আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
367 views
in ব্যবসা ও চাকুরী (Business & Job) by (60 points)
edited by

ফেসবুকে এক ভাইয়ের একটা লেখা পড়লাম।লেখাটা এরকমঃ

 

ইসলামী ব্যাংক কি করছে?
জানতে চাইলে লেখাটি পড়ুন।
©মোহাইমিন পাটোয়ারী

ইসলামী ব্যাংকিংকে ঘিরে যত আলাপ-আলোচনা ও সমালোচনা হয়ে থাকে তা কেবল মাত্র একটি প্রশ্নকে কেন্দ্র করেই ঘুরপাক খায়। লেনদেন প্রক্রিয়া কতটা শরিয়া ভিত্তিক আছে বা নেই?

কিন্তু দুঃখজনক ভাবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি আড়ালেই রয়ে যায়। তা হচ্ছে অর্থনীতিতে ও মানুষের জীবনে ইসলামী ব্যাংকের প্রভাব কী? এটি কি সুদী ব্যাংকের থেকে ভিন্ন? নাকি উভয়ের প্রভাব একই, কেবল প্রক্রিয়াটি ভিন্ন?

চলুন এই দুই ব্যবসা মডেলের অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ করা যাক।
সুদী ব্যাংকের সাথে ইসলামী ব্যাংকের মুরাবাহা পদ্ধতির কোন অর্থনৈতিক পার্থক্য নাই। কেবল মাত্র সামান্য কিছু প্রক্রিয়াগত পার্থক্য বিদ্যমান মাত্র।

মনে করি একজন স্বপ্নবাজ তরুণ উদ্যোগতা আছে যার দুই চোখ ভরা স্বপ্নে আর পকেট ভরা বাতাসে। নাম তার সিন্দাবাদ। সে স্বপ্ন দেখে একদিন জাহাজ কিনে সাগরে পাড়ি দিয়ে দেশ-বিদেশে সওদাগরী করবে। তার জাহাজ কেনার মত সামর্থ তার নেই কিন্তু সিন্দাবাদ নাছোড়বান্দা। স্বপ্ন পূরণ করা তার চাই ই চাই। নিরুপায় হয়ে সে টাকা ধার নিতে গেল কেহেরমান মহাজনের কাছে যার ব্যাগ ভরা থাকে টাকাতে আর মন ভরা থাকে লোভে। কেহেরমান সাহেব সিন্দাবাদের ব্যাবসায়িক উদ্যোগের কথা শুনে খুব খুশি হলেন এবং সাহায্য করতে রাজি হলেন তবে বিনা লাভে নয়। কিন্তু কেহেরমান সাহেব মুসলিম। তাই তিনি টাকা ধার দিয়ে বেশি অর্থ ফেরত চাইতে পারবেন না। এর থেকে বাঁচার জন্য তিনি এক বুদ্ধি করলেন। হাতে হাতে ৫০ লক্ষ টাকা ধরিয়ে না দিয়ে সিন্দাবাদকে ( অথবা তার পরিচিত অন্য কোন ব্যাক্তিকে) হুকুম দিলেন ৫০ লক্ষ টাকার বিনিময়ে একটি জাহাজ কেহেরমান সাহেবের নামে কিনতে। কেনা হল। জাহাজের মালিক কেহেরমান। এবার তিনি এই জাহাজ সিন্দাবাদের কাছে বিক্রয় করলেন ১ কোটি টাকা বিক্রয়মূল্যে। শর্ত হচ্ছে এই যে সিন্দাবাদকে ৭ বছরে কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করতে হবে। অর্থাৎ, যদিও সিন্দাবাদ কেহেরমান সাহেবের কাছে টাকা ঋণ নিতে গিয়েছিল তিনি ব্যাবসায়ির সুরত ধরে ঋণ হালাল করে নিলেন। কেহেরমান আদতে ব্যাবসায়ি নন একজন মহাজন ছিলেন।

জাহাজ যদি ডুবে যায়, সিন্দাবাদ যদি ব্যবসায় সুবিধা না করতে পারে, সম্পূর্ণ ক্ষতি সিন্দাবাদকে বহন করতে হবে। কেহেরমান যেহেতু বিক্রেতা সেহেতু লাভ লসের অংশ নিবেন না।

পাঠকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে সিন্দাবাদ কেন ৫০ লক্ষ টাকা বাজার মূল্যের মাল ১ কোটি টাকায় কিনবে?

