আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন


Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /home/u915775230/domains/ifatwa.info/public_html/qa-include/qa-base.php(720) : eval()'d code on line 86

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /home/u915775230/domains/ifatwa.info/public_html/qa-include/qa-base.php(720) : eval()'d code on line 86

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /home/u915775230/domains/ifatwa.info/public_html/qa-include/qa-base.php(720) : eval()'d code on line 86

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /home/u915775230/domains/ifatwa.info/public_html/qa-include/qa-base.php(720) : eval()'d code on line 86
0 votes
694 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (36 points)
তালাক সম্পর্কে জরুরী মাসআলাঃ
তালাক সাধারণতঃ দুই প্রকার (১) ছরীহ্ ও (২) কেনায়া। প্রত্যেক প্রকার তালাক আবার দুই ভাগে বিভক্ত। (১) রেজয়ী ও (২) বাইন।
রেজয়ী তালাকঃ কোন স্বামী যদি স্ত্রীকে রেজয়ী তালাক দেয় অতঃপর যদি ফিরিয়ে নিতে চায়, তাহলে বিনা বিবাহে গ্রহণ করতে পারবে। যদি স্ত্রীর ইদ্দত শেষ না হয়ে থাকে। তা এক তালাকে রেজয়ী হোক বা দুই তালাকে রেজয়ী হোক।
উল্লেখ্য, তালাকে রেজয়ী দুই তালাক পর্যন্তই হয়। আর যদি স্ত্রীর ইদ্দত পার হয়ে যায় তাহলে বিনা বিবাহে স্ত্রীকে গ্রহণ করতে পারবে না।
বাইন তালাকঃ যা প্রয়োগ করলে বিবাহ ব্যতীত স্ত্রীকে গ্রহণ করা যায়না। যদি তা এক তালাক বাইন বা দুই তালাক বাইন হয়।
আর যদি তিন তালাক বাইন দেয়, যাকে তালাকে মুগল্লাজাও বলা হয়। তাহলে সাধারণভাবে বিবাহ দোহরিয়েও স্ত্রীকে গ্রহণ করা যাবেনা।
আল্লাহ্ পাক কালামুল্লাহ শরীফের বলেনঃ “তালাক হচ্ছে দুই বার অর্থাৎ দুই তালাক স্ত্রীকে দেয়ার পরও বিনা তাহলিলে দুই তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে নিয়ে ঘর সংসার করতে পারবে।”
[ সূরা বাকারাঃ ২২৯ ]
এরপর আল্লাহ্ বলেনঃ “অতঃপর স্বামী যদি (দুই তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে তৃতীয়) তালাক দেয় তাহলে তিন তালাক প্রাপ্তা স্ত্রী উক্ত তালাক দাতা স্বামীর জন্য বিনা তাহলিলে হালাল হবেনা। অর্থাৎ যতক্ষণ পর্যন্ত অন্য স্বামী গ্রহণ না করবে।”
[ সূরা বাকারাঃ ২৩০ ]
এরপর আল্লাহ্ পাক বলেনঃ “অতঃপর দ্বিতীয় স্বামী যদি উক্ত স্ত্রীকে তালাক দেয় তখন প্রথম স্বামী ও উক্ত স্ত্রী যদি পূনঃরায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় তাতে কোন গুণাহ্ হবেনা।”
এর ব্যাখ্যায় তাফসীরে উল্লেখ করা হয়েছে, যদি কোন স্বামী তার স্ত্রীকে তিন তালাক দেয় তাহলে তালাক প্রাপ্তা স্ত্রী তালাকদাতা স্বামীর জন্য সম্পূর্ণ হারাম হয়ে যায়। এখন যদি তালাকদাতা স্বামী তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীকে গ্রহণ করতে চায় তাহলে শরীয়তের ফয়সালা হলো, তালাক প্রাপ্তা স্ত্রী তার ইদ্দত পালন করবে অতঃপর অন্যত্র বিবাহ্ বসবে। বিবাহের পর যদি দ্বিতীয় স্বামী উক্ত স্ত্রীকে স্ত্রী হিসেবে ব্যবহার করে তালাক দিয়ে দেয় এরপর তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রী ইদ্দত পালন করে তখন প্রথম স্বামীর জন্য এই স্ত্রীকে বিবাহ্রে মাধ্যমে গ্রহণ করা জায়েয বা হালাল হবে। এ পদ্ধতিকেই অনেকে হিলা বলে উল্লেখ করে থাকে। এটা কুরআন-সুন্নাহ সম্মত।
হিলা শব্দের অর্থ হলো, হালাল হওয়া। এ শব্দটি কুরআন শরীফে সূরা বাক্বারার ২৩০ নং আয়াত শরীফের "তাহিল্লু" শব্দ থেকে এসেছে। এটা বাবে ضرب থেকে এসেছে। যার মাদ্দা বা মূল হচ্ছে, "হাল্লান" বা "হিল্লুন"। যার অর্থ হচ্ছে, হালাল হওয়া।
