আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
283 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (7 points)
আমেরিকা ইসরায়েল  মুসলমানদের যেই পরিমাম হত্যা করেছে তার থেকে বেশি মুসলমান নিজেরাই একে অপরকে কাফের ফতোয়া দিয়ে হত্যা করেছ। আলি রাঃ যোগাযোগ থেকে শুরু হয় জঙ্গে জামাল ও সিফফিনের মাধ্যমে।  তারপর বিভিন্ন সময় মুসলমানরা মুসলমানদেরকেই কাফের ফতোয়া দিয়ে যেই পরিমাণ হত্যা করেছে তা নাকি আমেরিকার ইসরায়েল এ মুসলমান হত্যা চেয়ে বেশি?

1 Answer

+1 vote
by (559,530 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


এটি সম্পূর্ণ ভুল তথ্য।
কাফেরদের হাতেই মুসলমান বেশি হত্যা হয়েছে।
এর হাজারো প্রমান রয়েছে।
তবে মুসলমানদের হাতে মুসলমানরাই কাফের ফতোয়া বেশি হত্যা হয়েছে,এর প্রমান কেউ দেখাতে পারবেনা।

আমরা দেখি,১৯৮৯ আগ পর্যন্ত কাফের কর্তৃক কেমন মুসলিম নিধন চলেছেঃ

উইকিপিডিয়া থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ীঃ  

★১৯৩৬ সালের জনসংখ্যার পরিসংখ্যাণ অনুযায়ী চীনের কুয়োমিংতাং প্রজাতন্ত্রে মুসলিমদের সংখ্যা ছিলো ৪ কোটি ৮১ লাখ। মাওসেতুংয়ের নীতির পর এই সংখ্যা কমে দাড়ায় ১ কোটি। দৃশ্যত এখানকার ৩ কোটি ৮০ লাখ মুসলিম কোথায় উধাও হয়ে যায় সে ব্যাপারে সরকারি ব্যাখ্যা কখনই দেওয়া হয়নি।

★১৮৩৭ সালে মহারাজা রঞ্জিত সিংয়ের অনুগত রাজা গুলাব সিং পশতুন গোত্রের বড় অংশ ইউসুফজাই গোত্রের বিদ্রোহ দমনের জন্য অভিযান শুরু করেন। তিনি তার পায়ের কাছে এনে ফেলা প্রতিটি ইউসুফজাই পুরুষের মাথার জন্য এক রূপি পুরস্কার ঘোষণা করেন। কাতুহাতে সদরদপ্তর স্থাপন করে তিনি মুসলমান পশতুন গোত্র নিধন শুধু করেন। অল্প কিছু মহিলাকে ছেড়ে দিলেও অধিকাংশ মুসলিম রমনীকে রাজা গুলাব সিংয়ের হারেমে নিয়ে যাওয়া হয়। বাকিদেরকে দাসী হিসেবে লাহোর এবং জম্মুতে বিক্রি করে দেওয়া হয়। এই অভিযানে ১০ হাজার পশতুন বিদ্রোহীকে হত্যা করা হয় এবং হাজার খানিক মহিলাকে দাসী হিসেবে বিক্রি করা হয়। কাশ্মির চুক্তির মাধ্যে জম্মু কাশ্মির দখল করে নেয়। তবে শিখ গোত্রসমুহের মধ্যে এই দগরা নীতি চলতে থাকে। তবে ১৮৬৩ সালে রাজ্যে ঘৃণ্যতম মুসলিম গণহত্যা সংঘটিত হয়। দগরা শাসক মহারাজা রনবীর সিং সেনাপতি হুশিয়ারা সিংকে ৩০০০ সৈন্য সহ ইয়াসিন এবং হুঞ্জা অঞ্চলের মুসলমান বিদ্রোহীদের শাস্তি দিতে প্রেরণ করেন। দগরারা সকল পুরুষকে বন্দী করেন। অনেক দগরা সৈন্য মান্দুরি পাহাড়ের পেছন অংশে প্রবেশ করে যেখানে নারী এবং শিশুরা লুকিয়ে ছিলো। এই সব নারীদের মধ্যে যারা আহত ছিলো তাদেরকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়। ২০০০ ইয়াসিন গ্রামবাসীকে হত্যা করা হয়। প্রায় ৫০০০ ইয়াসিনিকে শ্রীনগরে নিয়ে আসা হয় শ্রমিক হিসেবে এবং জীবন্ত সকল নারীকে দোগরা সৈন্যদের হারেমে নিয়ে যাওয়া হয়।

