আল-কুরআনে নফস তথা আত্মাকে মানুষের পুরো সত্তাকে বুঝানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন, আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿فَسَلِّمُواْ عَلَىٰٓ أَنفُسِكُمۡ﴾ [النور : ٦١]
“(তবে তোমরা যখন কোন ঘরে প্রবেশ করবে) তখন তোমরা নিজদের ওপর সালাম করবে।” [সূরা আন-নূর, আয়াত: ৬১]
আল্লাহ তা‘আলা নফস সম্পর্কে আরও বলেছেন,
﴿وَلَا تَقۡتُلُوٓاْ أَنفُسَكُمۡ﴾ [النساء : ٢٩]
“আর তোমরা নিজেরা নিজদেরকে হত্যা করো না।” [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ২৯]
আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿يَوۡمَ تَأۡتِي كُلُّ نَفۡسٖ تُجَٰدِلُ عَن نَّفۡسِهَا١١١﴾ [النحل: ١١١]
“(স্মরণ কর সে দিনের কথা) যেদিন প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের পক্ষে যুক্তি-তর্ক নিয়ে উপস্থিত হবে।” [সূরা আন-নাহাল, আয়াত: ১১১]
আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿كُلُّ نَفۡسِۢ بِمَا كَسَبَتۡ رَهِينَةٌ٣٨﴾ [المدثر: ٣٨]
“প্রতিটি প্রাণ নিজ অর্জনের কারণে দায়বদ্ধ।” [সূরা আল-মুদ্দাসসির, আয়াত: ৩৮]
আবার কুরআনে নফসকে শুধু রূহের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন,
আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿يَٰٓأَيَّتُهَا ٱلنَّفۡسُ ٱلۡمُطۡمَئِنَّةُ٢٧﴾ [الفجر: ٢٧]
“হে প্রশান্ত আত্মা!” [সূরা আল-ফাজর, আয়াত: ২৭]
﴿أَخۡرِجُوٓاْ أَنفُسَكُمُ﴾ [الانعام: ٩٣]
“(এমতাবস্থায় ফিরিশতারা তাদের হাত প্রসারিত করে আছে, তারা বলে), তোমাদের জান বের কর।” [সূরা আল-আন‘আম, আয়াত: ৯৩]
অন্য দিকে রূহ কখনও শরীরের জন্য ব্যবহৃত হয় নি; একাকিও নয়, আবার নফসের সাথেও নয়। অতএব, নফস ও রূহের মধ্যে পার্থক্য হলো সিফাত তথা গুণের মধ্যে; যাতের মধ্যে পার্থক্য নেই।
(সংগৃহীত)
(০৩)
ভালোও হয়,খারাপও হয়।
(০৪)
নফসে আম্মারাহ থেকে।
(০৫)
তিন প্রকার।
আম্মারাহ,লাওয়ামাহ,মুতমাইন্নাহ।
এর জন্য বেশি বেশি যিকির করা দরকার,অন্তরের রোগ থেকে বেঁচে থাকার যাবতীয় মেহনত করা দরকার।
(০৬)
ইচ্ছাকৃতভাবে বেগানা মহিলার দিকে নজর দিলে কবিরা গুনাহ হবে।
(০৭)
হ্যাঁ
(০৮)
যদি তওবার মতো তওবা করা হয়,তাহলে আল্লাহ তায়ালা তার তওবাকে কবুল করলে এক্ষেত্রে কবিরা গুনাহ এর আওতাধীন হবে।
(০৯)
না।
(১০)
নেককার ব্যাক্তিদের সাথে বেশি বেশি উঠাবসা করুন।
প্রয়োজনে তাবলিগে সময় লাগান।
(১১)
এটি নফস ও শয়তানের কারনে হয়।
নেককার ব্যাক্তিদের সাথে বেশি বেশি উঠাবসা করুন।
প্রয়োজনে তাবলিগে সময় লাগান।