ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/757 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,
وأما قوله وأمه وأبيه فالظاهر أن المراد تفريقه عن أمه وأبيه بأن لا يتركاه ينام معهما في فراشهما، لأنه ربما يطلع على ما يقع بينهما بخلاف ما إذا كان نائما وحده أو مع أبيه وحده أو البنت مع أمها وحدها، وكذا لا يترك الصبي ينام مع رجل أو امرأة أجنبيين خوفا من الفتنة، ولا سيما إذا كان صبيحا فإنه وإن لم يحصل في تلك النومة شيء فيتعلق به قلب الرجل أو المرأة فتحصل الفتنة بعد حين فلله در هذا الشرع الطاهر فقد حسم مادة الفساد ومن لم يحط في الأمور يقع في المحذور وفي المثل لا تسلم الجرة في كل مرة
(দশে উপনীত হওয়া)সন্তানের শয়নস্থল-কে মাতা-পিতা থেকে পৃথকীকরণ করতে এজন্য বলা হয়েছে যে,যাতেকরে মাতা-পিতা র মধ্যকার একান্ত মুহুর্ত গুলো সম্পর্কে সন্তান অবগত হতে না পারে।সন্তান একাকী ঘুমানো বা ছেলে সন্তান পিতার সাথে এবং মেয়ে সন্তান মায়ের সাথে ঘুমানো নিষিদ্ধ নয়।এবং প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে সন্তান বা মেয়ে সন্তান-কে কোনো পুরুষ বা মহিলার সাথে ঘুমোতে দেয়া যাবে না।বিশেষ করে সন্তানের চেহারা সুন্দর হলে তো দেয়া যাবেই না।কেননা এক্ষেত্রে ঐ সুদর্শন সন্তানের প্রতি মন বসে যেতে পারে যা বর্তমানে না হলেও ভবিষ্যতে ফিতনার কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে। শরীয়তের বিধানাবলী কতই না সুন্দর।কেননা শরীয়ত ফিতনার মূল উৎসকে ধংস করে দিতে চায়।সুতরাং ঐ সতর্কতামূলক অবস্থানকে উপেক্ষা করলে অবশ্যই ফিতনায় জড়িত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকবে। (রদ্দুল মুহতার- ৬/৩৮২)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
সাবালক বিপরীত লিঙ্গের সন্তানাদির পাশে ঘুসানো কখনো উচিৎ হবে না। যদিও নিজে নিজে মনে করা হোক যে, ফিতনার আশংকা নেই। কেননা শয়তান কাকে কখন ধোকা দিবে! সেটাতো বলা যায় না।
(২)
তাকবীরে উলা ছুটে যাওয়ার আশংকার থাকলে
স্বাভাবিক হাটার চেয়ে একটু দ্রুত হাটা যাবে।তবে এর জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করা যাবে না।