ইসলামের দৃষ্টিতে অমুসলিমদের সাথে ক্রয়-বিক্রয় এবং দুনিয়াবি লেনদেন করায় শরী‘আতে কোনো আপত্তি নেই।
হাদিস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ قَالَ تَذَاكَرْنَا عِنْدَ إِبْرَاهِيمَ الرَّهْنَ وَالْقَبِيلَ فِي السَّلَفِ فَقَالَ إِبْرَاهِيمُ حَدَّثَنَا الأَسْوَدُ عَنْ عَائِشَةَ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم اشْتَرَى مِنْ يَهُودِيٍّ طَعَامًا إِلَى أَجَلٍ وَرَهَنَهُ دِرْعَهُ
‘আয়িশাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জনৈক ইয়াহূদীর কাছ হতে নির্দিষ্ট মেয়াদে খাদ্য শস্য খরিদ করেন এবং নিজের বর্ম তার কাছে বন্ধক রাখেন। (বুখারী শরীফ ২৫০৯.২০৬৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৩২৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৩৪৪)
আরো জানুনঃ
তবে অমুসলিমদের কেহ যদি ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে,অন্যায় ভাবে নির্যাতন চালায়,অথবা কোনো মারাত্মক চক্রান্তে লিপ্ত থাকে,সেক্ষেত্রে ঈমানী দাবীর প্রেক্ষিতে তাদের উপর উলামায়ে কেরামগন পন্য বর্জনের ডাক দিয়ে থাকেন।
যেটি এক ধরনের আন্দোলন।
ঈমানের তাকাজা হিসেবে সেই আন্দোলনে শরীক হয়ে পন্য বয়কট করা উচিত।
,
তবে সেক্ষেত্রেও তাদের পন্য ক্রয় বিক্রয় করা নাজায়েজ বা হারাম হবেনা।
(০১)
ইহুদিদের পন্য বিক্রি করা জায়েজ।
(০২)
ইন্ডিয়ার পন্য বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
মিয়ানমারের পন্য বিক্রয় করা জায়েজ আছে।
(০৩)
কাদীয়ানিদের পন্য ক্রয় বিক্রয় যদিও জায়েজ,তবে উলামায়ে কেরামগন তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলনের অংশ হিসেবে তাদের পন্য ক্রয় করতে অনুৎসাহিত করেছেন।
তাই তাদের পন্য ক্রয় বিক্রয় না করাই উচিত।
,
বিস্তারিত জানুনঃ