বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১) জ্বী, উপরোক্ত কথা সত্য।
(২) প্রকাশ্য গোনাহকারীর নিয়তে যদি এমনটা থাকে যে, এই গোনাহের কাজ হালাল, এজন্য আমি এই গেনাহের কাজ করছি, তাহলে এর কারণে ঐ ব্যক্তি কাফির সাব্যস্ত হবে। আর যদি ঐ ব্যক্তি গোনাহকে হালাল মনে না করে, তবে সে কাফির হবে না।
(৩) জ্বী, একথা সত্য যে, গোনাহ করতে করতে করতে এক সময় গোনাহের অনুসূচনা চলে যায়। তবে এ জন্য কেউ কাফির হবে না।
(৪)কবিরা গোনাহ করতে করতে করতে হয়তো একদিন সে কুফরিকে আপন করে নিতে পারে। এটাই উদ্দেশ্য।
(৫) ঈমান কমতে কমতে যে ভেঙ্গে যাবে, তা নয় বরং আশংকা থাকে ভেঙ্গে যাবার।
(৬) গোপনে গোনাহকারী যদি তাওবাহ করে, তাহলে তাকে মাফ করে দেয়া হবে। আর প্রকাশ্য গোনাহ কারী যেহেতু তাওবাহ করবে না, কেননা সাধারণত প্রকাশ্যে গোনাহকারীর তাওবাহ নসীব হয় না, তাই সে মাফ পাবে না। হ্যা, প্রকাশ্য গোনাহকারী তাওবাহ করে নিলে সে অবশ্যই ক্ষমাপ্রাপ্ত হবে।
(৭) জ্বী, প্রকাশ্যে গেনাহ করলে অহংকারবোধ চলে আসে।
(৮) সেটা আল্লাহই ভালো জানেন।
(৯) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1093
(১০) জ্বী, ইজতেহাদি ভুল হতে পারে।
(১১) যিনি ফাতাওয়া দিবেন, তার ব্যাকগ্রাউন্ড দেখতে হবে।তার ঈমান আমল সম্পর্কে সন্তুষ্ট জনক বিবরণ থাকতে হবে।নতুবা তাদের ফাতাওয়া গ্রহণযোগ্য হবে না।