ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আকিদার মধ্যে আল্লাহর জাত ও সিফাত ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা হয়, আর আল্লাহর জাত ও সিফাত নিয়ে আলোচনা থেকে বিরত থাকতে হাদীসে বলা হয়েছে।
https://www.ifatwa.info/12930 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম রাযি থেকে বর্ণিত,
সারমর্মঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,তোমরা আল্লাহকে নিয়ে চিন্তা ফিকির করবে না।বরং আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা গবেষণা করবে।(হিলয়াতুল আউলিয়া-৬/৬৬(আত-তারগিব ওয়াত-তারহিব-৬৭৩)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাযি থেকে বর্ণিত,
عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: (تَفَكَّرُوا فِي آلَاءِ اللَّهِ، وَلَا تَفَكَّرُوا فِي اللَّهِ)
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,তোমরা আল্লাহর নিয়ামত নিয়ে চিন্তা গবেষনা করো। আল্লাহকে নিয়ে চিন্তা গবেষনা করবে না।(বায়হাক্বী-৯২৭, তাবারানি-১২১১১)(শেষ)
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
আকিদা বিষয়ে কুরআনে বর্ণিত স্বাভাবিক বিষয়াদির উপর ঈমান নিয়ে আসলেই যথেষ্ট হবে। যেমন,আল্লাহ এক,আল্লাহ আরশের উপর আছেন।উনার কোনো শরীক নাই, উনার কোনো সন্তান নাই।উনার কোনো সমকক্ষ নাই। বিস্তারিত জানার কোনো প্রয়োজন নাই।