কিনবে এজন্য যে তার হাতে টাকা নেই। লক্ষ করুন, সিন্দাবাদ কেহেরমানের কাছে গিয়েছে টাকার জন্য এবং কেহেরমান জাহাজ ব্যবসায়ী নন, টাকার ব্যবসায়ী। এর মাঝে যা হয়ে গেল তার নাম ব্যবসাকরণ বা সুদকে হালালকরণ। এই হালালকরণ কি বৈধ? ইসলামী ব্যাংকাররা বলবেন বৈধ যেহেতু তারা সুদ এড়িয়ে গেলেন এবং ব্যাবসা করলেন।
সিন্দাবাদ যদি কেহেরমানের কাছে না গিয়ে সাধারণ মহাজন গোপালের কাছে যেত তাহলে কি হত? গোপাল সিন্দাবাদকে ৫০ লক্ষ টাকা হাতে দিয়ে ৭ বছরের কিস্তিতে ১ কোটি টাকা ফেরত চাইত। অর্থাৎ, গোপালের সিন্দুক থেকে ৫০ লক্ষ টাকা বের হয়েছে এবং ৭ বছরে ১ কোটি টাকা সিন্দুকে ফেরত এসেছে। আবার কেহেরমানের কাছে গেলেও কেহেরমানের সিন্দুক থেকে ৫০ লক্ষ টাকা বের হয়েছে এবং ৭ বছরে ১ কোটি টাকা সিন্দুকে ফেরত এসেছে। অর্থনৈতিক পার্থক্য থাকল কোথায়? 

একটা সুদী ব্যাংক কিন্তু এই কারসাজি করে তাদেরকে ইসলামী দাবি করে ফেলতে পারে। সুদী ব্যাংককে ইসলামী বানিয়ে প্রায় আগের স্থানেই রাখা যায়। তাহলে এই কারসাজি করে সমাজ, রাষ্ট্র বা জাতির ভাগ্যে কি বদলাল? এবং সকল বিচারকের সেরা বিচারক কেন এই কারসাজি না করাতে এক দলকে করবেন জাহান্নামী আর আরেক দলকে করবেন জান্নাতি? ইসলাম কি কেবল একটি নাটকের দাবিতেই সুদকে হারাম করেছিল? নাকি এই অর্থনৈতিক প্রভাব আছে?
প্রশ্ন হচ্ছে এই ক্ষেত্রে এই ক্ষেত্রে সমাধান কি? সমাধান হচ্ছে ব্যবসার অংশীদার। ইসলামী ব্যাংককে ব্যবসার অংশীদার হতে হবে, যা মুশারাকা পদ্ধতিতে অনুসরণ করা হয়। তাই কল্যাণ নিশ্চিত করতে ইসলামী ব্যাংকের উচিত ছিল ব্যবসায় লাভ এবং লস উভয়ের অংশীদার হওয়া। কিন্তু বাস্তবে তা হচ্ছে কি? যেখানে ইসলামী ব্যাংক গুলোর উচিত ছিল ব্যবসায় অংশীদার পদ্ধতির সর্বাধিক ব্যবহারে উদ্যোগী হওয়া, দুঃখজনক বাস্তবতা হচ্ছে অতীতে ইসলামী ব্যাংক গুলো কিছু কিছু ক্ষেত্রে মুশারাকাকে উৎসাহিত করলেও একজন ইসলামি ব্যাংক কর্মকর্তা আমার সাথে সাক্ষাতে বলেছেন "বর্তমানে মুশারাকার ব্যবহার ১০০ ভাগের ১ ভাগের চেয়েও কম।" 

প্রশ্নঃমুরাবাহা কি আসলেই ঘুরিয়ে সুদ খাওয়ার মত?
 

