আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
141 views
in পবিত্রতা (Purity) by (25 points)
তৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুম।Assalamu Alaikum Tayammum can be done in oily condition? পবিত্রতা। মাসালা। তায়াম্মুমের মাসাআলা। পবিত্রতার মাসাআলা।তৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুমতৈলাক্ত অবস্থায় তায়াম্মুম

1 Answer

0 votes
by (60,240 points)
edited by

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

জবাবঃ

আল্লাহ তা'আলা বলেন,

فَلَمْ تَجِدُواْ مَاء فَتَيَمَّمُواْ صَعِيدًا طَيِّبًا فَامْسَحُواْ بِوُجُوهِكُمْ وَأَيْدِيكُمْ إِنَّ اللّهَ كَانَ عَفُوًّا غَفُورًا

যদি পানিপ্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও-তাতে মুখমন্ডল ও হাতকে ঘষে নাও। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা ক্ষমাশীল। (সূরা নিসা-৪৩)

 

(জমিন ছাড়া) মাটি জাতীয় অন্যান্য জিনিসের উপরও তায়াম্মুম করা দুরুস্ত আছে; যেমন, মাটি, বালু, পাথর, বিলাতী মাটি, পাথর চুন, হরিতাল, সুরমা, গেরুমাটি ইত্যাদি। মাটি জাতীয় জিনিস না হইলে উহার উপর তায়াম্মুম জায়েয নহে; যেমন- সোনা, রূপা, রাং, গেহু, কাঠ, কাপড় এবং অন্যান্য শস্য ইত্যাদি। কিন্তু যদি এই সব জিনিসের উপর মাটি জমিয়া থাকে, তবে অবশ্য মাটির কারণে ইহার উপর তায়াম্মুম দুরুস্ত হইবে।

 

ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াতে বর্ণিত রয়েছে,কোন জিনিষ দ্বারা তায়াম্মুম করা যাবে আর কোন জিনিষ দ্বারা তায়াম্মুম করা যাবে না।

(وَمِنْهَا الصَّعِيدُ الطَّيِّبُ) يَتَيَمَّمُ بِطَاهِرٍ مِنْ جِنْسِ الْأَرْضِ. كَذَا فِي التَّبْيِينِ كُلُّ مَا يَحْتَرِقُ فَيَصِيرُ رَمَادًا كَالْحَطَبِ وَالْحَشِيشِ وَنَحْوِهِمَا أَوْ مَا يَنْطَبِعُ وَيَلِينُ كَالْحَدِيدِ وَالصُّفْرِ وَالنُّحَاسِ وَالزُّجَاجِ وَعَيْنِ الذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ وَنَحْوِهَا فَلَيْسَ مِنْ جِنْسِ الْأَرْضِ وَمَا كَانَ بِخِلَافِ ذَلِكَ فَهُوَ مِنْ جِنْسِهَا. كَذَا فِي الْبَدَائِعِ.

যে জিনিষ মাঠির জিনস বা প্রকার থেকে হবে,সে জিনিষ দ্বারা তায়াম্মুম জায়েয রয়েছে।যে জিনিস আগুনে দিলে জ্বলেও না, গলেও না তাহা মাটি জাতীয়। তাহার উপর তায়াম্মুম দুরুস্ত আছে। যে জিনিস জ্বলিয়া ছাই হইয়া যায় বা গলিয়া যায়,যেমন স্বর্ণ রৌপ্য ইত্যাদি। তাহার উপর দুরুস্ত নহে।এবং ছাইয়ের উপর তায়াম্মুম দুরুস্ত নহে।

(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬)

 

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!

 

কি তৈলাক্ত অবস্থায়? আপনার প্রশ্নটি অস্পষ্ট। তাই বিস্তারিত উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী আব্দুল ওয়াহিদ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)
by
আসসালামু আলাইকুম হুজুর,
আমি বাধ্য হয়ে কমেন্ট বক্সে আমার প্রশ্ন রাখছি। ওয়েবসাইটে লগইন করতে পারছিনা খুব সম্ভবত ওয়েবসাইটে অনেক ভিড় হওয়ার কারণে।

আমার প্রশ্ন হল:

আমি শক্ত পাথুরে সমতল মাটিতে তায়াম্মুম করছি৷ এর ফলে আমার হাতের তালুর গহব্বরে এবং আঙ্গুলের খাঁজে ঠিক মতন মাটির ছোঁয়া লাগছে না৷ যদি আমি এভাবে তায়াম্মুম করি তবে আমার তায়াম্মুম কি সঠিক হবে?



বিস্তারিত:

আমি এটেল মাটি নির্মিত একটি সমতল পাথুরে মাটির চাকায় তায়াম্মুম করি। মাটিটিকে শুকিয়ে শক্ত করা হয়েছিলো। আমি যখন সেই মাটির উপর হাত বুলাই, তখন আমার হাতের তালুর গহ্বরে, দুই আঙ্গুলের মাঝখানে, হাতের তালু শেষ এবং আঙ্গুলের শুরু হয় যেখানে সেই স্থানে এবং আরো কিছু স্থানে ঠিক মতন মাটির ছোঁয়া লাগেনা।

এছাড়াও তায়াম্মুম করার সময় মাটিতে হাত বুলিয়ে যখন মুখে হাত বুলাই, তখন দুচোখের খাঁজে, ঠোট এবং নাকের মাঝের অংশে ইত্যাদি জায়গায় ঠিকমতন হাতের স্পর্শ হয় না। এখন আমার তায়াম্মুম কি সঠিক হবে?

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...