আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
206 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (25 points)
আসসালামু আলাইকুম আমি নাবালেগ থাকতে অনেক কসম করার পর আদায় করিনি আমি এখন বালেগ এখন ওই কসম ভঙ্গ করার জন্য কাফফারা আদায় করতে হবে?আসসালামু আলাইকুম আমি নাবালেগ থাকতে অনেক কসম করার পর আদায় করিনি আমি এখন বালেগ এখন ওই কসম ভঙ্গ করার জন্য কাফফারা আদায় করতে হবে?আসসালামু আলাইকুম আমি নাবালেগ থাকতে অনেক কসম করার পর আদায় করিনি আমি এখন বালেগ এখন ওই কসম ভঙ্গ করার জন্য কাফফারা আদায় করতে হবে?আসসালামু আলাইকুম আমি নাবালেগ থাকতে অনেক কসম করার পর আদায় করিনি আমি এখন বালেগ এখন ওই কসম ভঙ্গ করার জন্য কাফফারা আদায় করতে হবে?আসসালামু আলাইকুম আমি নাবালেগ থাকতে অনেক কসম করার পর আদায় করিনি আমি এখন বালেগ এখন ওই কসম ভঙ্গ করার জন্য কাফফারা আদায় করতে হবে?আসসালামু আলাইকুম আমি নাবালেগ থাকতে অনেক কসম করার পর আদায় করিনি আমি এখন বালেগ এখন ওই কসম ভঙ্গ করার জন্য কাফফারা আদায় করতে হবে?আসসালামু আলাইকুম আমি নাবালেগ থাকতে অনেক কসম করার পর আদায় করিনি আমি এখন বালেগ এখন ওই কসম ভঙ্গ করার জন্য কাফফারা আদায় করতে হবে?আসসালামু আলাইকুম আমি নাবালেগ থাকতে অনেক কসম করার পর আদায় করিনি আমি এখন বালেগ এখন ওই কসম ভঙ্গ করার জন্য কাফফারা আদায় করতে হবে?আসসালামু আলাইকুম আমি নাবালেগ থাকতে অনেক কসম করার পর আদায় করিনি আমি এখন বালেগ এখন ওই কসম ভঙ্গ করার জন্য কাফফারা আদায় করতে হবে?আসসালামু আলাইকুম আমি নাবালেগ থাকতে অনেক কসম করার পর আদায় করিনি আমি এখন বালেগ এখন ওই কসম ভঙ্গ করার জন্য কাফফারা আদায় করতে হবে?

1 Answer

0 votes
by (566,790 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ    

وَإِذَا بَلَغَ الْأَطْفَالُ مِنكُمُ الْحُلُمَ [٢٤:٥٩
তোমাদের সন্তান-সন্ততিরা যখন বায়োঃপ্রাপ্ত হয়। [সূরা আন নূর-৫৯]

হাদীস শরীফে এসেছেঃ  

عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: ” رُفِعَ الْقَلَمُ عَنْ ثَلَاثَةٍ: عَنِ النَّائِمِ حَتَّى يَسْتَيْقِظَ، وَعَنِ الصَّغِيرِ حَتَّى يَكْبَرَ، وَعَنِ الْمَجْنُونِ حَتَّى يَعْقِلَ، أَوْ يُفِيقَ “، قَالَ أَبُو بَكْرٍ فِي حَدِيثِهِ: وَعَنِ الْمُبْتَلَى حَتَّى يَبْرَأَ

‘আয়িশাহ্ (রাঃ)  থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তিন ব্যক্তি থেকে কলম উঠিয়ে রাখা হয়েছেঃ ঘুমন্ত ব্যক্তি যতক্ষণ না সে জাগ্রত হয়, নাবালেগ, যতক্ষণ না সে বালেগ হয় এবং পাগল, যতক্ষণ না সে জ্ঞান ফিরে পায় বা সুস্থ হয়। অধস্তন রাবী আবূ বাকর (রহ.)-এর বর্ণনায় আছেঃ বেহুঁশ ব্যক্তি যতক্ষণ না সে হুঁশ ফিরে পায়। [সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২০৪১]

عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، أَنَّ  رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” رُفِعَ الْقَلَمُ عَنْ ثَلَاثَةٍ: عَنِ النَّائِمِ حَتَّى يَسْتَيْقِظَ، وَعَنِ المُبْتَلَى حَتَّى يَبْرَأَ، وَعَنِ الصَّبِيِّ حَتَّى يَكْبُرَ “

আয়িশাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তিন ধরণের লোকের উপর থেকে কলম উঠিয়ে নেয়া হয়েছেঃ (১) নিদ্রিত ব্যক্তি, যতক্ষণ না জাগ্রত হয়, (২) অসুস্থ (পাগল) ব্যক্তি, যতক্ষণ না আরোগ্য লাভ করে এবং (৩) অপ্রাপ্ত বয়স্ক বালক, যতক্ষণ না বালেগ হয়। [সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪৩৯৮]

عَنْ عَلِيٍّ عَلَيْهِ السَّلَام، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” رُفِعَ الْقَلَمُ عَنْ ثَلَاثَةٍ: عَنِ النَّائِمِ حَتَّى يَسْتَيْقِظَ، وَعَنِ الصَّبِيِّ حَتَّى يَحْتَلِمَ، وَعَنِ الْمَجْنُونِ حَتَّى يَعْقِلَ “

আলী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তিন ধরণের লোকের উপর থেকে কলম উঠিয়ে নেয়া হয়েছেঃ (১) ঘুমন্ত ব্যক্তি, যতক্ষণ না জাগ্রত হয়, (২) নাবালেগ, যতক্ষণ না তার বীর্যপাত হয় এবং (৩) পাগল, যতক্ষণ না জ্ঞানসম্পন্ন হয়। [সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪৪০৩]

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন, 
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে  আপন যেহেতু নাবালেগ অবস্থায় কসম করেছিনে, তাই আপনার উপর ঐ কসমগুলি ভঙ্গের কাফ্ফারা ওয়াজিব হবে না। 
(ফাতাওয়া হিন্দিয়া ২/৫১)

সুতরাং আপনার জন্য চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...