১. আমার এক পায়জামা তে পিছনের পাশের কাপড়ে সুপার গ্লু লেগেছিলো প্রায় ১ বছর হয়ে আসছে,পরিমাণ খুব অল্প তবে এমনভাবে লেগেছে প্রায় সাথেই সাথেই একেবারে শুকিয়ে গেছে,অনেক চেষ্টা করেও তখনি তা দুর করতে পারিনি,জোর করে তুলতে গেলে কাপড়ের সে জায়গা একেবারে ছিড়ে যাবে তবুও গ্লু উঠবে না,এখন এমন কাপড় পবিত্র করার নিয়ম কি?
• গ্লু এর কথা ভুলে গিয়ে আমি সাধারণ নিয়মে কখনো পবিত্র করা লাগলে করে পরিধান করেছি ,কিন্তু আজ হঠাৎ গ্লু এর কথা মনে পরলো,তাই সন্দেহ হচ্ছে কাপড় পবিত্র হবে কি,আঠার কারণে অইটুকু অংশে(১ দিরহামের কম জায়গা) তো পানি দ্বারা ভিজবে না।
[বি.দ্র] কাপড়ের বাইরের দিকে থেকে আঠা ভরেছে,পরে কাপড় আঠায় সিক্ত হয়ে তা ভিতরের দিকেও কিছুটা শক্ত হয়ে গিয়েছে
২. আমি পড়ালেখার খাতিরে আমার নানার নিজস্ব বাসায় থাকি ছোটবেলা থেকেই এবং নানার বাড়ি ভাড়ার টাকা,মামার কামাই মিলিয়ে পুরো পরিবারের ভরণপোষণ হয়। এর আলোকে প্রশ্নঃ
# সুদ এবং হালাল টাকার মিশ্রণে বাড়ি তৈরি করা হলে সে বাড়িতে আমার থাকা এবং ইবাদত কবুলে সমস্যা হবে?(আমার বাবা আর্থিক ভাবে শহরে থাকতে সক্ষম নন তাই নানার বাসায় থেকে পড়ালেখা করছি)
#কখনো যদি সুদ আদায়ের উদ্দেশ্যে বাড়ি বিক্রয় করা হলে (বাড়ি আরো ২০-২৫ বছর আগে তৈরি করা),বাড়ি তৈরির সময়ের মুল্যের চেয়েও যে অধিক টাকা আসবে বর্তমান সময়ের টাকার মুল্যের হিসাবে,সে অতিরিক্ত টাকা ব্যবহার জায়েয আছে?
# মামার ইনকামে যদি হালালের পাশাপাশি সুদ এর অংশ থাকে আমার ইবাদত কবুলে সমস্যা হবে?অনেক বছর ধরে আমি তাদের সাথে থাকি,এত বছরের ভরণপোষনের(পড়ার আংশিক খরচ,খাবার,পোশাকের আংশিক খরচ) টাকা আমার পক্ষে সদকাহ করা তো অসম্ভব এক প্রকার,আমার করণীয় কি হতে পারে?
৩. হারাম টাকায় কেনা কোন পোশাক যদি কোন মানুষকে দান করে দেই,সাওয়াবের নিয়তে হোক বা না হোক,কিংবা এমনেই যদি নরমাল ভাবে বাসার কাজের বুয়া,দারোয়ান তাদের যদি দেই (কিছু বছর ব্যবহারের পর পুরনো হিসেবে),সে কাপড় ব্যবহারের ফলে তাদের ইবাদত এ কোন সমস্যা হবে? তাদের ইবাদত কবুল হবে?নাকি এভাবে দেওয়া নাজায়েয?