আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
893 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (55 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম হুজুর। দয়া করে উত্তর গুলো দিবেন। হুজুর দয়া করে ইজাব কবুলের প্রশ্ন গুলোর উত্তর হ্যাঁ/ না বলে হলেও আলাদা ভাবে দিয়েন কষ্ট করে, ছোট করে হলেও আলাদা ভাবে উত্তরগুলো দিলে চিন্তামুক্ত হব হুজুর। অপরাধ নিবেন না হুজুর। সাহায্য করুন। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিবেন ইনশাআল্লাহ।

১। শুধুমাত্র যদি কোন স্বামী কোন স্ত্রীকে বলে যে,,, আমি তোমাকে বিয়ে করলাম,, এই কথার মাধ্যমেই বিয়ে হয় যদি স্ত্রী সম্মতি দেয়? সম্মতি কেমন বাক্য বলার মাধ্যমে হতে পারে?? নাকি আরও কিছু কথা বার্তা আছে যেগুলো বললে বিয়ে হবে। দয়া করে যদি বলতেন কেমন কথা বলতে হয় ইজাব বা কবুলের ক্ষেত্রে।

২। স্বামী স্ত্রী যদি  কয়েকজন প্রাপ্তবয়স্কর সামনে তাদের বিয়ে বা বিবাহ বার্ষিকী নিয়ে আলোচনা করে তাহলে কি বিয়ে হয়ে যায়?
যেমন বললো আমাদের বিবাহ বার্ষিকি আসতে আর দেরি নাই,,,বা আমাদের বিয়ের এত মাস হয়েছে,,,,এই ধরনের কথার মাধ্যমে কি ইজাব কবুল হয়?
(যদি তাদের মধ্যে তা**** বায়ে* হয়ে থাকে তাহলে কি এইভাবে ইজাব কবুল হয়ে থাকতে পারে?).

৩।ইজাব কবুলের সঠিক ঘটনা মনে না করতে পারলে যদি সে বিষয়ে চিন্তা বাদ দিয়ে দেয় আল্লাহর উপর ভরসা করে,,,তাহলে কি আল্লাহ মাফ করবেন?? কারন ওই স্ত্রী ভয়ে থাকে কোনভাবে অজান্তে ইজাব কবুল হয়ে বার বার **** পতির  হলো কিনা? কিন্তু যদি সঠিক ইজাব কবুলের ঘটনা মনে না আসে শুধু সন্দেহ আসে তাহলে যদি ওই স্ত্রী ধরে নেয় বার বার ইজাব কবুল হয়ে বার বার তা-**** পতি* হয়নি,,,,এইটা ভেবে যদি সংসার করে তাহলে সমস্যা হবে?? কারন সে সন্দেহের বশে এক ***** ধরে পুনরায় ইজাব কবুল বলে সঠিকভাবে সংসার করতে,,এইক্ষেত্রে কি আল্লাহ মাফ করবেন  সন্দেহ থাকার কারণে সব চিন্তা বাদ দেওয়ার ফলে???

৪।স্বামী স্ত্রীর উভয়েরই কোন সঠিক ঘটনা মনে না থাকলে ইজাব কবুল হবে?? এক্ষেত্রে কি সাক্ষীদের জিজ্ঞেস করার প্রয়োজন আছে? মানে কাদের সামনে এ ধরনের কথা হয়ে থাকতে পারে তাই যদি মনে না থাকে তাহলে করণীয় কি??

৫। কোন স্ত্রী যদি হুজুরকে প্রশ্ন করতে গিয়ে বলে,, বা বুঝাতে গিয়ে বলে  কেনায়া বাক্য বলার মাধ্যমে তা*** বায়ে* পতিত হবার কথা,,,অথচ বাস্তবে তা পতিত হয়নি। তাহলে কি মিথ্যা স্বীকারোক্তি হবে?? সে নিজের নফসের কথা বলেনি বা সেই বিষয়ে বলতে চায়নি৷ তাহলে হুকুম কি?

৬।মহিলা কি কেনায়া বাক্য বলার মাধ্যমে *****  দিতে পারবে তাকে?? কোন ধরনের কেনায়া বাক্য মহিলা বললে সমস্যা হয়??

