বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
পর্দার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয় হল ফিতনার আশংকা না থাকা। যেহেতু সাধারণ প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের মধ্যেই ফিতনা সংগঠিত হয়ে থাকে।তাই শরীয়ত বালিগ ও বালিগা পুরুষ-নারীর জন্য পর্দার বিধান আরোপ করা হয়েছে।যেহেতু ফিতনাই মূল বিবেচ্য বিষয়,তাই মুরাহিক/মুরাহিকা তথা এমন বালক/বালিকা যে,এখনও বালিগ হয়নি,তার সামনেও পর্দা করা ফরয হয়ে যায়। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/572
যেহেতু শিক্ষা শরীয়তের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চায় দ্বীনী শিক্ষা হোক বা জেনারেল শিক্ষা হোক, তাই শিক্ষার জন্য শরীয়ত অপরাগতায় অনেক কঠিন বিধানে কিছুটা শীতিলতা নিয়ে আসে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/434
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি ঐ ৮ বছরের ছাত্রকে পড়ানোর জন্য আপনার ঐ দ্বীনি বোনকে টিউশনি দিতে পারবেন,যদি ফিতনার আশংকা না থাকে। তবে এক্ষেত্রে সতর্কতা এবং উত্তম হচ্ছে,ঐ ছাত্রকে যতক্ষণ তিনি পড়াবেন পাশে অন্য কাউকে বসিয়ে রাখবেন।বা এরকম কয়েকজন কে একসাথে পড়াবেন।
সে টিউশনির টাকা দ্বারা কি করবে? হারাম করবে না হালাল করবে? এজন্য আপনার কোনো গোনাহ হবে না।