আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
477 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (7 points)
edited by

হুজুর আমার আগের প্রশ্নটি যদি একবার পড়ে উত্তর দিতেনঃ https://ifatwa.info/39269/
আমি কোনভাবেই নিজেকে শান্ত করতে পারছি না
এই প্রশ্নটি আগে করেছিলামঃ-
আমি গতকাল রাত মোবাইল থেকে অশ্লীল ভিডিও দেখে হস্তমৈথুনের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। তখন আমার কাছে মনে হল যে, এই হাত দিয়ে তালাকের মাসআলা পড়েছি, এখন এই হাত দিয়েই আবার এসব ভিডিও এবং হস্তমৈথুন করবো? তাই হাত ধুয়ে নিলাম। হাত ধুয়ার পর মনে মনে সিন্ধান্ত পরিবর্তন করেছি আজকে হস্তমৈথুন না করার। আমার কাছে মনে হল আমি তো হস্তমৈথুনের জন্য হাত ধুয়েছি। এখন আবার এই হাত দিয়ে তালাকের মাসআলা পড়লে যদি তালাকের ব্যাপারে সমস্যা হয়? তাই আবার হাত ধুয়ে। কিছুক্ষণ পর আবার হাত ধুয়েছি যে হস্তমৈথুন করবো। আবার মনে মনে সিন্ধান্ত পরিবর্তন করেছি। এভাবে কয়েকবার হাত ধোয়ার পর আমি ভয় পেয়ে গেলাম তাই তালাকের মাসআলা পড়ার জন্য হাত ধুয়েছি এবং মনে মনে স্থির করেছি আজকে হস্তমৈথুন করবো না। বিছানায় যাওয়ার পর তালাকের মাসআলা পড়ার জন্য আইফতোয়া সাইটের নাম লিখলাম এবং আমি সেই হাত দিয়েই আবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে হস্তমৈথুন করে ফেলেছি। হস্তমৈথুন এর পর রাতে ঘুমানোর সময় আমি একটি ফতোয়ার ওয়েবসাইট তৈরি করার সিন্ধান্ত নিয়েছি। যেহেতু, আমার শরীর নাপাক ছিল এবং মোবাইলও সম্ভবত নাপাক ছিল, আর এই মোবাইল দিয়েই ফেইসবুকে একটি ফতোয়ার গ্রুপ থেকে এই আইডিয়া নিয়েছিলাম এখন আমি যদি সেই ফতোয়ার ওয়েবসাইট তৈরি করি তাহলে আমি কি সওয়াব পাবো এবং এতে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে? আমি নিজেই ওয়েবসাইট বানাতে পারি।
আপনি উত্তরে বলেছিলেনঃ-
"ফতোয়ার ওয়েবসাইট বানিয়ে সেখানে বিজ্ঞ ফুকাহায়ে কেরামদের দায়িত্বে রেখে দিয়ে উম্মাহর খেদমতের কাজ করা হলে আপনি সওয়াব পাবেন।
তবে বিজ্ঞ মুফতি সাহেব ব্যাতিত কেহই যেনো সেই ওয়েবসাইটে ফতোয়া প্রদান না করে।
এতে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবেনা।"
১. হুজুর, আমি জানি এতে শর্তযুক্ত তালাক হওয়ার সম্ভবনা নেই। কিন্তু তবুও ভয় কাজ করছে। হুজুর, উপরের প্রশ্নগুলোর উত্তর https://ifatwa.info/39269/ এই প্রশ্নগুলো পড়ার পর দিয়েছেন কি না আমাকে একটু জানায়েন। আমার কাছে ভয় হচ্ছে যে,
হয়তো সম্পূর্ণ প্রশ্নগুলো পড়লে আপনিও বলবেন যে, অনবিজ্ঞ লোক ফতোয়া দিলে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে। তাই, এই https://ifatwa.info/39269/ লিংকে দেওয়া প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো পড়ে নিয়েছেন কি না আমাকে একটু জানাইয়েন। এবং সেই আলোকে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়েন?
এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে ওয়েবসাইট বানানোর পর যদি আমি নিজেই ফতোয়া দেই কিংবা বিজ্ঞ নয় এমন লোক ফতোয়া দেয় তাহলে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে? নাকি শুধু গোনাহ হবে?
২. আমি একজন হুজুরকে ফতোয়ার ওয়েবসাইট বানিয়ে দিয়েছি এবং সেখানে নমুনা প্রশ্নের উত্তর আমি নিজেই নমুনা উত্তর দিয়েছি। এতে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে গেছে?
৩. "তবে বিজ্ঞ মুফতি সাহেব ব্যাতিত কেহই যেনো সেই ওয়েবসাইটে ফতোয়া প্রদান না করে।" - এটি লিখার কারণ কি হুজুর শর্তযুক্ত তালাক এর জন্য নাকি মুফতিবিহিন ফতোয়া দিলে গুনাহ হবে সেটা বুঝানোর জন্য?
৪. হুজুর, https://ifatwa.info/39269/ এই প্রশ্নগুলো পড়ার পর দিয়েছেন কি না আমাকে একটু জানায়েন?
৫. আমি যদি কোন ফতোয়া দেই বা আগে দিয়ে থাকি তাহলে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে?
৬. হুজুর এসব প্রশ্ন করার মাধ্যমে কি ফতোয়া দেওয়ার সাথে শর্তযুক্ত তালাক এর কোন সম্পর্ক হয়ে গেছে?

