মুহতারাম মুফতি সাহেবকে শুকরিয়া উত্তরটি দেয়ার জন্য।
পুণরায় বিরক্ত করায় মাফ চাইছি।
আমার প্রশ্নগুলি ছিল- ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে সুরা বাকারার ২৮২ নং আয়াতে যা বলা হয়েছে সে সব হুকুম যথা
১। মেয়াদ নির্ধারণ -ফরজ, ওয়াজিব নাকি মুস্তাহাব?
২। লিখে রাখা -ফরজ, ওয়াজিব নাকি মুস্তাহাব?
৩। সাক্ষী রাখা -ফরজ, ওয়াজিব নাকি মুস্তাহাব?
উত্তরে প্রদত্ত রদ্দুল মুহতারের উদ্ধৃতিতে- "শুধুমাত্র বিবাহর ক্ষেত্রেই সাক্ষী রাখা শর্ত। তাছাড়া অন্যান্য লেনদেন ও চুক্তিতে সাক্ষী রাখা জরুরী নয়,বরং মুস্তাহাব। হ্যা ঋণের বেলায় সাক্ষী রাখা ওয়াজিব"
সম্ভবত নিজের অযোগ্যতার কারণেই আমার কাছে কথাটি অস্পষ্ট মনে হচ্ছে। কর্জে হাসানার ক্ষেত্রে সাক্ষীর বিষয়টা কী দাঁড়ালো তাহলে?
আর যদি মুস্তাহাবও হয়, তাহলে এ যুগে কীভাবে আমল করা হবে? যখন লেনদেন অনেক সময়ই ডিজিটাল। বাস্তবে তা দেখা যায় না। সেক্ষেত্রে দু'জনকে অবহিত করে একটা অনলাইন ডকুমেন্ট রাখলেই কি চলবে? যেমন গুগল ডকুমেন্টে ২ জনকে অ্যাকসেস দিয়ে দেয়া যায়।
এছাড়া কর্জে হাসানার মেয়াদ নির্ধারণের ব্যাপারে হুকুম কি তা যদি বলতেন বড় উপকৃত হতাম।