 সূরা বাক্বারার ২৩০ নং আয়াত শরীফের "তাহিল্লুন" শব্দের ব্যাখ্যায় ‘নূরুল আনওয়ার’ কিতাবে "মুহাল্লিলিয়াতুন", "মুহাল্লিলুন" ইত্যাদি শব্দ উল্লেখ করা হয়েছে। যার অর্থ হলো, দ্বিতীয় স্বামী (প্রথম স্বামীর জন্য) হালালকারী।
এই হিলা পদ্ধতির উপরে বর্ণিত নিয়মই বিশুদ্ধ পদ্ধতি। এর আরো দুটি ছূরত হতে পারে।
প্রথম ছূরত হচ্ছে- যদি কোন স্বামী তার স্ত্রীকে একাধিক সন্তান হওয়ার পর তিন তালাক দিয়ে দেয় তখন স্ত্রী সন্তান ব্যতীত থাকার কারণে চরম অশান্তিতে অবস্থান করে। আর বিপরীত দিকে স্বামীও স্ত্রী ব্যতীত সন্তানদেরকে নিয়ে চরম কষ্টে দিনাতিপাত করে। এ অবস্থায় যদি কোন লোক স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের উপকারার্থে উক্ত তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীকে ইদ্দতের পর বিনা শর্তে বিবাহ্ ও ব্যবহার করে তালাক দিয়ে দেয় যাতে প্রথম স্বামী বিবাহ্ করতে পারে। কারণ এতে প্রথম স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের শান্তির কারণ হবে। তাহলে উক্ত লোক নিয়ত অনুযায়ী নেকী লাভ করবে।
আর দ্বিতীয় ছূরত হচ্ছে- তৃতীয় কোন ব্যক্তি অথবা স্বামী নিজে তাদের এই অশান্তি দূর করার লক্ষ্যে অন্য কোন ব্যক্তির সাথে তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীর ইদ্দতের পর এই শর্তে বিবাহ্ দেয় যে উক্ত ব্যক্তি তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীকে বিবাহ্ করে স্ত্রী হিসাবে ব্যবহার করে অতি সত্তর তালাক দিয়ে দিবে। যদি উক্ত ব্যক্তি শর্ত মোতাবিক কাজ সম্পাদন করে তাহলে উক্ত তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রী প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হবে।
এ অবস্থায় প্রশ্ন আসতে পারে যে, শর্ত দিয়ে বিবাহ করা জায়েয রয়েছে কিনা? কারণ সময় নির্দিষ্ট করে বিবাহ্ করাকে নিকাহে মুতা বলা হয়। যা আমাদের আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ হারাম। যা শিয়াদের আক্বাঈদ মতে জায়েয।
এছাড়াও হাদীস শরীফে উল্লেখ করা হয়েছেঃ “আল্লাহ্ পাক লা’নত বর্ষণ করেন, যে হালাল করেছে ও যার জন্য হালাল করা হয়েছে।”
[ দারেমী, ইবনে মাজাহ ]
এর জবাবে বলতে হয়, মুতা বিবাহ আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ হারাম হওয়ার কারণে বিবাহে কোন শর্ত আরোপ করলে শর্ত বাতিল হয়ে বিবাহ্ শুদ্ধ হিসেবে শরীয়তে গ্রহণযোগ্য হয়ে থাকে।
 সুতরাং কোন ব্যক্তি যদি কোন তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীকে কোন শর্ত দিয়ে বিবাহ ও ব্যবহার করে তালাক দেয় তাহলে উক্ত তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রী প্রথম স্বামীর নিকট পূনরায় বিবাহ বসতে পারবে। অর্থাৎ বিবাহ্ পড়িয়ে দিলেই প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হয়ে যাবে। যা সম্পূর্ণ রূপে শরীয়তসম্মত।
হ্যাঁ, তবে যে ব্যক্তি শর্ত দিয়ে বিবাহ্ করেছে বা দিয়েছে সে ব্যক্তি শর্তের কারণে গুণাহ্গার হবে তবে তার বিবাহে কোন ত্রুটি হবে না বরং তার বিবাহ সম্পূর্ণ রূপেই শরীয়ত সম্মত হবে।
উপরোক্ত লা’নতের হাদীস শরীফের ব্যাখ্যায় বলতে হয়, প্রকৃত পক্ষে এ হাদীসের উদ্দেশ্য সকলের প্রতি লা’নত বর্ষণ নয় বরং যারা এ কাজে উৎসাহিত করবে বা এ কাজকে ব্যবসা অথবা পেশা হিসেবে গ্রহণ করবে তাদের জন্যই লানত বর্ষিত হবে। আর যদি কেউ কারো উপকারার্থে বিনা শর্তে এ কাজ করে দেয় তাহলে  সে অবশ্যই নেকী লাভ করবে। এটা তার জন্য লা’নতের কারণ হবেনা বরং রহমতের কারণ।