৭। কোন মহিলা যদি তা**** বিষয়ে সন্দিহান থাকে,,সে ওয়াসওয়াসার রোগী ও মনে মনে অনেক কথা বলতে থাকে। তারপর সে সন্দেহে থাকে সে মুখে সঠিকভাবে উচ্চারণ করে বলে ফেললো কিনা,,,কানে আসছিল কিনা,, সে সত্যি অই ধরনের কিছু বলেছিল কিনা,,,এইসব বিষয়ে সন্দেহ আসলে কি পতিত হবে??

৮।যদি এমন হয় মহিলা সন্দেহ থাকার ফলে ধরে নেয় পতিত হয়নি৷ কিন্তু যদি তার বাস্তবে ***** পতি* হয়ে থাকতো তাহলে কি আল্লাহ মাফ করবেন?? কারন মহিলা কিছুতেই নিশ্চিত হতে পারে না বলেছিল কিনা বা কানে এসেছিল কিনা।

৯।।স্বামী যদি স্ত্রী কে বলে""" আমাকে আজকের পর আর Love You বলবা না,,,আমিও বলবো না।""" স্বামী অভিমান করে বলে কথাটা,,, এতে কি কোন শর্ত হবে?? নাকি স্বামী অনুমতি দিলে আবার এই কথা বলা যাবে??   সে তো শুধু না বলতে  বলেছে,,বলেনি বললে কি হবে বা কোন শর্তের কথা বলেনি।
এরকম কোন কাজ  করতে যদি স্বামী নিষেধ করে,,,আবার নিজেই অনুমতি দেয়,,তাহলে কি সেই কাজ করা যাবে??

১০।৯ নাম্বার প্রশ্নের  এই ধরনের কথার মধ্যে কি তা***** নিয়ত করা যায়??  বা ওই নিয়তে যদি কেউ এই কথা বলে তাহলে সমস্যা হয়?? মানে আজকের পর আমাকে অমুক কথা বলবা না,,,এইটা কি কেনায়া বাক্য বা এইটা তে মনে মনে তা*** কথা থাকলে কি পতিত হবে??

১১।স্ত্রী তা*** বিষয়ে সন্দেহ করলে স্বামী যদি বিরক্ত হয় আর বলে,,, তাইলে আর কি,,, তোমার মতে তো সব হয়েই গে*।  তাহলে আলাদা থাইকো।  এইভাবে বললে কি সেটা কেনায়া বাক্য হবে?? স্বামীর মনে তা*** না থাকলেও কি সমস্যা হবে?

১২। শেষ জামানায় নাকি  স্বামী স্ত্রী হয়েও জিনা করবে,,,  কেউ যদি না জেনেই আজীবন জিনার পাপ করে,,,অর্থাত যদি অজান্তেই বউয়ের সাথে **** হয় বা আজীবন জিনা হয় আল্লাহ কি তাকে কোনদিন মাফ করবেন?? নাকি সে চির জাহান্নামী হবে??আল্লাহ তো দয়ার সাগর তাহলে কি সে আজীবন ইবাদাত করেও জাহান্নামি হবে?? নাকি আল্লাহ ক্ষমা করবেন?

1 Answer

0 votes
by (607,050 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


(০১)
সাবিত আল বুনানী (রহ.) হতে বর্ণিত।

عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ حَدَّثَنَا مَرْحُومُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ مِهْرَانَ قَالَ سَمِعْتُ ثَابِتًا الْبُنَانِيَّ قَالَ كُنْتُ عِنْدَ أَنَسٍ وَعِنْدَه“ ابْنَةٌ لَه“ قَالَ أَنَسٌ جَاءَتْ امْرَأَةٌ إِلٰى رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم تَعْرِضُ عَلَيْهِ نَفْسَهَا قَالَتْ يَا رَسُوْلَ اللهِ أَلَكَ بِي حَاجَةٌ فَقَالَتْ بِنْتُ أَنَسٍ مَا أَقَلَّ حَيَاءَهَا وَا سَوْأَتَاهْ وَا سَوْأَتَاهْ قَالَ هِيَ خَيْرٌ مِنْكِ رَغِبَتْ فِي النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَعَرَضَتْ عَلَيْهِ نَفْسَهَا.

