ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহাম।
জবাবঃ-
(১)
আপনি অপচেষ্টা করেছিলেন।এমনটা আর করবেন না।খালিছ নিয়তে তাওবাহ করুন।আল্লাহ সবকিছুই ক্ষমা করে দেন।
(২)
মনে মনে কসম হবে না। কসম হওয়ার জন্য উচ্ছারণ হতে হবে।উচ্ছারণ করেই কসম করতে হবে।
(৩)
https://www.ifatwa.info/4363 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাযি থেকে বর্ণিত,
عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: (تَفَكَّرُوا فِي آلَاءِ اللَّهِ، وَلَا تَفَكَّرُوا فِي اللَّهِ)
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,তোমরা আল্লাহর নিয়ামত নিয়ে চিন্তা গবেষনা করো। আল্লাহকে নিয়ে চিন্তা গবেষনা করবে না।(বায়হাক্বী-৯২৭, তাবারানি-১২১১১)
আল্লাহ তা'আলা সম্পর্কে যতটুকু আকিদা বিশ্বাস না রাখলে ঈমানদার হওয়া যাবে না,ততটুকুই আকিদা-বিশ্বাস রাখা উচিৎ। এর চেয়ে বেশী চিন্তা ফিকির করতে হাদীসে নিষেধ এসেছে। আপনি যেমনটা উল্লেখ করেছেন।এমনটা ঠিক আছে।এমন আকিদা বিশ্বাস প্রয়োজন। এর চেয়ে বেশী চিন্তাফিকির করতে যাবেন না। কেননা আল্লাহ সম্পর্কে চিন্তা ফিকির করতে যেয়ে অনেক বিজ্ঞজন শেষ পর্যন্ত দিশেহারা হয়েছেন।গোমরাহ হয়েছেন।
বিশেষভাবে নিম্নোক্ত আয়াতকে স্বরণে রাখবেন।
لَيْسَ كَمِثْلِهِ شَيْءٌ وَهُوَ السَّمِيعُ البَصِيرُ
কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়। তিনি সব শুনেন, সব দেখেন।(সূরা আশ-শু'আরা-১১)
(৪)
আল্লাহ আসমান জমিনের নূর। আল্লাহর জাত নূর।
আল্লাহকে নিয়ে চিন্তা গবেষণা না করে বরং আল্লাহর সৃষ্টি জগতকে নিয়েই চিন্তা ফিকির করতে হবে।
(৫)
বিশ্বনবী মাঠির থেকেই তৈরী।তবে তিনি হেদায়তের নূর পৃথিবীতে সঞ্চালন করে গেছেন।
(৬)
প্রশ্নটি বুঝিনি।