1)কোন প্রসাধনী হালাল নাকি হারাম তা জানতে চাই। অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিতে বলা হয়েছে। বিশেষ করে ত্বকের বিশেষজ্ঞদের। একজন চর্ম ডাক্তারকে চিনি।উনি এসব ব্যাপারে জানেন কিনা তা জানি না।
সেই ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করব নাকি কোন ত্বক বিশেষজ্ঞ এর কাছে জিজ্ঞাসা করব?
৪) কারো নাম দিয়ে ❝পাসওয়ার্ড❞ দিলে কি সেই ব্যক্তির হক নষ্ট হয়?
৫)
" ১)আমিষ দেহের বৃদ্ধিসাধন ও ক্ষয়পূরন করে"
"২) ভিটামিন দেহের বৃদ্ধির জন্য ও সুস্থ থাকার জন্য আবশ্যক।"
"৩)একজন সুস্থ সবল পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির জন্য ৫০-৬০ গ্রাম চর্বি আবশ্যক।
ইত্যাদি বাক্যগুলোর আমিষ, ভিটামিন, চর্বি ইত্যাদিকে উসিলা হিসেবে ধরে আমি বাক্যগুলো মুখস্থ করতে থাকি।
আমি মনে মনে বিশ্বাস করিঃ এই জিনিস গুলো(আমিষ, ভিটামিন, চর্বি) আল্লাহ আমাদের উপকারের জন্য নিয়োজিত করেছেন।
কিন্তু পরে আমার মনে সন্দেহ জাগে যে আসলেই কি " আমিষ, ভিটামিন,চর্বি" আমাদের দেহে কাজ করে থাকে? মানে আমার মনে হতে থাকে বায়োলজি বইগুলোতে যদি ভুল বা মিথ্যা লেখা থাকে?
যদি না-ই করে থাকে তাহলে আমি যে মনে মনে বিশ্বাস রাখছি যে আল্লাহ "আমিষ, ভিটামিন, চর্বি এগুলোকে আমাদের উপকারের জন্য নিয়োজিত রেখেছেন,"
এভাবে মনে মনে বিশ্বাস রেখে তারপর মুখস্থ করার মাধ্যমে আল্লাহর প্রতি মিথ্যাচার হয়ে যাচ্ছে না তো? (যা বললাম, এগুলো আসলেই কাজ করে কিনা এগুলা, এই নিয়ে সন্দেহ হয়।
"তিনি চতুস্পদ জন্তু সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে তোমাদের জন্য আছে (শীত) নিবারক আর বহু উপকারিতাও, আর সেগুলো থেকে তোমরা আহার কর।"
(QS. An-Nahl 16: Verse 5)
* Via Al-Qur'an Bangla
https://quran-bangla.com
এতে কোন সন্দেহ নেই যে আল্লাহ বিভিন্ন চতুষ্পদ জন্তু সৃষ্টি করেছেন আর আমাদের উপকারের জন্য নিয়োজিত রেখেছেন।
কিন্তু আমার সন্দেহ হয় সেই " আমিষ, চর্বি, ভিটামিন এই উপাদান গুলো আসলেই আছে কিনা সেগুলো নিয়ে)
তাহলে কি করব?