বিসমিল্লাহির রাহমানির
রাহিম।
জবাবঃ
আল্লাহ তায়ালা বলেন-
يَا
أَيُّهَا الْمُزَّمِّلُ. قُمِ
اللَّيْلَ إِلَّا قَلِيلًا.
نِّصْفَهُ أَوِ انقُصْ مِنْهُ قَلِيلًا. أَوْ
زِدْ عَلَيْهِ وَرَتِّلِ الْقُرْآنَ تَرْتِيلًا.
إِنَّا سَنُلْقِي عَلَيْكَ قَوْلًا ثَقِيلًا. إِنَّ
نَاشِئَةَ اللَّيْلِ هِيَ أَشَدُّ وَطْئًا وَأَقْوَمُ قِيلًا. إِنَّ لَكَ فِي النَّهَارِ سَبْحًا طَوِيلًا
হে বস্ত্রাবৃত! রাত্রিতে দন্ডায়মান হোন কিছু অংশ বাদ দিয়ে; অর্ধরাত্রি অথবা তদপেক্ষা
কিছু কম অথবা তদপেক্ষা বেশী এবং কোরআন আবৃত্তি করুন সুবিন্যস্ত ভাবে ও
স্পষ্টভাবে। আমি আপনার প্রতি অবতীর্ণ করেছি গুরুত্বপূর্ণ বাণী। নিশ্চয় এবাদতের
জন্যে রাত্রিতে উঠা প্রবৃত্তি দলনে সহায়ক এবং স্পষ্ট উচ্চারণের অনুকূল। নিশ্চয়
দিবাভাগে রয়েছে আপনার দীর্ঘ কর্মব্যস্ততা। (সূরা মুযযাম্মিল, আয়াত ১-৭)
তিনি
অন্যত্রে ইরশাদ করেন-
لَا يُكَلِّفُ اللَّهُ نَفْسًا إِلَّا وُسْعَهَا ۚ لَهَا مَا كَسَبَتْ
وَعَلَيْهَا مَا اكْتَسَبَتْ ۗ
আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোন কাজের ভার দেন না, সে তাই পায় যা সে উপার্জন
করে এবং তাই তার উপর বর্তায় যা সে করে। (সূরা বাকারা, আয়াত
২৮৬)
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
১. না, আপনি নিয়মিত তাহাজ্জুদ পড়লেও, আপনার উপর ওয়াজিব হয়ে যাবে না এবং মাঝে মধ্যে এক দুই সপ্তাহ
বাদ দিলে আপনার কোনো গুনাহ হবে না ইনশাআল্লাহ।
২. না, এমন করলে আপনার কোনো পাপ
হবে না ইনশাআল্লাহ।