৭. হুজুর, উপরের প্রশ্ন না করার জন্য  আল্লাহর কসম আমি করবো না। - এরকম কসম বেশ কয়েকবার করেছি। এখন প্রশ্ন করার কারণে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে গেছে?
৮. আমি প্রশ্ন না করার জন্য দেওয়ালে দাগ দিয়েছিলাম। এটা দিয়ে বুঝিয়েছিলাম যে আমি আল্লাহর কসম এই প্রশ্ন করবো না। এরপরও প্রশ্ন করেছি। এতে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে গেছে?

৯। আল্লাহ তোমার নামের মর্যাদা আমি রাখবো। যেহেতু কসম করেছি তাহলে আর প্রশ্ন করবো না। এরপরও প্রশ্ন করেছি। এতে কি শর্তযুক্ত তালাক এর ব্যাপারে কোন সমস্যা হয়েছে? এই কসম ভেঙে যাওয়ায় কি আমার ঈমান চলে গেছে?

১০. একবার আমার মনে হয়েছিল যে আল্লাহর কসম ভেঙে ফেললে আল্লাহ রেগে শর্তযুক্ত তালাক দিয়ে দিতে পারেন। এরপরও আমি আল্লাহর কসম উচ্চারণ করেছি। ভয় পাচ্ছি যে, আমি যদি মনে মনে নিয়ত করে থাকি যে আপনাকে প্রশ্ন করলে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে এবং জিহবা ও ঠোট নাড়য়ে শুধু 'আল্লাহর কসম' উচ্চারণ করি - এতে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে?

১১. আমি জানি যে একই কাজে একাধিকবার কসম ভেঙে ফেললেও তা একবার কাফফারা দিতে হয়৷ এটা জানার পরও আমি মনে মনে ১০ টি কাফফারা দেওয়ার নিয়ত করে ফেলেছি। এখন কি আমাকে ১০ টিই দিতে হবে নাকি ১টি দিলেও চলবে? কোনটি করা উত্তম? কারণ, আমি বিভিন্নভাবে কসম করেছি। তবে, উদেশ্য একটায় প্রশ্ন না করা।

১২. যদি কাফফারা আদায় না করি তাহলে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে? কাফফারা আদায় কি বিয়ের আগে করতে হবে নাকি বিয়ের পর করলেও চলবে?

১৩. আমি এরকম চিন্তা করতাছিলাম যে, 'আমি যাকে বিয়ে করবো সে...... '' পুরোটা লিখতে ভয় হচ্ছে। আমি পুরোটাই চিন্তা করতাছিলাম। কিছুক্ষণ পর খেয়াল করলাম আমার ঠোঁট নড়ছে। এখন এটা চিন্তা করার সময় ঠোঁট নড়ছিল নাকি পড়ে আমার খেয়াল নেই। তবে, জিহবা নাড়াইছি। আমি উচ্চারণ করার কোন চেস্টাও করেনি।

১৪. এসব প্রশ্ন না করার জন্য আমি একজন হুজুর আমাকে বলেছিল। হুজুর বলছিল যে এসব ওয়াসওয়াসা। তাই, এসব প্রশ্ন করবেন না। এরপরও সেই হুজুরের কথা না শুনে আমি আপনাকে প্রশ্ন করে ফেলেছি। এতে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে? সেই হুজুরের কাছে কি ক্ষমা চাইতে হবে? ক্ষমা না চাইলে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে?