তিনি বলেন, আমি আনাস (রাঃ)-এর কাছে ছিলাম। তখন তাঁর কাছে তাঁর কন্যাও ছিলেন। আনাস (রাঃ) বললেন, একজন মহিলা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে নিজেকে সমর্পণ করতে এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আপনার কি আমার প্রয়োজন আছে? এ কথা শুনে আনাস (রাঃ)-এর কন্যা বললেন, সেই মহিলা কতই না নির্লজ্জ, ছিঃ লজ্জার কথা। আনাস (রাঃ) বললেন, সে মহিলা তোমার চেয়ে উত্তম, সে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহচর্য পেতে অনুরাগী হয়েছিল। এ কারণেই সে নিজেকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে পেশ করেছে। ( সহীহ বুখারী-৫১২০)

সুতরাং পাত্র বিবাহের প্রস্তাব পেশ করতে পারে,পাত্রীও প্রস্তাব পেশ করতে পারে।

قال في "كشاف القناع" (5/ 37) : "ولا ينعقد النكاح إلا بالإيجاب والقبول ، والإيجاب هو اللفظ الصادر من قِبَل الولي أو من يقوم مقامه كوكيل.

সারমর্মঃ
ইজাব কবুল ব্যাতিত বিবাহ হবেনা।
ইজাব হলো যে শব্দটি অভিভাবক অথবা তার স্থলাভিষিক্ত এর থেকে বের হয়,যেমন উকিল।    

এমন সব শব্দে বিবাহ সংঘটিত হবে। যেমন বলা, (زوجت أو نكحت) আমি বিবাহ করলাম বা বিয়ে দিলাম। অথবা বলা, (قبلت هذا النكاح) আমি এ বিয়ে কবুল করলাম। অথবা (تزوجتها) আমি তাকে বিয়ে করলাম, বা (تزوجت) আমি বিয়ে করলাম, অথবা (رضيت) এ বিয়ে আমি রাজি আছি।

প্রস্তাব (الإيجاب): অলী তথা অভিভাবক অথবা যিনি তার স্থলাভিষিক্ত হবেন তার পক্ষ থেকে বিয়ে করার বা বিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া। 

★ কবুল (القبول): স্বামী বা তার স্থলাভিষিক্ত থেকে বিয়ে কবুল করার শব্দ। যেমন বলা, (قبلت) আমি বিয়ে কবুল করলাম বা (رضيت هذا النكاح) এ বিয়ে আমি রাজি আছি বা শুধু কবুল করেছি বলা।


لما في الفتاوي الهندية ج ١- ص:٢٧٠

ينعقد بالإيجاب والقبول وضعا للمضي أو وضع أحدهما للمضي والآخر لغيره مستقبلا كان كالأمر أو حالا كالمضارع، كذا في النهر الفائق فإذا قال لها أتزوجك بكذا فقالت قد قبلت يتم النكاح وإن لم يقل الزوج قبلت، كذا في الذخيرة ولو قال: تزوجيني نفسك فقبلت؛ انعقد إن لم يقصد به الاستقبال هكذا في النهر الفائق. وكما ينعقد بالعبارة ينعقد بالإشارة من الأخرس إن كانت إشارته معلومة، كذا في البدائع. ولا ينعقد بالتعاطي، كذا في النهاية ولا ينعقد بالكتابة من الحاضرين فلو كتب تزوجتك فكتبت قبلت؛ لم ينعقد هكذا في النهر الفائق.

অনুবাদঃ- এটি (বিবাহ) প্রস্তাব (ইজাব) এবং গ্রহণের (কবুলের) দ্বারা সমাপ্ত (সংগঠিত) হয়,উভয় বাক্য অতীতকালের জন্য গঠিত হোক, অথবা এর একটি অতীত কাল এবং অন্যটিকে অন্য কালের জন্য হোক,চাই তাহা ভবিষ্যত কালের জন্য গঠিত হোক, যেমন আমরের সীগাহ, অথবা বর্তমান কালের জন্য গঠিত হোক,যেমন মুযারে' এর সীগাহ। যেমনটি নাহরুল ফায়েক গ্রন্থে এসেছে।

যদি সে তাকে (পাত্রীকে) বলে, "আমি তোমাকে এতো টাকা/দিরহামের বিনিময়ে বিয়ে করব," এবং সে (পাত্রি) বলল, "আমি মেনে নিচ্ছি," বিবাহটি সম্পূর্ণ হয়ে যাবে।
যদিও স্বামী না বলে যে, "আমি কবুল করলাম {মেনে নিলাম},"
এমনটি যাখিরাহ গ্রন্থে এসেছে।

যদি সে বলে, "আমার সাথে নিজেকে বিয়ে করো" এবং সে মেনে নিল (কবুল বললো);
এক্ষেত্রেও বিবাহটি সম্পূর্ণ হয়ে যাবে।
যদি এর দ্বারা ভবিষ্যত কালের ইচ্ছা না করে।
এমনটিই নাহরুল ফায়েক গ্রন্থে এসেছে।
 