1 Answer

0 votes
by (635,610 points)
জবাব
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন, 
প্রশ্নে উল্লেখিত ব্যাখ্যা সঠিক।
হানাফি মাযহাব মতে এটির উপর আমল করা যাবে।
,   
তবে এক্ষেত্রে বিবাহের পরেই সহবাসের পর  তালাক দেওয়ার শর্ত দিয়ে যেই হিলা বিবাহের ছুরতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে,এক্ষেত্রে অনেক ইসলামী স্কলারগন দ্বিমত পোষণ করে থাকেন।    
সুতরাং তাদের মতানুসারী গন সেই মত অনুযায়ী আমল করতে পারবেন।         
   
হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ، حَدَّثَنَا أَبُو أَحْمَدَ الزُّبَيْرِيُّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِي قَيْسٍ، عَنْ هُزَيْلِ بْنِ شُرَحْبِيلَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ، قَالَ لَعَنَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الْمُحِلَّ وَالْمُحَلَّلَ لَهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَأَبُو قَيْسٍ الأَوْدِيُّ اسْمُهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ ثَرْوَانَ . وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مِنْ غَيْرِ وَجْهٍ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا الْحَدِيثِ عِنْدَ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مِنْهُمْ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ وَعُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ وَغَيْرُهُمْ وَهُوَ قَوْلُ الْفُقَهَاءِ مِنَ التَّابِعِينَ وَبِهِ يَقُولُ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ وَابْنُ الْمُبَارَكِ وَالشَّافِعِيُّ وَأَحْمَدُ وَإِسْحَاقُ . قَالَ وَسَمِعْتُ الْجَارُودَ بْنَ مُعَاذٍ يَذْكُرُ عَنْ وَكِيعٍ أَنَّهُ قَالَ بِهَذَا وَقَالَ يَنْبَغِي أَنْ يُرْمَى بِهَذَا الْبَابِ مِنْ قَوْلِ أَصْحَابِ الرَّأْىِ . قَالَ جَارُودٌ قَالَ وَكِيعٌ وَقَالَ سُفْيَانُ إِذَا تَزَوَّجَ الرَّجُلُ الْمَرْأَةَ لِيُحَلِّلَهَا ثُمَّ بَدَا لَهُ أَنْ يُمْسِكَهَا فَلاَ يَحِلُّ لَهُ أَنْ يُمْسِكَهَا حَتَّى يَتَزَوَّجَهَا بِنِكَاحٍ جَدِيدٍ .

আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, যে লোক হিলা করে এবং যে লোকের জন্য হিলা করা হয় উভয়কেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিসম্পাত করেছেন।

— সহীহ।
নাসায়ী ৩৪১৬, তিরমিযী ১১১৯, ১১২০, আবূ দাউদ২০৭৬, ইবনু মাজাহ ১৯৩৫, আহমাদ ৪২৭১, ৪২৯৬, দারেমী ২২৫৮।

এ হাদীসটিকে আবু ঈসা হাসান সহীহ বলেছেন। আবু কাইস আল-আওদীর নাম আবদুর রাহমান, পিতা সারওয়ান। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হতে একাধিক সূত্রে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে।

