আসসালমুআলাইকুম
আমার কিছু প্রশ্ন আছে। নিচে টা পয়েন্ট আকারে বলছি।
1) যে দাড়ি রাখে না তার পিছে নামাজ কি মাকরূহে তাহরীমী? এখন বাংলাদেশে অনেকেই দাড়ি রাখে না তাই আমি যদি দাড়ি রাখে না এমন ব্যাক্তির পিছনে নামাজ পড়তে না চাই তাইলে মসজিদে জামায়াতে নামাজ পড়া অনেক কঠিন হবে যাবে।
এখন আমার করণীয় কি? দাড়ি নেই এমন ব্যাক্তির পিছনে নামায মাকরুহ বলতে কাকে বুঝানো হয়েছে? ইমামকে? নাকি আমার সামনে যে থাকে??????
2)হাততালি দেয়া কি জায়েজ?
3)স্বামী ডাকলে স্ত্রী কে সাথে সাথেই জবাব দেয়া লাগে ।এখন স্বামী স্ত্রী ঝগড়া হলে বা স্বামী মজা করার জন্য স্ত্রী কে কিছু ক্ষণ পর পরই ডাকে। এমতাবস্থায় স্ত্রীর করণীয় কি?
4) জামায়েতে নামাজ পড়লে যখন ইমাম আল্লাহু একবার বলে সেজদা থেকে উঠে বা আল্লাহু আকবর বলে সেজদায় যায় তখন কি সাথে সাথে ইমাম কে অনুসরণ করা লাগবে? এখন যদি তাসবিহ 4 বার পড়া হয় তখন কি 5 বার পড়ব না??? যদি 7 বার শেষ করে উঠি তাইলে কি নামাজ শুদ্ধ হবে না?
5)নামাজে তাসবিহ বা কীরাত মুখে উচ্চারণ করে পড়তে হয় এবং টা কানেও শুনতে হয়।এখন মসজিদে ফ্যান চললে কীরাত আস্তে আসতে পড়লে কানে শুনা যায় না। ।এই কীরাত বা তাসবিহ পড়ার মূলনীতি কি? কানে কি শুনাই লাগবে নাকি মুখে উচ্চারণ করলেই হবে???? আবার মুখে উচ্চারণ করবো kiavbe???? ফিসফিস করে বলবো নাকি নিচু গলায় সাভাবিক ভাবে পড়ব?????
6)আমার বন্ধু জামায়েতে নামাজ পড়লে মনে হয় যে আজকে ও পড়লো তুমি পড়লে না।ওই ছেলে তোমার থেকে আগায় গেলো। তখন এই জিদ থেকে জামাতে গেলে কি রিয়া হবে?
অনেক সময় জামাতে নামাজ পড়লে মনের অজান্তেই রিয়ার কু ধারণা তৈরি হয় ।এটা কি আসলেই কি? এর থেকে দূরে tahkbo কিভাবে?????
7)আমার সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ।আমি বুয়েট এর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি ।এখন আমি আল্লাহর কাছে কিভাবে চাবো? আল্লাহ আমাকে বুয়েটে পড়ার তৌফিক দাও নাকি বলবো হে আল্লাহ যদি বুয়েটে পড়লে আমার লাভ হয় এবং বুয়েট পড়ার মাধ্যমে আমি ইসলামে উপকার করতে পারি তাইলে আমাকে বুয়েট এ পড়ার তৈফিক দাও।
এই দুইটার একটা করলেই কি হবে? এবং কোনটা taqwa এর দাবি??