বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
নামায ঘরে না পড়ে মসজিদে পড়াই সওয়াব বেশী।পুরুষদের জন্য মসজিদে মুসলমানদের জামাতের সাথে নামায পড়াই পরিপূর্ণ নামায।এমনকি বিশুদ্ধ মতানুযায়ী ওয়াজিবও বটে।কেননা আ'মলের মাধ্যমে আ'যানের জবাব দেয়া ওয়াজিব।
এ জন্য কোনো পুরুষের জন্য বিনা প্রয়োজনে মসজিদে জামাতের সাথে নামায পড়া থেকে বিরত থাকতে পারবেন না।উনার জন্য জায়েয হবে না।হ্যা প্রয়োজনে ঘরে নামায পড়া যাবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন-
1267
জামাতে নামায পড়া পুরুষদের জন্য সুন্নতে মু'আকক্কাদাহ।মু'আক্কাদাহ দ্বারা ওয়াজিব উদ্দেশ্য।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন-
মসজিদের কতটুকু কাছে বাড়ী থাকলে মসজিদে জামাতের সাথে নামায আদায় করা জরুরী।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন--
1645ঘরে জামাতের জন্য আযান-ইকামত।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন-
1344
আজ ২৫সেপ্টেম্বর২০২০ ইংরেজী তারিখে বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতে মসজিদের জামাতকে ত্যাগ করা কি জুরুরী? এ প্রশ্নের জবাবে বলা হবে,এখন পরিস্থিতি আর আগের মত নয়,তাই মসজিদের জামাতেই শরীক হতে হবে।ওয়াজিব বিধান আবার চলে আসবে।তবে কোথাও স্বাস্থ্যববিধি কে ফলো করা না হলে, এবং সেখানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বর্ধমান থাকলে, সেই জায়গার মসজিদে না যাওয়ার অনুমোদন রয়েছে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন-
3684 ,
2163
সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
জবাব বুঝতে হহলে প্রথমে উপরোক্ত লিংকের ফাতাওয়া ও মাসঈল গুলি ভালভাবে পড়বেন।
কোনো উচু জায়গায় দাড়িয়ে মাইক ব্যতীত এমনিতেই আযান দিলে যতদূর পর্যন্ত আযান শুনা যাবে,ততদূর পর্যন্ত অধিবাসীদের উপর মসজিদে উপস্থিত হয়ে জামাতে নামায আদায় করা ওয়াজিব।হ্যা উযর থাকলে ভিন্নকথা।আর আযান শুনা না গেলে তারপরও মসজিদে জামাতের সাথে নামায আদায় উত্তম ও সওয়াবের কাজ।তবে এক্ষেত্রে কেউ ঘরে জামাতের সাথে পড়ে নিলেও জামাতের সওয়াব পেয়ে যাবে,যদিও এক্ষেত্রে সওয়াবে তারতম্য হবে।
সুতরাং আপনার বাসা যদি মসজিদের নিকটেই থাকে,তাহলে আপনার জন্য মসজিদে উপস্থিত হয়ে জামাতের নামায ওয়াজিব।আর বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে মসজিদেই নামায পড়তে হবে।