এ হাদীস অনুযায়ী বিশেষজ্ঞ সাহাবীদের মধ্যে উমার ইবনুল খাত্তাব, উসমান ইবনু আফফান, আবদুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) প্রমুখ সাহাবী মত দিয়েছেন। এই মত ফিকহবিদ তাবিঈদেরও। একই কথা বলেছেন সুফিয়ান সাওরী, ইবনু মুবারাক, শাফিঈ, আহমাদ ও ইসহাকও। ওয়াকীও একইরকম মত দিয়েছেন এবং বলেছেন, এই বিষয়ে আহলুর রায়ের মত ছুড়ে ফেলে দেয়া কর্তব্য। ওয়াকী বলেন, সুফিয়ান সাওরী বলেছেন, হিলার উদ্দশ্যে কোন নারীকে কোন লোক বিয়ে করার পর তাকে নিজের বিবাহধীনে রাখতে চাইলে তা জায়িয নয়। নতুনভাবে এই মহিলার সাথে তার বিয়ে হতে হবে।
(তিরমিজি ১১২০)

হিলা বিবাহ ইসলামে নিষিদ্ধ। তালাকদাতা স্বামীর নিকট পুনরায় স্ত্রীকে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য যৌন মিলনের পর তালাক দেয়ার শর্তে কোন ব্যক্তির নিকট সাময়িক বিবাহ দেয়াকে হিলা বিবাহ বলা হয়। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ বিবাহকারী ও প্রদানকারী উভয়কে অভিসম্পাত করেছেন।

তবে এমতাবস্থায় ওই নারী অন্যত্র বিবাহ করে সেই স্বামীর সঙ্গে সহবাসের পর স্বামী কর্তৃক তালাকপ্রাপ্ত হলে প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হবে। তবে এ পদ্ধতি গ্রহণ করা অত্যন্ত ঘৃণিত।

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ- 

فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُ مِن بَعْدُ حَتَّىٰ تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا أَن يَتَرَاجَعَا إِن ظَنَّا أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ [٢:٢٣٠] 

তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে,তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়,তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা;যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়। [সূরা বাকারা-২৩০]

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

عَنْ عَائِشَةَ أَنَّ رَجُلاً طَلَّقَ امْرَأَتَه“ ثَلاَثًا فَتَزَوَّجَتْ فَطَلَّقَ فَسُئِلَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم أَتَحِلُّ لِلأَوَّلِ قَالَ لاَ حَتّٰى يَذُوقَ عُسَيْلَتَهَا كَمَا ذَاقَ الأَوَّلُ.

আম্মাজান আয়েশা রা. থেকে বরণিত, রাফায়ার স্ত্রী বলল, হে আল্লাহর রাসুল, আমার স্বামী রাফায়া আমাকে এক সাথে তিন তালাক দিয়েছে? এরপর আমি আব্দুর রাহমানের সাথে বিবাহ করেছি। এখন রাফায়ার কাছে যেতে পারবো কিনা? নবীজী বললেন, আবদুর রহমান তোমার সাথে সহবাস করলে এরপর রাফায়ার নিকট যেতে পারবে। (সহীহ বুখারী ৫২৬১)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)


Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /home/u915775230/domains/ifatwa.info/public_html/qa-include/qa-base.php(720) : eval()'d code on line 86

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /home/u915775230/domains/ifatwa.info/public_html/qa-include/qa-base.php(720) : eval()'d code on line 86

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /home/u915775230/domains/ifatwa.info/public_html/qa-include/qa-base.php(720) : eval()'d code on line 86

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।


Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /home/u915775230/domains/ifatwa.info/public_html/qa-include/qa-base.php(720) : eval()'d code on line 86

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /home/u915775230/domains/ifatwa.info/public_html/qa-include/qa-base.php(720) : eval()'d code on line 86

Related questions

...
Total PHP MySQL Other RAM
Time (ms) % Time (ms) % File count Time (ms) % Query count Time (ms) % Amount %
Setup 4.3 7% 3.3 5% 68 0.7 1% 2 0.3 0% 285k 23%
Control 3.9 6% 1.1 1% 9 3.1 5% 12 0.0 0% 110k 9%
View 1.5 2% 1.5 2% 18 0.1 0% 1 0.0 0% 108k 9%
Theme 46.6 80% 4.7 8% 7 41.8 72% 4 0.1 0% 696k 57%
Stats 1.6 2% 0.2 0% 0 1.5 2% 2 0.0 0% 4k 0%
Total 58.0 100% 10.7 18% 102 47.2 81% 21 0.0 0% 1206k 100%