ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/1505 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,
পণ্য ক্রেতাদেরকে পরবর্তীততে লটারীর মাধ্যমে পুরুস্কার বিতরণের আয়োজন কয়েক রকমের হতে পারে।
(প্রথমত)
হয়তো পুরুস্কারের আয়োজক একক মালিকানাধীন ব্যবস্যা প্রতিষ্টান হবে।যেখানে দোকানের সব কিছুর মালিকানা এক ব্যক্তির হবে
অথবা কয়েকজনের অংশীদারিত্বে কোন ব্যসায়িক প্রতিষ্টান হবে।
(দ্বিতীয়ত)
কোন এক মার্কেটের পক্ষ্য থেকে পুরস্কারের আয়োজন করা হবে।যেখানে ভিন্ন ভিন্ন মালিক তাদের পৃথক পৃথক ব্যবসা কার্য পরিচালনা করবে।
সু-প্রিয় পাঠকবর্গ!
যদি পুরুস্কারের আয়োজক প্রথম প্রকারের হয়।তাহলে স্বাভাবিক অবস্থায় নাজায়েয বলেই গণ্য হবে।
কেননা এতে ক্বেমার(জুয়ার) হালকা সাদৃশ্যতা বিদ্যমান রয়েছে।
কিন্তু যেহেতু তাতে সহীহ ক্রয়-বিক্রয়ের সাদৃশ্যতাও বিদ্যমান রয়েছে,তাই তাকে বৈধতার আওতাভুক্ত ও করা যাবে তবে কিছু শর্ত সাপেক্ষে।
উক্ত পদ্ধতি জায়েয হতে হলে নিম্নোক্ত শর্ত সমূহ অবশ্যই তাতে উপস্থিত থাকতে হবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1505
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
যদি টিউশন ফ্রি প্রথম দিলে কম আর শেষে দিলে বেশী দিতে হবে এমন কোনো শর্ত বিদ্যমান না থাকে, তাহলে উক্ত লটারি দ্বারা প্রাপ্ত পুরুস্কার জায়েয হিসেবে গণ্য হবে।