১৫. মুখে উচ্চারণ ও তালাকের নিয়তে লেখা ছাড়া শর্তযুক্ত তালাক দেওয়ার আরও কোন পদ্ধতি আছে কি?
১৬. এসব ওয়াসওয়াসা থেকে মুক্ত থাকতে বলা হয় যে, যেন তালাক সংক্রান্ত প্রশ্ন না করি। কিন্তু, আমার খুব ভয় হয় যে তালাকের মত একটি বিষয় নিয়ে যদি প্রশ্ন না করি এবং আমার যদি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে গিয়ে থাকে তখন আমার কি হবে? আমার মনে এরুপ ধারণা আসে যে, এই কাজের উপর হয়তো শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যেতে পারে। তাই, প্রশ্ন করা উচিত। এখন কি করণীয়? উত্তরে আপনি যদি লিখেন যে, "আর প্রশ্ন করবেন না।" আমার কাছে তখন মনে হবে যে প্রশ্ন করলে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যায় কি না?

১৭. আমি তালাকের প্রশ্ন না করার ব্যাপারে যে কসমগুলা করেছি সেটা যদি এই নিয়ত ভেঙে ফেলি যে, "তালাকের প্রশ্ন না করার কসমের মধ্যে থাকবো না" এতে করে কি আমার পূর্বের দেওয়া একটি কাজের উপর শর্তযুক্ত তালাক দেওয়া ছিল। সেই শর্তটি কি ভেঙে যাবে? আমি যদি সেই কাজের নাম এখানে উল্লেখ করিনি তাহলে কি নির্দিষ্ট কাজ বলতে যেকোনো কাজ হয়ে যাবে নাকি আমার দেওয়া সেই নির্দিষ্ট কাজই থাকবে?
১৮. আমি যদি তালাকের দেওয়ার নিয়তে মুখে উচ্চারণ করে বা তালাক দেওয়ার নিয়তে শর্তযুক্ত তালাক না দেই এবং আমার দেওয়া শর্তযুক্ত তালাক না ভেঙে ফেলি তাহলে কি আমার কোন আচরণ, পাপ, কোন কর্মের কারনে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যেতে পারে? সেটা তালাকের সাথে সম্পর্ক থাকুক বা না থাকুক?
১৯. আমি আমার এই একাউন্ট থেকে আগেও অনেক প্রশ্ন করেছি। আপনাকে অনেক শ্রম দিতে হয়েছে উত্তর দিতে৷ এতে করে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে বা কাফফারা বেড়ে যাবে? আগের প্রশ্নগুলোর বেশীরভাগ কাফফারা সংক্রান্ত ছিল।

২০. এই প্রশ্নটি জমা দেওয়ার সময় একজন অমুসলিমের নামে গীবত করেছিলাম। প্রশ্ন লেখার সময় বা জমা দেওয়ার সময় যেকোনো পাপের জন্য কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে? বা কাফফারা বেড়ে যাবে? পরে এডিট করে এই প্রশ্ন বসাইছি।

1 Answer

0 votes
by (559,140 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


আল্লাহ তা'আলা বলেন,

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَسْأَلُوا عَنْ أَشْيَاءَ إِن تُبْدَ لَكُمْ تَسُؤْكُمْ وَإِن تَسْأَلُوا عَنْهَا حِينَ يُنَزَّلُ الْقُرْآنُ تُبْدَ لَكُمْ عَفَا اللَّهُ عَنْهَا ۗ وَاللَّهُ غَفُورٌ حَلِيمٌ

হে মুমিণগন, এমন কথাবার্তা জিজ্ঞেস করো না, যা তোমাদের কাছে পরিব্যক্ত হলে তোমাদের খারাপ লাগবে। যদি কোরআন অবতরণকালে তোমরা এসব বিষয় জিজ্ঞেস কর, তবে তা তোমাদের জন্যে প্রকাশ করা হবে। অতীত বিষয় আল্লাহ ক্ষমা করেছেন আল্লাহ ক্ষমাশীল, সহনশীল।

