ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহাম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/445 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,
মুসাল্লির এমন নড়াচড়া যা নামায পরিপন্থী, তা দু-ভাগে বিভক্ত-
(ক)পরিমাণে সামান্য, যাকে শরয়ী পরিভাষায় 'আ'মলে ক্বালীল' বলা হয়ে থাকে।
(খ)পরিমাণে বেশী যাকে শরয়ী পরিভাষায় 'আ'মলে কাসির' বলা হয়ে থাকে।
নামাযরত অবস্থায় মুসাল্লির কোনো প্রকার হারকাত/নড়াচড়া 'আ'মলে কাছির' বলে প্রমাণিত হলে,উক্ত মুসাল্লির নামায সর্বসম্মতিক্রমে ফাসিদ হয়ে যাবে।
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
নামাযে দাড়ানো অবস্থায় পায়ের পাতায় চুলকালে বা মশা তাড়ানোর প্রয়োজন হলে, এক রুকুনে সর্বোচ্ছ তিনবার চুলকানো যাবে। এক পা দ্বারা অন্য পা'কে চুলকানো যাবে বা এক পা দ্বারা অন্য পায়ের মশাকে তাড়িয়ে দেয়া যাবে। তবে এর জন্য মাতাকে নত করা যাবে না বা হাত দ্বারা পাকে স্পর্শ করা যাবে।বিনা প্রয়োজনে এমনটা করা যাবে না।বরং বিশেষ জরুরতের পরিপ্রেক্ষিতেই এগুলো করতে হবে।