1 Answer

0 votes
by (575,580 points)
জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم 


প্রশ্নে উল্লেখিত মুরাবাহার পদ্ধতি জায়েজ।
এখানে কোনো সূদ নেই।
কেননা শরীয়তের দৃষ্টিতে সূদ হতে হলে টাকার বিনিময়ে টাকা হতে হবে।
পন্যের বিনিময়ে টাকা হলে তাহা সূদ হবেনা।  

শরীয়তের বিধান হলো টাকার বিনিময়ে টাকা নিলে  কোনো কমবেশি করা যাবেনা।
কম বেশি করলে সেটি সূদ হবে।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ

حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ، حَدَّثَنَا بِشْرُ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا هَمَّامٌ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ أَبِي الْخَلِيلِ، عَنْ مُسْلِمٍ الْمَكِّيِّ، عَنْ أَبِي الأَشْعَثِ الصَّنْعَانِيِّ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " الذَّهَبُ بِالذَّهَبِ تِبْرُهَا وَعَيْنُهَا وَالْفِضَّةُ بِالْفِضَّةِ تِبْرُهَا وَعَيْنُهَا وَالْبُرُّ بِالْبُرِّ مُدْىٌ بِمُدْىٍ وَالشَّعِيرُ بِالشَّعِيرِ مُدْىٌ بِمُدْىٍ وَالتَّمْرُ بِالتَّمْرِ مُدْىٌ بِمُدْىٍ وَالْمِلْحُ بِالْمِلْحِ مُدْىٌ بِمُدْىٍ فَمَنْ زَادَ أَوِ ازْدَادَ فَقَدْ أَرْبَى وَلاَ بَأْسَ بِبَيْعِ الذَّهَبِ بِالْفِضَّةِ - وَالْفِضَّةُ أَكْثَرُهُمَا - يَدًا بِيَدٍ وَأَمَّا نَسِيئَةً فَلاَ وَلاَ بَأْسَ بِبَيْعِ الْبُرِّ بِالشَّعِيرِ وَالشَّعِيرُ أَكْثَرُهُمَا يَدًا بِيَدٍ وَأَمَّا نَسِيئَةً فَلاَ "

হাসান ইবন আলী (রহঃ) ........... উবাদা ইবন সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সোনা সোনার বিনিময়ে সমান সমান বিক্রি করবে, চাই তা সোনার পাত হোক বা স্বর্ণ মুদ্রাই হোক এবং রুপা রুপার বিনিময়ে সমান সমান বিক্রি করবে, চাই তা রুপার পাত হোক বা রৌপ্য মুদ্রাই হোক। আর গম গমের বিনিময়ে এক মুদ এক মুদের বিনিময়ে বিক্রি করতে হবে এবং যবের বিনিময়ে যবও এক মুদের বিনিময়ে এক মুদ বিক্রি করতে হবে। আর খেজুর খেজুরের বদলে এক মুদের বিনিময়ে এক মুদ বিক্রি করতে হবে। একই ভাবে লবণ লবণের বিনিময়ে এক মুদের বদলে এক মুদ বিক্রি করতে হবে। এই প্রকারের একই ধরনের জিনিসের মধ্যে যে ব্যক্তি বেশী নিবে বা দিবে, তা-ই সূদ হবে।

তবে সোনাকে রুপার বিনিময়ে এ অবস্থায় বিক্রি করা, যখন রুপা উভয় অংশের মধ্যে অধিক হবে, তবে তা দূষণীয় নয়। তবে এতে শর্ত হলো- লেন-দেন হাতে হাতে হতে হবে, বাকীতে বিক্রি জায়িয হবে না। একই রূপে গম যবের বিনিময়ে বিক্রি করা দূষণীয় নয়, যখন যবের অংশ উভয়ের মধ্যে অধিক হবে। তবে তা এ শর্তে যে, লেন-দেন হাতে হাতে হতে হবে এবং এতেও বাকী বিক্রি বৈধ নয়।
(আবু দাউদ ৩৩১৬)

