জবাব
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنْ أَبِي قَتَادَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الرُّؤْيَا الصَّالِحَةُ مِنَ اللَّهِ وَالْحُلْمُ مِنَ الشَّيْطَانِ فَإِذَا رَأَى أَحَدُكُمْ مَا يُحِبُّ فَلَا يُحَدِّثُ بِهِ إِلَّا مَنْ يُحِبُّ وَإِذَا رَأَى مَا يَكْرَهُ فَلْيَتَعَوَّذْ بِاللَّهِ مِنْ شَرِّهَا وَمِنْ شَرِّ الشَّيْطَانِ وَلْيَتْفُلْ ثَلَاثًا وَلَا يُحَدِّثْ بِهَا أحدا فَإِنَّهَا لن تضره»
আবূ কতাদাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ উত্তম স্বপ্ন আল্লাহর পক্ষ হতে, আর খারাপ স্বপ্ন শয়তানের পক্ষ হতে। কাজেই তোমাদের যে কেউ ভালো স্বপ্ন দেখে, সে যেন তা শুধু এমন ব্যক্তির কাছে প্রকাশ করে যাকে সে ভালোবাসে। আর যদি কেউ এমন স্বপ্ন দেখে, যা তার নিকট অপছন্দনীয়, তাহলে সে যেন তার ক্ষতি এবং শয়তানের অনিষ্ট হতে আল্লাহর নিকট পানাহ চায় এবং (বামদিকে) তিনবার থুথু ফেলে। আর স্বপ্নটি যেন কারো নিকট প্রকাশ না করে, তাতে তার আর কোন ক্ষতি হবে না।
সহীহ : বুখারী ৭০৪৪, ৭০৪৫; মুসলিম (২২৬১)-১, (২২৬১)-৪; মুওয়াত্ত্বা মালিক ৩৫১৫, সহীহ আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব ১৫৯৯, আহমাদ ২২৬৪৪, আবূ ইয়া‘লা ১৩৬৩, সহীহ ইবনু হিব্বান ৬০৫৯, শু‘আবুল ইমান ৪৭৫৯, ‘নাসায়ী’র কুবরা ৭৬২৭, আল মু‘জামুল আওসাত্ব ২১৪৬, দারিমী ২১৪১, মুসান্নাফ ‘আবদুর রাযযাক ২০৩৫৩, ইবনু আবূ শায়বাহ্ ৩০৪৯৩, তিরমিযী ২২৭৭, ইবনু মাজাহ ৩৯০৯, আবূ দাঊদ ৫০২১।
★★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
আপনি নিজের মা,এবং সাধারণ মুসলমানদের হক গুরুত্বের সাথে আদায় করবেন।
মায়ের অনেক খেদমত করবেন,সম্ভবত মায়ের হক আদায়ে কমতি হচ্ছে,,।
যেইভাবে নিজের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দ্বারা আমলের ইহতিমাম করতেছেন, ঐ ভাবে নিজের অন্তর,ব্রেনকেও নেককার ও দ্বীনিদার বানানোর চেষ্টা করবেন।
অন্তরে সব সময় পবিত্র খেয়ালের জায়গা দিবেন,নিজের আমলের প্রতি কোনো সময় মুতমাইন হবেননা।