ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
তাজবীদ সহকারে না পড়লেও নামায হয়।সুতরাং দ্রুত সূরায়ে ফাতেহা এবং ছোট তিন আয়াত ও বড় এক আয়াত পড়ার সমপরিমাণ সময় ধরে যদি ইমাম সাহেবে পড়ছেন বলে মনে হয়, তাহলে উক্ত ইমামের পিছনে নামায পড়কে কোনো অসুবিধে নাই। আর যদি প্রবল সন্দেহ হয় যে, সম্ভবত ইমাম পড়েননি, তাহলে এমতাবস্থায়ও নামায হবে। তবে ধারে কাছে মসজিদ থাকলে সেখানে গিয়েই নামায পড়া উত্তম।
(২)
যে নড়াচড়ার দ্বারা নামায ফাসিদ হয়ে যায়, যেমন কারো সাথে কথা বলা বা মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া,বা অন্য নামায শুরু করে দেওয়া ইত্যাদির দ্বারা মাসবুকের নামায ফাসিদ হয়ে যাবে। নতুবা মাসবুকের নামায ফাসিদ হবে না।