ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক রাহ বলেন,
وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قُهْزَاذَ، - مِنْ أَهْلِ مَرْوَ - قَالَ سَمِعْتُ عَبْدَانَ بْنَ عُثْمَانَ، يَقُولُ سَمِعْتُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ الْمُبَارَكِ، يَقُولُ الإِسْنَادُ مِنَ الدِّينِ وَلَوْلاَ الإِسْنَادُ لَقَالَ مَنْ شَاءَ مَا شَاءَ .
সনদ পরস্পরায় বর্ণনা দ্বীনের অংশ।যদি সনদ না থাকত, তাহলে যার যা ইচ্ছা তাই বলত।(সহীহ মুসলিম-৩২)
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
প্রত্যেক শিক্ষার জন্য একজন শিক্ষকের প্রয়োজন হয়।শুধুমাত্র কিতাব পড়ে কোনো বিষয়ের পন্ডিত্ব অর্জন করা যায় না। বিশেষ করে দ্বীনের মত অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে শিক্ষকের প্রয়োজনিয়তা অতীব জরুরী। যেমন কিতাব অধ্যায়ন করে ডাক্তার হওয়া যায় না, এমন ডাক্তারের কাছে রুগী যেভাবে নিরাপদ নয়, ঠিকতেমনি শিক্ষকহীন ব্যক্তির দ্বীনি গবেষণা নিরাপদ নয়।