বিবাহের চুক্তি যেমন বাক্য দিয়ে সম্পন্ন (শেষ)  করা হয়, তেমনি একজন নিঃশব্দ (বোবা) ব্যক্তির ইশারা (ইঙ্গিত) দিয়ে বিবাহ সম্পন্ন (শেষ) করা হয়। যদি তার ইশারা (সংকেত) জানা যায়।
এমনটি বাদাই' গ্রন্থে আছে।

শুধুমাত্র তায়াতী' তথা ইজাব কবুল ছাড়া এমনিতেই গ্রহনের দ্বারা বিবাহ সংগঠিত হবেনা।
এমনটি নিহায়াহ গ্রন্থে এসেছে। 

এবং এটি উপস্থিতদের থেকে লেখার দ্বারা বিবাহ সংগঠিত হবেনা।

যদি তিনি (পাত্র) লিখেন, "আমি তোমাকে বিয়ে করব," এবং পাত্রী লেখে, আমি গ্রহণ করলাম। তাহবে বিবাহ সংগঠিত হবেনা।
(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াহ ১/২৭০)

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
ইজাব অর্থ বিয়ের প্রস্তাব। 
যদি ২ জন প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে সাক্ষীর উপস্থিতিতে মেয়েকে বলে, "আমি তোমাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করতে আগ্রহী। তুমি কি রাজি?

মেয়ে যদি বলে, " কবুল".এইটুকু হলেই বিয়ে হয়ে যাবে। 

অথবা এর উল্টোঃ-
যদি ২ জন প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে সাক্ষীর উপস্থিতিতে মেয়ে ছেলেকে বলে, "আমি তোমাকে স্বামী  হিসেবে গ্রহণ করতে আগ্রহী। তুমি কি রাজি?

ছেলে যদি বলে, " কবুল".এইটুকু হলেই বিয়ে হয়ে যাবে। 

আরো জানুনঃ 

★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে  যদি ২ জন প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে সাক্ষীর উপস্থিতিতে ছেলে কোন মেয়েকে বলে যে,,, আমি তোমাকে বিয়ে করলাম,, এই কথার প্রেক্ষিতে যদি মেয়ে সম্মতি দেয়,বলে যে আমি রাজি।
বা কবুল বা আমি গ্রহন করলাম।
তাহলেই বিবাহ হয়ে যাবে।

কেমন বাক্য হতে পারে,তাহার উদাহরণ উপরে উল্লেখ রয়েছে।

(০২)
এতে বিবাহ হবেনা।

(০৩)
এখানে সন্দেহ আসার প্রশ্নই উঠেনা। 
কেননা বিবাহের প্রস্তাব ও কবুল বলার সময় তো ২ জন সাক্ষী ছিলোই।
,
সন্দেহের ভিত্তিতে সংসার করা যাবেনা।
পুনরায় বিবাহ পড়িয়ে নিতে হবে।    

(০৪)
মনে না থাকা আর সন্দেহ এক জিনিস নয়।
নিজের বিবাহ পড়ানোর বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ আসলে সাক্ষীদের প্রশ্ন করতে হবে।

(০৫)
এখানে তালাকের মিথ্যা স্বীকারোক্তি হবেনা।

(০৬)
হ্যাঁ নিতে পারে।

যেমনঃ স্বামী যদি তাকে বলে আমি তোমাকে তালাকের ইখতিয়ার দিলাম,সে বলে যে আমি গ্রহন করলাম।
তাহলে তালাক হয়ে যাবে।
 
(০৭)
সন্দেহ আসলে পতিত হবেনা।

(০৮)
এতে আল্লাহ তায়ালা শাস্তি দিবেননা।
 
(০৯)
স্বামী যেহেতু নিষেধ করেছে,তাই তার নিষেধ মানার স্বার্থে  সেই কাজ করা যাবেনা।
তবে করলেও তালাক হবেনা।

(১০)
তালাকের নিয়ত এতে করা যায়না।
নিয়ত করলেও তালাক হবেনা।

(১১)
এতে সমস্যা হবেনা।

(১২)
অজান্তেই এমন গুনাহ হলে জানার সাথে সাথে বিচ্ছেদ হয়ে যেতে হবে।

না জানা অবস্থাতেই মারা গেলে আল্লাহ তায়ালা মাফ করবেন।  ইনশাআল্লাহ।  


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...