ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
(০১)
পৃথিবী ধ্বংসের আগে স্বাভাবিক অবস্থায় এ পরিমান শক্তি থাকবে।
সুতরাং বিষয়টি ঈমান আকিদা ঠিক রেখে পড়লে, পড়ালে, বিশ্বাস করে বুঝালে সমস্যা নেই।
(০২)
ঈমান আকিদা ঠিক রেখে বলতে বুঝায় হলো তার অন্তরে সঠিক আকীদাই রাখা।
যেমন কেহ ডারউইনের বিবর্তনতত্ত্বের বিষয়টি পড়ছে, অথছ তার অন্তরে আল্লাহর পক্ষ থেকেই মানব কুলের সৃষ্টিরর আকীদা ঠিকই আছে,সে বিশ্বাস করে যে ডারউইনের থিমটি সঠিক নয়,এটি অন্তরে রেখে পড়াকেই ঈমান আকিদা ঠিক রেখে পড়া বুঝায়।
,
সূরা নাহলের ১০৬ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-
مَنْ كَفَرَ بِاللَّهِ مِنْ بَعْدِ إِيمَانِهِ إِلَّا مَنْ أُكْرِهَ وَقَلْبُهُ مُطْمَئِنٌّ بِالْإِيمَانِ وَلَكِنْ مَنْ شَرَحَ بِالْكُفْرِ صَدْرًا فَعَلَيْهِمْ غَضَبٌ مِنَ اللَّهِ وَلَهُمْ عَذَابٌ عَظِيمٌ (106)
“কেউ বিশ্বাস স্থাপনের পর আল্লাহকে অস্বীকার করলে এবং প্রত্যাখ্যানের জন্য হৃদয় মুক্ত রাখলে তার উপর আল্লাহ ক্রোধ পতিত হবে এবং তার জন্য রয়েছে মহাশাস্তি। তবে তার জন্য নয়, যাকে (সত্য প্রত্যাখ্যানে) বাধ্য করা হয়, কিন্তু তার অন্তর বিশ্বাসে অটল।” (১৬:১০৬)