)
(২)মযি সম্পর্কে নিশ্চিত।(ফরয হবে)
(৩)ওদী সম্পর্কে নিশ্চিত।(ফরয হবে না)
(৪)বীর্য না মযি? এ নিয়ে সন্দিহান।।(ফরয হবে না)
(৫)বীর্য না ওদী? এ নিয়ে সন্দিহান।।(ফরয হবে না)
(৬)মযি না ওদী? এ নিয়ে সন্দিহান।।(ফরয হবে না)
(৭)বীর্য না মযি না ওদী? এ নিয়ে সন্দিহান।।(ফরয হবে না)
স্বপ্নদোষ স্বরণ না থাকাবস্থায় সম্ভাব্য সাতটি সূরত নিম্নরূপ(বিধান সহ)যথাঃ-
(১)বীর্য সম্পর্কে নিশ্চিত(ফরয হবে)
(২)মযি সম্পর্কে নিশ্চিত।(ফরয হবে না)
(৩)ওদী সম্পর্কে নিশ্চিত(ফরয হবে না)
(৪)বীর্য না মযি? এ নিয়ে সন্দিহান।(তারাফাইন এর মাযহাব মতে ফরয হবে)
(৫)বীর্য না ওদী? এ নিয়ে সন্দিহান।(তারাফাইন এর মাযহাব মতে ফরয হবে)
(৬)মযি না ওদী? এ নিয়ে সন্দিহান।(ফরয হবে না)
(৭)বীর্য না মযি না ওদী? এ নিয়ে সন্দিহান।(তারাফাইন এর মাযহাব মতে ফরয হবে) (মিনহ্তুল খালিক-১/৫৮)
বিঃ দ্র; ইমাম আবু হানিফা এবং ইমাম আবু ইউসুফ রাহ কে তারাফাইন বলা হয়ে থাকে।এবং ইমাম আবু-হানিফা ও আবু ইউসুফকে শায়খাইন বলা হয়ে থাকে।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
উপরের ব্যখ্যা অনুযায়ী আমল করবেন।আর কাপড়ে যেই জায়গায় কোনো নাপাকি লাগবে, সেই জায়গাটুকু কে ধৌত করে নিলেই হবে। সমস্ত কাপড়কে ধৌত করার কোনো প্রয়োজনিয়তা নাই।
৪:৩০ সময়ে উঠে সেহরি খেয়ে যে রোজা রেখেছেন, সেই রোযাকে কাযা করে নিবেন।
ডিভোর্স লেটারের দ্বারা তালাক হয় না।তবে স্বামী যে বলেছে, এক তালাক দিলাম, এদ্বারা তালাক পতিত হয়ে যাবে।