ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/11319 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,
ইনহেলার বিষয়টা ফুকাহয়ে কেরামদের নিকট মতবেদপূর্ণ। আর এই মতবেদের কারণ হল, চিকিৎসা শাস্রের মতপার্তক্য। সুতরাং সতর্কতা মূলক পদক্ষেপ হল, ইনহেলার রোযা অবস্থায় ব্যবহার না করা। যদি ইনহেলার ব্যবহার করা অত্যাবশ্যকীয় হয়ে যায়,তাহলে ইনহেলার ব্যবহার করা হবে এবং সাথে সাথে রোযার কাফফারা আদায় করা হবে। কেনান একদিক দিয়ে চিন্তা করলে ইনহেলার দ্বারা রোযা ভঙ্গ হয়ে যায়। এবং অন্যদিক দিয়ে চিন্তা করলে রোযা ভঙ্গ হয় না। এবং ইনহেলার ছাড়া ঐ ব্যক্তি চলতেও পারবে না। সুতরাং ইনহেলার ব্যবহার করে করে রোযা রাখা হবে এবং সাথে সাথে রোযার ঐ রোযার ফিদয়া দিতে হবে। কাযা এজন্য বলা হচ্ছে না, যে ব্যক্তি ইনহেলার ব্যবহার করেন, উনাকে সর্বাই ইনহেলার ব্যবহার করতে হবে। আরো জানুন-https://www.ifatwa.info/11319
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
ইনহেলারের মত কানের ড্রপের হুকুম। অর্থাৎ কানের ড্রপ দ্বারা রোযা ভঙ্গ হবে কি না? এ নিয়ে ফুকাহাদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে।
সুতরাং কানে ড্রপ দেয়া থেকে বিরত থাকবেন।যদি ড্রপ দেয়া একান্তই প্রয়োজন হয়, তাহলে কানে ড্রপ দেয়ার সাথে সাথে রোযাও চালিয়ে যাবেন, এবং একটা ফিদয়া আদায় করবেন।