শাইখ,
রুকাইয়াহ নিয়ে আমার অনেক সমস্যা আছে,অনেকদিন ধরে,
আমি কয়েকটা পয়েন্টস উল্লেখ্য করছিঃ
১|রুকাইয়াতে দোয়া পড়ে পানিতে ফুঁক দিয়ে খাওয়া যে জায়েজ,তার প্রমাণটা কি?মানে নবীজি হতে তো এমন প্রমাণ পাওয়া যায় নাহ্ যেখানে তিনি বলেছেন যে,পানিতে ফুঁক দিয়ে খাওয়া। যেটা পাওয়া যা সেটা হলো হাতে ফুঁক দিয়ে শরীরে ম্যাসেজ করা।
২|রাসুলুল্লাহ সাহাবীরা কি পানিতে বা খাবারে ফুঁক দিয়ে রুকাইয়াহ করে খেয়েছেন মর্মে কি কোন হাদীস পাওয়া যায়?
আমি জানতে চাই।
৩|আল্লাহ কুরআনে বলেছেন,এই কুরআন হলো মুমিনদের জন্য শেফা,এখানে শেফা বলতে কোন শেফাকে বুঝানো হয়েছে(শারিরিক নাকি আধ্যাতিক)শেফা?
কুরআনে তো শেফা বলতে আধ্যাতিকতা/অন্তর রোগের শেফাকে বুঝিয়েছে।তাহলে অনেক 'শাইখ' কেন আদেশ দেন যে কুরআনের যেকোন আয়াত দিয়ে নিজের চিকিৎসা করতে?
আর রাসূলআল্লাহ তো শুধু ৩ কুল দিয়ে ঝাঁড়ফুঁক করেছেন,অন্য কোন সূরা দিয়ে তো নয়।তাহলে কুরআনের বাকি ৯০ রা সূরা দিয়ে কিভাবে ঝাড়ফুক করবো?
এর সম্পর্কে কি কোন মতামত পাওয়া যা?
৪|আরেকটা চিকিৎসা আছে,বড়ই পাতা দিয়ে গোসল করা,
আমি এটার নিয়ম জানতে চাইছি,কিভাবে করবো+হাদীসটা সহ।মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক।
৫|আমি আপনাদের ফতোয়াতে দেখলাম,যে ফজরের সুন্নাত নামায ১ বছর কাযা হলে তা পূরণ করতে হবে কিনা?
কিন্তু ভালোভাবে বুঝতে পারছিনা যে পড়তে হবে কি নাহ্।
আমি জানতে চাইছি ফজরের সুন্নাত ১ বছরের কাযা নামায আদায় কেন জরুরী নয়?
রাসূলআল্লাহ তো ফজরের সুন্নাত পড়তে আদেশ করেছেন,
তবে এটার ১ বছরের কাযা পূরণ করা জরুরী নয় কেন
?
উত্তরগুলো দয়া করে তাড়াতারি দিন।