★১৯৮২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬ টা থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর সকাল ৮ টার মধ্যে লেবানিয় খ্রিস্টান মিলিশিয়া গ্রুপ লেবাননের বৈরুতে অবস্থিত সাবরা এলাকায় এবং পার্শ্ববর্তী শাতিলা শরণার্থী ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে ৭৬২ জন এবং ৩৫০০ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করে। এদের অধিকাংশই ছিলো ফিলিস্তিনি এবং লেবানিয় শিয়া মতাবলম্বী।
(সকলেই মুসলমান।)

★প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে অটোমান শাসিত সিরিয়ায় বেসামরিক হতাহত লোকের সংখ্যা ছিলো ৫০০,০০০ এর অধিক। 
(এখানে প্রায় ৫ লক্ষ্যের মতো মুসলিম নিধন।)

★দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বসনিয়ায় ১ লাখ ২০ হাজার মুসলমানকে হত্যা করা হয়। ১৯৪৪-৪৫ সালে যে গণহত্যা সংঘটিত হয়, সেটা ছিল বসনিয়ার ২৫০ বছরের ইতিহাসে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের সবচেয়ে পরিকল্পিত ঘটনা। বহু নারীর মুখের চামড়া উঠিয়ে নেয়া হয়েছিলো। মুসলমান নারীরা যে পর্দা করতো তাকে ব্যাঙ্গ করে এ কাজটি করা হয়েছিলো। নারী ও শিশুদের দ্রিনা নদীতে হত্যা করে মুসলমানদের বোঝানোর চেষ্টা করে যে তোমাদের পালাবার পথ নেই। বিহা এলাকার ক্লুচ নাকম স্থানে ৫ হাজার লোকের এক গণ কবর আবিস্কৃত হয়েছে। যুদ্ধ শুরুর প্রথম বছরেই ১,৩০,০০০ মুসলমানকে শহীদ করা হয়। ১৭০০০ শিশুসহ নিহত মুসলমানের সংখ্যা তিনলাখে পৌঁছেছে। সেব্রেনিৎসা ছিটমহলটি পতনের পর ৪০০০ মুসলমান সৈনিককে দিয়ে তারা কবর খুড়িয়ে পরে সবাইকে গুলি করে হত্যা করে মাটি চাপা দেয়। কমিউনিস্ট শাসনআমলে ৬০০০ মুসলমানকে হত্যা করা হয়। ধর্মীয় আদালত এবং স্কুলসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয়। ইসলামী পত্রিকাসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয়। হাজার হাজার মুসলমানকে দেশান্তরিত করা হয়। কৃষি সম্প্রসারণের নামে মুসলমানদের ছড়িয়ে ছিটিয়ে দেয়া হয় যাতে ঐক্যবদ্ধতা গড়ে উঠতে না পারে। ২৭ শে জুন ১৯৯৫ সালে এক সাক্ষাৎকারে বসনিয়ার প্রধানমন্ত্রী তার দেশে প্রায় ১২০০০ মুসলমান নারী সার্বদের হাতে ধর্ষিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেন। বসনিয়া হার্সেগোভিনা কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুযায়ী সংখ্যাটা ছিল ৫০ হাজারের মত।

