জবাব
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلَىٰ سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ ۗ [٢:١٨٥]
আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। [সূরা বাকারা-১৮৫]
ফাতাওয়ায়ে শামীতে আছেঃ
(أَوْ خَرَجَ الدَّمُ مِنْ بَيْنِ أَسْنَانِهِ وَدَخَلَ حَلْقَهُ) يَعْنِي وَلَمْ يَصِلْ إلَى جَوْفِهِ أَمَّا إذَا وَصَلَ فَإِنْ غَلَبَ الدَّمُ أَوْ تَسَاوَيَا فَسَدَ وَإِلَّا لَا، إلَّا إذَا وَجَدَ طَعْمَهُ (الدر المختار مع رد المحتار، كتاب الصوم، باب ما يفسد الصوم ومالا يفسد-3/367-368)
সারমর্মঃ
দাঁতের মাঝ হতে রক্ত বের হয়ে যদি গলায় প্রবেশ করে পেট পর্যন্ত চলে যায়,এক্ষেত্রে যদি রক্ত থুথুর পরিমান হতে বেশি হয় বা সমান সমান হয়,তাহলে রোযা ভেঙ্গে যাবে।
অন্যথ্যায় রোযা ভেঙ্গে যাবেনা।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
শরীয়তের বিধান হলোঃ
যদি থুথু ও কফের তুলনায় রক্তের ভাগ সমান বা বেশি হয়, আর তা গলার ভিতর চলে যাওয়া নিশ্চিত হয়, তাহলে রোযা ভেঙ্গে যাবে।
এই অনিচ্ছাকৃত ভঙ্গ হওয়া রোযা পরবর্তীতে কাযা করে নিতে হবে।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে উক্ত ব্যাক্তি রোযা চালিয়ে যাবে।
ভেঙ্গে ফেলবেনা।
পরবর্তীতে সতর্কতামূলক একটি কাজা রোযা আদায় করবে।