বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
না লাগবে না,বরং ক্বসরই ক্বাযা করতে হবে।
অর্থাৎ সফর অবস্থায় কোনো নামাজ ক্বাযা হলে পরবর্তীতে হাযর(বাসায় অবস্থান বা সফরে না থাকা) অবস্থায় পড়তে হলে ক্বসরই পড়তে হবে,ঠিক তেমনিভাবে হাযর অবস্থার কোনো ক্বাযা নামায সফর অবস্থায় পড়তে করতে হলে পুরো নামাযকেই পড়তে করতে হবে।
لما في الدر المختار
ﻭَاﻟْﻘَﻀَﺎءُ ﻳَﺤْﻜِﻲ) ﺃَﻱْ ﻳُﺸَﺎﺑِﻪُ (اﻷَْﺩَاءَ ﺳَﻔَﺮًا ﻭَﺣَﻀَﺮًا) ﻷَِﻧَّﻪُ ﺑَﻌْﺪَﻣَﺎ ﺗَﻘَﺮَّﺭَ ﻻَ ﻳَﺘَﻐَﻴَّﺮ
(ﻗَﻮْﻟُﻪُ ﺳَﻔَﺮًا ﻭَﺣَﻀَﺮًا) ﺃَﻱْ ﻓَﻠَﻮْ ﻓَﺎﺗَﺘْﻪُ ﺻَﻼَﺓُ اﻟﺴَّﻔَﺮِ ﻭَﻗَﻀَﺎﻫَﺎ ﻓِﻲ اﻟْﺤَﻀَﺮِ ﻳَﻘْﻀِﻴﻬَﺎ ﻣَﻘْﺼُﻮﺭَﺓً ﻛَﻤَﺎ ﻟَﻮْ ﺃَﺩَّاﻫَﺎ ﻭَﻛَﺬَا ﻓَﺎﺋِﺘَﺔُ اﻟْﺤَﻀَﺮِ ﺗُﻘْﻀَﻰ ﻓِﻲ اﻟﺴَّﻔَﺮِ ﺗَﺎﻣَّﺔً.
ভাবানুবাদ উপরে উল্লেখ করা হয়েছে
(ফাতওয়ায়ে শামী2/135)