ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
(০১)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنْ أَنَسٍ قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ ﷺ : «الْمَرْأَةُ إِذَا صَلَّتْ خَمْسَهَا وَصَامَتْ شَهْرَهَا وَأَحْصَنَتْ فَرْجَهَا وَأَطَاعَتْ بَعْلَهَا فَلْتَدْخُلْ مِنْ أَىِّ أَبْوَابِ الْجَنَّةِ شَاءَتْ».
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোনো মহিলা যদি পাঁচ ওয়াক্ত সলাত আদায় করে, রমাযানের সিয়াম পালন করে, গুপ্তাঙ্গের হিফাযাত করে, স্বামীর একান্ত অনুগত হয়। তার জন্য জান্নাতের যে কোনো দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশের সুযোগ থাকবে।
(মিশকাত ৩২৫৪.হিলইয়াতুল আওলিয়া ৬/৩০৮।)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
বিবাহ করার দ্বারা আপনারই জান্নাতে যাওয়ার পথ সুগম হনে,ইনশাআল্লাহ।
,
প্রশ্নে উল্লেখিত তথ্য মোতাবেক বিবাহ না করা আপনার জন্য একমাত্র সমাধান নয়।
এই সমস্যা থেকে আপনাকে বেড়িয়ে আসতে হবে,নতুবা জীবন অতিষ্ঠ হয়ে যাবে।
আপনি পুরোপুরি বিস্তারিত সমস্যা আপনার অভিভাবকদের জানান।
না জানাতে পারলে মুরব্বিদের মাধ্যমে জানান।
জানানোর আগেই বিবাহ হলে বিবাহের আগেই সেই পাত্রকে জানাবেন।
যেভাবেই হোক চিকিৎসা নিবেন।
যদি তারা তাবিজ নেওয়ার কথা বলে,তাহলে আকীদা বিশুদ্ধ রেখে বৈধ তাবিজ গ্রহনও করতে পারেন।
দ্রুত এ সমস্যা থেকে সমাধানে আসতে হবে।
তবে সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত আপনি বিবাহ না করলে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে কোনো সমস্যা হবেনা।
আপনার কোনো গুনাহ হবেনা।
,
(০২)
এটি অনেকটা আপনার আসন্ন বিবাহ বুঝায়।
আল্লাহই ভালো জানেন।