মুসলমান বাচ্চা মেয়েদের পর্যন্ত যুদ্ধ ফ্রন্টে সার্বদের নিকট পৌছে দেয়া হত। শুধু ধর্ষনের জন্য ১৭টি ক্যাম্পের খোঁজ পাওয়া যায়। ৫০,০০০ হাজার নারী গর্ভবতী হয়। জাতিসংঘের ৮১৯ নম্বর প্রস্তাবে অনুযায়ী সেব্রেনিৎসা শহরটি নিরাপদ অঞ্চল বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু সার্বরা শহরটি দখল করে সেখানকার হাজার হাজার বেসামরিক মুসলমানকে হত্যা করে ও হাজার হাজার নারীকে ধর্ষণ করে। নিহতের সংখ্যা ৮ হাজার ছাড়িয়ে যায়। তাদের বেশিরভাগই ছিল বৃদ্ধ ও যুবক। রাতকো মিলাদিচের নেতৃত্বাধীন সার্ব বাহিনী এই গণহত্যা চালায়। ২০০৪ সালে যুদ্ধ-অপরাধ আদালতের রিপোর্টে বলা হয়, ২৫ থেকে ত্রিশ হাজার বসনীয় মুসলিম নারী ও শিশুকে জোর করে অন্য অঞ্চলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং স্থানান্তরের সময় তাদের এক বিপুল অংশ ধর্ষণ ও গণহত্যার শিকার হয়। নারীদের ধর্ষণের পর তাদের হত্যা করতো। তারা বহুবার গর্ভবতী নারীর পেট ছুরি দিয়ে কেটে শিশু সন্তান বের করে ওই শিশুকে গলা কেটে হত্যা করেছে মায়ের চোখের সামনে এবং কখনওবা আরও অনেকের চোখের সামনেই। আরও মর্মান্তিক ব্যাপার হল এ ধরনের হত্যাকাণ্ড ও নৃশংস পাশবিকতার বহু ঘটনা ঘটানো হয়েছে হল্যান্ডের শান্তিরক্ষীদের চোখের সামনেই। এমনকি মাত্র ৫ ছয় মিটার দূরে যখন সার্ব সেনারা এইসব পাশবিকতা চালাতো তখনও হল্যান্ডের শান্তিরক্ষীরা কেবল বোবা দর্শকের মতই নীরব থাকতো ও হেঁটে বেড়াতো। জার্মানির একজন সাংবাদিক এ বিষয়ে যে প্রতিবেদন তৈরি করেছেন তাকে সত্য বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন একজন মার্কিন কমান্ডার। হল্যান্ডের সেনারা পিছু হটার কারণেই সার্বরা সেব্রেনিৎসায় প্রায় ৮ হাজার মুসলমানকে হত্যা করতে সক্ষম হয়। ১৯১২-১৩ সালে প্রথম মহাযুদ্ধের সময় এ অঞ্চলে ১৩০০০ মুসলমানকে জোরপূর্বক খ্রিস্টান হতে বাধ্য করা হয় পরে অবশ্য তারা আবার ইসলামে ফিরে আসে। ১৯১৪ সালে বসনিয়ার এক গ্রামে জঘণ্যতম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হলে এক রাত্রেই ৬০০ শিশু ও মহিলা হত্যা করা হয়।

★বাবরি মসজিদ ভেঙে দেওয়ার পরে ভারতে ১৯৫০ সাল থেকে শুরু হওয়ার পর ১৯৫৪ সাল থেকে ১৯৮২ সালের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনাবলীতে হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় প্রায় ১০,০০০ মুসলিম নিহত হয়েছেন।

★১৯৮৩ সালে আসাম রাজ্যে নেলি গণহত্যার ঘটনা ঘটে। নেলি নামে একটি গ্রামে বাঙালি বংশোদ্ভূত প্রায় ১,৮০০ মুসলমানকে লালুং উপজাতির লোকেরা (তিওয়া নামেও পরিচিত) হত্যা করেছিল। 
 আসাম আন্দোলনের কর্মকাণ্ডের ফলে এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে সবচেয়ে গুরুতর গণহত্যার হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যাদের বেশিরভাগ ক্ষতিগ্রস্থ নারী ও শিশু রয়েছে। 

২০০২ সালে গুজরাট সহিংসতা
মৃত্যুর সংখ্যা পরিসংখ্যানগুলি সরকারী হিসেব অনুসারে ৭৯০ জন মুসলিম এবং ২৫৪ জন হিন্দু নিহত হওয়া সহ ২ হাজার মুসলমান মারা গেছে।
(তথ্য সুত্রঃ উইকিপিডিয়া)  

