বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহাম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/7477 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,
নাম সম্পর্কে মিশকাত কিতাবে উল্লেখিত কিছু হাদীস লক্ষণীয়--
وَعَنِ ابْنِ عُمَرَ - رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا - قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " «إِنَّ أَحَبَّ أَسْمَائِكُمْ إِلَى اللَّهِ: عَبْدُ اللَّهِ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ» ". رَوَاهُ مُسْلِمٌ.
‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা‘আলার নিকট তোমাদের নামসমূহের মধ্যে সবচেয়ে উত্তম নাম ‘আবদুল্লাহ এবং ‘আবদুর রহমান।সহীহ মুসলিম ৩৯-(৫৭০৯), তিরমিযী ২৮৩৩, আবূ দাঊদ ৪৯৪৯, ইবনু মাজাহ ৩৭২৮,
وَعَنْ سَمُرَةَ بْنِ جُنْدُبٍ - رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ - قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " «لَا تُسَمِّيَنَّ غُلَامَكَ يَسَارًا، وَلَا رَبَاحًا، وَلَا نَجِيحًا، وَلَا أَفْلَحَ، فَإِنَّكَ تَقُولُ: أَثَمَّ هُوَ؟ فَلَا يَكُونُ، فَيَقُولُ لَا» ". رَوَاهُ مُسْلِمٌ. وَفِي رِوَايَةٍ لَهُ، قَالَ: " «لَا تُسَمِّ غُلَامَكَ رَبَاحًا، وَلَا يَسَارًا وَلَا أَفْلَحَ وَلَا نَافِعًا» ".
সামুরাহ্ ইবনু জুনদুব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তুমি কখনো তোমাদের ‘‘গোলাম’’ (সন্তান)-এর নাম ‘ইয়াসার’, ‘রবাহ’, ‘নাজীহ’ ও ‘আফলাহ’ রেখ না। কেননা যখন তুমি তার নাম ধরে ডাকবে, আর সে উপস্থিত থাকবে না, তখন কেউ বলবে ‘‘নেই’’
«وَعَنِ ابْنِ عُمَرَ - رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا - أَنَّ بِنْتًا كَانَتْ لِعُمَرَ يُقَالُ لَهَا: عَاصِيَةُ فَسَمَّاهَا رَسُولُ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - جَمِيلَةً» . رَوَاهُ مُسْلِمٌ.
‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘উমার (রাঃ)-এর কন্যাকে ‘আসিয়াহ্ বলা হত। অতঃপর রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নাম পরিবর্তন করে রাখলেন ‘‘জামীলাহ্’’।(সহীহ : মুসলিম ১৫-(২১৩৯), ইবনু মাজাহ ৩১৩৩)
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
সিজদা অর্থ হল, নত হয়ে মাঠিতে কপাল ঠেকিয়ে আল্লাহকে সিজদা করা। সুতরাং কোনো মানুষের নাম সিজদা রাখা যাবে না।