★★মুরাবাহার ক্ষেত্ররে প্রথমেই যে বিষয়টি লক্ষনীয়,সেটি হলো গ্রাহককে সরাসরি পন্য দিতে হবে,টাকা দেওয়া যাবেনা।
ব্যাংক গুলো সাধারণত পন্য নয়,বরং টাকা দেয়,তাই তাদের এটি সুদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় হারাম।
,
যদি পন্য দেওয়া হয়,আর বেশি মুল্য নেওয়া হয়,সেক্ষেত্রে বিধানঃ   

https://ifatwa.info/325/ ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছে,
কিস্তিতে অতিরিক্ত মূল্যে পন্য ক্রয় জায়েয আছে।সুদ হবে না।তবে শর্ত হল যে, দেড়ীতে মালের মূল্য পরিশোধ করার দরুণ প্রথমেই  একটি মূল্য নির্ধারণ করে নিতে হবে।
যেমন -একটি ফ্রিজ, নগদ হলে চল্লিশ হাজার টাকা।আর ১২মাসের কিস্তিতে হলে পঞ্চাশ হাজার টাকা।
এভাবে লেনদেনের পূর্বেই দুটি মূল্য ঠিক করে নিতে হবে।পরবর্তীতে আবার অতিরিক্ত মূল্য চার্জ করা যাবে না।কিস্তি মিস হলে অতিরিক্ত চার্জ করা সুদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
কিতাবুল ফাতাওয়া-৫/১৯৯--৫/২২৪

ইসলামের দৃষ্টিতে কিস্তিতে ক্রয়-বিক্রয় করা বৈধ এবং কিস্তিতে পণ্য ক্রয়ের কারণে নগদ মূল্যের অতিরিক্ত মূল্য নেয়া সর্বসম্মতভাবে বৈধ। এটি সুদ নয়। 

তবে ইসলামের বিধান অনুযায়ী সুদ তখন হবে যখন এক জাতীয় দুটি জিনিস লেনদেনের ক্ষেত্রে কম-বেশী করা হয়-চাই নগদে হোক অথবা বাকিতে হোক। যেমন: ১০ কেজি চালের পরিবর্তে ১১ কেজি চাল নেয়া, ২০০ টাকার পরিবর্তে ২১০ টাকা নেয়া ইত্যাদি।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ  

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم: “ التَّمْرُ بِالتَّمْرِ وَالْحِنْطَةُ بِالْحِنْطَةِ وَالشَّعِيرُ بِالشَّعِيرِ وَالْمِلْحُ بِالْمِلْحِ مِثْلاً بِمِثْلٍ يَدًا بِيَدٍ فَمَنْ زَادَ أَوِ اسْتَزَادَ فَقَدْ أَرْبَى إِلاَّ مَا اخْتَلَفَتْ أَلْوَانُهُ ” .
আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: খেজুরের বিনিময়ে খেজুর, গমের বিনিময়ে গম, যবের বিনিময়ে যব ও লবণের বিনিময়ে লবণ সম পরিমাণ ও হাতে হাতে হতে হবে। কেউ যদি বেশি দেয় বা বেশি নেয় তবে সুদ হবে। তবে যদি এর শ্রেণী পরিবর্তন হয় (যেমন, খেজুরের বিনিময়ে গম, গমের বিনিময়ে লবন….ইত্যাদি) তবে কমবেশি করাতে কোন অসুবিধা নেই।”
[সহিহ মুসলিম, অধ্যায়: স্বর্ণের বদলে রৌপ্য ও রৌপ্যের বদলে স্বর্ণ নগদ বেচাকেনা, হা/৩৯৫৮)]
,
★★তবে কিস্তি মিস হলে অতিরিক্ত চার্জ করা যেহেতু সুদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
তাই কিস্তি মিস হলে অতিরিক্ত চার্জ করা জায়েজ হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...