বিসমিল্লাহির রাহমানির
রাহিম।
জবাবঃ
■ সুদ হারাম হওয়ার
ব্যাপারে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন -
واحل الله البيع و حرم الربوا.
" আল্লাহ ক্রয়-বিক্রয়কে
হালাল ও সুদকে হারাম করেছেন৷" (সূরা বাকারা, আয়াত:২৭৫)
■ সুদ কতখানি জঘন্য
তা হাদীস শরীফে এসেছে-
عن أبي هريرة، قال: قال رسول الله صلى الله
عليه وسلم : "الربا سبعون حوبا،أيسرها أن ينكح الرجل أمه."
حكم الحديث: صحيح
"হযরত আবু হুরায়রা রা.
থেকে বর্ণিত৷ তিনি বলেন, রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- "সুদের ৭০ টি স্তর রয়েছে৷ সবচেয়ে
নিম্নটি হল নিজ মায়ের সাথে ব্যভিচার করা৷" (ইবনে মাজাহ: অধ্যায়: ব্যবসা-সুদ:২২৭৪)
■ আল্লাহ
তায়ালা বলেন-
فَكُلُوا مِمَّا
رَزَقَكُمُ اللَّهُ حَلَالًا طَيِّبًا وَاشْكُرُوا نِعْمَتَ اللَّهِ إِن كُنتُمْ
إِيَّاهُ تَعْبُدُونَ
অতএব, আল্লাহ
তোমাদেরকে যেসব হালাল ও পবিত্র বস্তু দিয়েছেন, তা তোমরা আহার কর এবং আল্লাহর অনুগ্রহের জন্যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর যদি তোমরা
তাঁরই এবাদতকারী হয়ে থাক। (সূরা নাহল, আয়াত ১১৪)
■ তিনি
অন্যত্রে বলেন-
وَكُلُوا مِمَّا
رَزَقَكُمُ اللَّهُ حَلَالًا طَيِّبًا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ الَّذِي أَنتُم بِهِ
مُؤْمِنُونَ
আল্লাহ তা’য়ালা যেসব বস্তু তোমাদেরকে দিয়েছেন, তন্মধ্য থেকে হালাল ও পবিত্র বস্তু খাও এবং আল্লাহকে ভয় কর, যার প্রতি তোমরা বিশ্বাসী। (সূরা মায়েদা, আয়াত ৮৮)
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
না, সুদের টাকা ধার হিসেবেও নেওয়া জায়েজ হবে
না।