জবাব
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
(০১)
হ্যাঁ ইফতারীর পূর্বে দোয়া সুন্নাত সম্মত।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ مُسْلِمٍ حَدَّثَنَا إِسْحَقُ بْنُ عُبَيْدِ اللهِ الْمَدَنِيُّ قَالَ سَمِعْتُ عَبْدَ اللهِ بْنَ أَبِي مُلَيْكَةَ يَقُولُ سَمِعْتُ عَبْدَ اللهِ بْنَ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِنَّ لِلصَّائِمِ عِنْدَ فِطْرِهِ لَدَعْوَةً مَا تُرَدُّ قَالَ ابْنُ أَبِي مُلَيْكَةَ سَمِعْتُ عَبْدَ اللهِ بْنَ عَمْرٍو يَقُولُ إِذَا أَفْطَرَ اللّٰهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِرَحْمَتِكَ الَّتِي وَسِعَتْ كُلَّ شَيْءٍ أَنْ تَغْفِرَ لِي.
‘আবদুললাহ ইবনু ‘আমর ইবনুল আস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ইফতারের সময় রোযাদারের অবশ্যই একটি দু‘আ আছে, যা রদ হয় না (কবুল হয়)। ইবনু আবূ মুলাইকা (রহ.) বলেন, আমি ‘আবদুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ)-কে ইফতারের সময় বলতে শুনেছিঃ ‘‘হে আল্লাহ্! আমি আপনার দয়া ও অনুগ্রহ প্রার্থনা করছি যা সব কিছুর উপর পরিব্যপ্ত, যেন আপনি আমাকে ক্ষমা করেন’’।
(ইবনে মাজাহ ১৭৫৩)
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
ثَلاَثُ دَعَوَاتٍ لاَ تُرَدُّ دَعْوَةُ الْوَالِدِ، وَدَعْوَةُ الصَّائِمِ، وَدَعْوَةُ الْمُسَافِرِ
‘‘তিন ব্যক্তির দুআ অগ্রাহ্য করা হয় না (বরং কবুল করা হয়); পিতার দুআ, রোজাদারের দুআ এবং মুসাফিরের দুআ।’’ (বাইহাকী ৩/৩৪৫)
(০২)
হ্যাঁ এমনটি করা যাবে,এতে কোনো সমস্যা নেই।
তবে এটিকে শরীয়তের আবশ্যকীয় কোনো বিধান মনে করা যাবেনা।