ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/2114 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
পরোক্ত আলোচনার ভিত্তিতে আমরা বলতে পারবো যে,যে ব্যক্তি ফিসকের কাজে জড়িত রয়েছে।তার সমালোচনা করা যাবে।তবে এ বিষয়ে দু'টি জিনিষের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে।
(১)তার ঐ গোনাহের কাজ হতে হবে প্রকাশ্যে বা কারো হক্ব সম্পর্কিত এবং সে বারংবার করেছে বা করার ইচ্ছা পোষণ রেখেছে। সুতরাং কেউ যদি ব্যক্তিগত ভাবে কোনো গোনাহ লুকিয়ে লুকিয়ে করে এবং জনসম্মুখে না করে,শুধুমাত্র দুয়েকজন জানতে পেরেছে,এমন ব্যক্তিকে উক্ত কৃত গোনাহে লুকিয়ে রাখা মুস্তাহাব।এবং সাথে সাথে তাকে নসিহত করতে হবে।নসিহত করার পরও যদি সে আবার ঐ কাজে লিপ্ত দেখা যায়,তাহলে বুঝা যাবে সে তাওবাহ করেনি।সুতরাং এমতাবস্থায় তাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে তার গোনাহর কথা জনসম্মুখে প্রকাশ করা যাবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/906
(২)কারো গোনাহর আলোচনা করতে যেয়ে যেন সীমালঙ্ঘন না হয়, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
কোনো বোন কষ্ট পেয়ে অন্য বোনের কাছে বর্ণনা করলে গিবত হবে না।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1715