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন, 
কাফেরদের হাতেই মুসলমান বেশি হত্যা হয়েছে।
এগুলো তো অনেক আগের কাহিনী।
৯০ শতক থেকে নিয়ে এই পর্যন্ত যেভাবে ফিলস্তিন,আফিগানিস্থান,চেচনিয়া,বসনিয়া,ইরাক,মায়ানমার ইত্যাদি রাষ্ট্রে যেভাবে মুসলিম নিধন হয়েছে,তাহা কল্পনারও বাহিরে।

মুসলমানদের রয়েছে সোনালি অতীত। মুসলমানরা শ্রেষ্ঠ জাতি, বীরের জাতি, বিজয়ী জাতি। একসময় বিশ্বের বড় বড় সব পরাশক্তি মুসলমানদের কাছে পরাজিত হয়েছে। কিন্তু বর্তমান বিশ্বের দিকে তাকালে দেখা যায়, মুসলিম উম্মাহ পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে নির্যাতিত, নিপীড়িত, লাঞ্ছিত, বঞ্চিত ও পরাজিত।

ইসলামী স্কলারগন এর কিছু কারন বর্ননা করেছেনঃ 

কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হলোঃ

★ইসলাম থেকে দূরে সরে যাওয়া : 
আল্লাহ তায়ালা বলেন 
যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য করো, তাহলে তিনিও তোমাদের সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পা সুদৃঢ় করে দেবেন।’ (সুরা : মুহাম্মদ, আয়াত : ৭)

আল্লাহকে সাহায্য করার অর্থ হলো তাঁর দ্বিনের সাহায্য করা, তাঁর শরিয়ত বাস্তবায়ন করা, তাঁর দ্বিন কায়েমের জন্য সংগ্রাম করা। 

★ভ্রাতৃপ্রেমের অভাব :
 আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মুমিনরা পরস্পর ভাই ভাই। সুতরাং তোমরা ভাইদের মধ্যে শান্তি স্থাপন করো আর আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হও।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১০)

আজ মুসলমানরা একে অন্যের প্রতি ভ্রাতৃত্ববোধ অনুভব করে না, একে অন্যের সাহায্যে এগিয়ে আসে না, একে অন্যের দুর্দিনে কোনো পদক্ষেপ নেয় না। সবাই শুধু নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত। 

★পরস্পরের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত। 
ভ্রাতৃপ্রেম না থাকার চূড়ান্ত রূপ হচ্ছে পরস্পরের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত। যুগে যুগে মুসলমানরা কাফিরদের হাতে মার খাওয়ার ও পরাজিত হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত, বিভেদ-বিভাজন। মুসলিম বিশ্বের প্রায় সব দেশই একটি অন্যটির সঙ্গে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে লিপ্ত রয়েছে। মুসলমানরা নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে জড়িয়ে পড়ায় তাদের শক্তি হ্রাস পেয়েছে। তাই কাফিররা তাদের ওপর অনায়াসে হামলা করছে। 

★বিলাসিতা ও দুনিয়ায় মজে যাওয়া। 
অথচ হাদিসে এসেছে, ‘দুনিয়ার মূল্য যদি আল্লাহর কাছে মাছির একটি পাখার সমমূল্য হতো, তাহলে তিনি কোনো কাফিরকে এক ঢোকও পানি পান করতে দিতেন না।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৩২০)

★অধিকার আদায়ের লড়াই বর্জন। 

★যোগ্য ও আদর্শবান নেতৃত্বের অভাব। 

★শত্রুদের সঙ্গে বন্ধুত্ব। 
অথচ আল্লাহ তাআলা বলে দিয়েছেন, ‘হে মুমিনরা, তোমরা ইহুদি ও খ্রিস্টানদের বন্ধুরূপে গ্রহণ কোরো না। তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে নিশ্চয়ই তাদেরই একজন। নিশ্চয়ই আল্লাহ জালিম সম্প্রদায়কে হিদায়াত দেন না।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৫১)

★যথাযথ শুরাব্যবস্থা না থাকা। 
(কিছু তথ্য সংগৃহীত)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...