قَدْ سَأَلَهَا قَوْمٌ مِّن قَبْلِكُمْ ثُمَّ أَصْبَحُوا بِهَا كَافِرِينَ


এরূপ কথা বার্তা তোমাদের পুর্বে এক সম্প্রদায় জিজ্ঞেস করেছিল। এর পর তারা এসব বিষয়ে অবিশ্বাসী হয়ে গেল।(সূরায়ে মায়েদা-১০১-১০২)

হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত তিনি বলেন,

عن أبي هريرة رضي الله عنه قال : سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول : ما نهيتكم عنه ، فاجتنبوه ، وما أمرتكم به فأتوا منه ما استطعتم ، فإنما أهلك الذين من قبلكم كثرة مسائلهم واختلافهم على أنبيائهم . رواه البخاري ومسلم .

আমি রাসূলুল্লাহ সাঃ কে বলতে শুনেছি যে,তিনি বলেন, আমি তোমাদেরকে যে সমস্ত জিনিষ থেকে নিষেধ করেছি, সে সমস্ত জিনিষ থেকে বিরত থাকো,এবং যে সমস্ত জিনিষের আদেশ করেছি, যথাসম্ভব সেগুলো পালন করার চেষ্টা করো। তোমাদের পূর্ববর্তীগণ তাদের অধিক প্রশ্ন এবং মতপার্থক্যর কারণেই ধংস হয়েছে।(বোখারী-মুসলিম)


★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,

(০১)
এতে শর্তযুক্ত তালাক হবেনা।

(০২)
এতে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যায়নি।

(০৩)
এটি শর্তযুক্ত তালাক এর জন্য নয়।
বিজ্ঞ মুফতি ব্যাতিত ফতোয়া দিলে গুনাহ হবে সেটা বুঝানোর জন্য।

(০৪)
হ্যাঁ পড়ার পরেই জবাব দেয়া হয়েছে। 

(০৫)
এতে শর্তযুক্ত তালাক হবেনা।

(০৬)
এসব প্রশ্ন করার মাধ্যমে  ফতোয়া দেওয়ার সাথে শর্তযুক্ত তালাক এর কোন সম্পর্ক নেই।

(০৭)
এখন প্রশ্ন করার কারণে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যায়নি।

(০৮)
এতে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যায়নি।

(০৯)
এতে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবেনা।
ঈমানেরও সমস্যা হবেনা।

(১০)
এতে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবেনা।

(১১)
একটি দিলেই চলবে।

(১২)
যদি কাফফারা আদায় না করেন,তাহলে  শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবেনা।

বিয়ের পর কাফফারা আদায় করলেও চলবে।
তবে সামর্থ এখনই আদায় করা উচিত।

(১৩)
এতে কোনো সমস্যা হবেনা।
 
(১৪)
ক্ষমা চাইতে হবেনা।
ক্ষমা না চাইলে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবেনা।

(১৫)
নেই।

(১৬)
এতে শর্তযুক্ত তালাক হবেনা।
ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচার জন্য প্রশ্ন না করার পরামর্শ দেয়া হয়।
 
(১৭)
আপনার দেওয়া সেই নির্দিষ্ট কাজই থাকবে।

(১৮)
তাহলে  আপনার কোন আচরণ, পাপ, কোন কর্মের কারনে শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যেতে পারেনা।

(১৯)
এতে করে  শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবেনা।
কাফফারাও বেড়ে যাবেনা।

(২০)
প্রশ্ন লেখার সময় বা জমা দেওয়ার সময় যেকোনো পাপের জন্য  শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবেনা।
এতে কাফফারাও বেড়ে যাবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (7 points)
হুজুর, আমার সামর্থ্য থাকার পরও যদি কাফফারা পরে আদায় করি বা আদায় না করি তাহলে কি শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবে?  
আপনি লিখেছেনঃ-
"যদি কাফফারা আদায় না করেন,তাহলে  শর্তযুক্ত তালাক হয়ে যাবেনা।

বিয়ের পর কাফফারা আদায় করলেও চলবে।
তবে সামর্থ এখনই আদায় করা উচিত।"

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...